আগাডিরাক্টা মেলিয়াসি পরিবারের একটি গণ
আগাডিরাক্টা মেলিয়াসি বা মেহগানি পরিবারের অন্তভুক্ত। এই গণের সব প্রজাতি বৃক্ষ। এরা দেখতে সরল রোমবিশিষ্ট হয়। পাতা পক্ষল, পত্রবৃন্তের গোড়ায় এক জোড়া গ্রন্থি বর্তমান। আরো পড়ুন
আগাডিরাক্টা মেলিয়াসি বা মেহগানি পরিবারের অন্তভুক্ত। এই গণের সব প্রজাতি বৃক্ষ। এরা দেখতে সরল রোমবিশিষ্ট হয়। পাতা পক্ষল, পত্রবৃন্তের গোড়ায় এক জোড়া গ্রন্থি বর্তমান। আরো পড়ুন
ইছামতি নদী বা ইচ্ছামতি বা ইছামতি-কালিন্দি নদী (ইংরেজি: Ichamoti River) বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, যশোর ও সাতক্ষীরা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৩৪ কিলোমিটার এবং গড় প্রস্থ ৩৭০ মিটার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা পাউবো কর্তৃক ইছামতি নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের … Read more
ঘোড়ামারা নদী (ইংরেজি: Ghoramara River) বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য বাংলাদেশ অংশে ২৩ কিলোমিটার, গড় প্রশস্ততা প্রায় ৬৫ মিটার এবং ঘোড়ামারা ঘাটে নদীর গভীরতা ৪ মিটার। নদী অববাহিকার আয়তন ৬৫ বর্গকিলোমিটার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বাপাউবো কর্তৃক তালমা নদীরপ্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৫১।[১][২] ঘোড়ামারা নদীর পানিপ্রবাহ সারা বছরই থাকে। ফেব্রুয়ারি-মার্চে পানির প্রবাহ … Read more
আত্রাই নদী (ইংরেজি: Atrai River) বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটির বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য ২৬৯ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১৭৭ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা পাউবো কর্তৃক আত্রাই নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ০২।[১] আত্রাই নদীটি পশ্চিম বাংলা এবং বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হয়। নদীটির সর্বমোট দৈর্ঘ্য প্রায় … Read more
মমরডিকা হচ্ছে কিউকারবিটাসি (শসা লাউ) পরিবারের একটি গণের নাম। এরা বর্ষজীবী বা বহুবর্ষজীবী আরোহী বা ভূশায়ী বীরুৎ। পত্র অর্ধ-গোলাকার বা ডিম্বাকার-তাম্বুলাকার, অখন্ড, ৩-৯ পদাঙ্গুলিকারে খন্ডিত। আকর্ষ সরল বা ২ খন্ডিত। পুষ্প হলুদ বা সাদা, ভিন্নবাসী বা সহবাসী। আরো পড়ুন
কদম বা বুল কদম (বৈজ্ঞানিক নাম: Neolamarckia cadamba, ইংরেজি নাম: burflower tree, laran, Leichhardt pine) রুবিয়াসি পরিবারের এন্থোসেফালুস গণের একটি মধ্যম বা বৃহৎ-আকৃতির সপুষ্পক বৃক্ষ। এরা প্রায় ৪০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়। আরো পড়ুন
বর্ণনা: গুটি বান্দল কিউকারবিটাসি (শসা লাউ) পরিবারের লাফা গণের বর্ষজীবী আরোহী বীরুৎ। এদের কান্ড মসৃণ। আকর্ষ ৩-৫ খন্ডিত। পত্র গোলাকার, ৪-১২ সেমি দৈর্ঘ্য এবং ৪-১২ সেমি প্রস্থ, সামান্য স্থূলাগ্র, ৫-খন্ডিত, সূক্ষ্মাগ্র, দন্তুর, উপরের পৃষ্ঠ অমসৃণ নিচের পৃষ্ঠ মসৃণ বা শিরা রোমশ। বৃন্ত ৪-৮ সেমি লম্বা, দৃঢ়। উদ্ভিদ সহবাসী। এদের পুষ্প অক্ষীয়, উজ্জ্বল হলুদ। পুংপুষ্প: অক্ষে … Read more
পাতা, মূল এবং ফল বিভিন্নভাবে দেশীয় ঔষধ তৈরীতে ব্যবহৃত হয়। পাতার রস ক্যান্সাররোধী গুণসম্পন্ন, কখনো ক্ষত এবং ঘা থেকে নির্গত দুর্গন্ধ দূরীকরণে লোশন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। মূলের পাউডার অর্শ রোগে স্নিগ্ধকারক এবং কাঠ বাত জ্বরে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন
বর্ণনা: দেতরা বা বান্দল বা বিন্দাল বা গোষ্ঠলতা হচ্ছে কিউকারবিটাসি (শসা লাউ) পরিবারের লাফা গণের বর্ষজীবী বিশাল আরোহী বীরুৎ। এদের কান্ড প্রসারিত, খাঁজযুক্ত, রোমশ বিহীন, মসৃণ। আকর্ষ রোমশ বা রোমশ বিহীন, দ্বিখন্ডিত। পত্র বৃক্কাকার-অর্ধগোলাকার, ৪-১০ x ৫-১২ সেমি, অস্পষ্ট ৫-কোণাকৃতি বা গভীর ৫-খন্ডিত, শীর্ষ গোলাকার, প্রান্ত সামান্য দপ্তর, উভয় পৃষ্ঠ অমসৃণ, বৃন্ত: ৪১২ সেমি লম্বা, … Read more