নীল ঝাঁটি বা বনমালী বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ গুল্ম
এই প্রজাতিটি বনভূমিতে দেখা যায়। মূলত বন্য পরিবেশে ভালো জন্মে। বাড়ির বাগানে লাগাতে চাইলে যত্ন নিতে হবে। ফুল ও ফল ধারণ নভেম্বর-মার্চ। বংশ বিস্তার হয় বীজ দ্বারা।আরো পড়ুন
এই প্রজাতিটি বনভূমিতে দেখা যায়। মূলত বন্য পরিবেশে ভালো জন্মে। বাড়ির বাগানে লাগাতে চাইলে যত্ন নিতে হবে। ফুল ও ফল ধারণ নভেম্বর-মার্চ। বংশ বিস্তার হয় বীজ দ্বারা।আরো পড়ুন
গ্রামের চারপার্শ্বে এবং গুল্ম উদ্যানে, কখনও কখনও মাঠ, বাগান ইত্যাদির সীমানা নির্দেশক বেড়া হিসেবে লাগানো হয়। ফুল ও ফল ধারণ নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি। কাটিং এর মাধ্যমে সহজেই বংশ বিস্তার করা যায়। তাছাড়া বীজের মাধ্যমেও বংশ বিস্তার হয়।আরো পড়ুন
আফিং বা আফিম (বৈজ্ঞানিক নাম: Papaver somniferum)হচ্ছে ভেষজ গুণসম্পন্ন বর্ষজীবী গুল্ম। ফল পাকলে তা থেকে বীজ সংগ্রহ করা হয়। এগুলোই দেখতে পোস্তদানা মতো। পোস্তদানা, ফল, আঠা, ফুল ও ফুলের পাপড়ি সবগুলোই ঔষধরূপে ব্যবহৃত হয়।আরো পড়ুন
ঋজু গুল্ম, কান্ড মসৃণ, বায়ুর সুস্পষ্ট। পত্র ১পক্ষল, প্রতিমুখ তির্যক, সবৃন্তক, বৃন্ত প্রায় ৪ সেমি লম্বা, পত্রক ৩-৭ টি, শীর্ষের পত্রকটি বৃহত্তম, উপরের পত্র সরল মূলীয় অংশ জুলাগ বা সরু, শীর্ষ সূক্ষ্মাগ্র বা দীর্ঘাগ্র, প্রান্ত দপ্তর, দীর্ঘায়ত-ভল্লাকার, ১৪ x ৬ সেমি, পক্ষল শিরাযুক্ত। আরো পড়ুন
ভূমিকা : লাল চন্দ্রপ্রভা বা টেকোমা (বৈজ্ঞানিক নাম: Tecoma capensis ইংরেজি : Cape Honey Suckle) এটি বিগনোনিয়াসি পরিবারের টেকোমা গণের এলোমেলোভাবে বেড়ে ওঠা গুল্ম। বাড়িতে বা বাগানের সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য লাগানো হয়। আরো পড়ুন
বংশ বিস্তার হয় বীজের মাধ্যমে। ফুল ও ফল ধারণ ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাস। উদ্যানের আলংকারিক ফুল হিসেবে খুব জনপ্রিয়। বেড়া দেয়ার জন্য ও বাহারি উদ্ভিদ রূপে ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ূন
বৃহৎ কাষ্ঠল, পেঁচানো, প্রচুর দুগ্ধবৎ তরুক্ষীর বিশিষ্ট গুল্ম। পত্র প্রতিমুখ, চর্মবৎ, পত্রবৃন্ত ১.৫ সেমি লম্বা, পত্রফলক ৮-১০ x ২.৫-৬.০ সেমি, ডিম্বাকার বা উপবৃত্তাকার, স্থূলাঘ, ঈষৎ দীর্ঘায়, নিম্নাংশ গোলাকার স্থূলাগ্র, পার্শ্ব শিরাসমূহ ৩-৫ জোড়া, মসৃণ বা অঙ্কীয় পৃষ্ঠ ঘন ক্ষুদ্র কোমল রোমাবৃত। সাইম প্রান্তীয়, করিম্বের ন্যায়, শিথিল, রোমশ। আরো পড়ুন
ইহার পাতায় ট্যানিন ও স্যাপোনিন বিদ্যমান। ইহার কান্ড ও কান্ডের বাকলে ফ্রিডেলিন এপি ফ্রিডেলিনোল, অক্টাকোসানোল, আলফা-অ্যামাইরিন, বিটা-সিটোস্টেরোল এবং ইহাদের গ্লুকোসাইড ও উপক্ষারের অবশেষ বর্তমান। মূলের বাকলে ম্যানগিফেরিন বিদ্যমান। ইহার বায়ব অংশের ইথানলিক নির্যাসে সিএনএস (CNS) বর্তমান এবং হাইপোটেনসিভ গুনাবলী সম্পন্ন। পাতার নির্যাস পুরনো বাতরোগ, অ্যাজমা পাঁচড়া এবং অন্যান্য চর্মরোগে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন
কাঁঠালি চাঁপা বৃহৎ চিরহরিৎ গুল্ম, আংটাকৃতি পুষ্পদণ্ড বা অর্ধআরোহীর সাহায্যে আরোহন করে। গাছের শাখাগুলো মসৃণ ও প্রশাখাগুলো চ্যাপ্টা রোমদ্বারা নিবিড়ভাবে আবৃত। পাতা সবৃন্তক, আকারে ৬ থেকে ৭ মিমি লম্বা, মসৃণ, পত্রফলক ১০-১৮ x ২.৮-৪.৮ সেমি, আয়তাকার-উপবৃত্তাকার থেকে বিবল্লমাকার, দীর্ঘাগ্র, অর্ধ-চর্মবৎ, উপরিভাগ চকচকে, উভয় দিক মসৃণ, তরুণ পত্র সোনালি-বাদামি বর্ণের চ্যাপ্টা রোমদ্বারা নিবিড়ভাবে আবৃত। আরো পড়ুন
ভূমিকা: গাঁদা একটি শীতকালীন মৌসুমি ফুল। গাছ থেকে উঠানোর পরেও এই ফুল দীর্ঘ সময় ধরে সজীব থাকে। তাই ব্যবসায়ীভাবে গাঁদার অনেক চাহিদা। এ ফুলের অনেক ভেষজ গুণাবলী রয়েছে। শরীরের কাটা ছিড়ায় পাতার রস রক্ত বন্ধ করে এবং ক্ষত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। গাঁদার আদি নিবাস হলো মেক্সিকোতে। ইউরোপ হয়ে এটি আমাদের দেশে এসেছে। বাংলাদেশে দুই … Read more