রায়ডাক নদী বাংলাদেশ, ভুটান ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

রায়ডাক

রায়ডাক নদী বা ওয়াং ছু বা ওং ছু (ইংরেজি: Raidak River) বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কুড়িগ্রাম জেলার এবং পশ্চিমবঙ্গের আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৫৩ কিলোমিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। নদীটিতে জোয়ার ভাঁটার প্রভাব থাকে না। রায়ডাক নদী মূলত তোরসা নদীর উপনদী তোরসা নদীর বাম তীরে এসে পতিত হয়েছে। আরো পড়ুন

তোরসা নদী বাংলাদেশ, তিব্বত, ভুটান ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

তোরষা নদী

তোরসা নদী বা তোরষা নদী বা তোর্ষা নদী বা তোর্সা নদী বা চুম্বি নদী বা আমোছু নদী (ইংরেজি: Torsa River) বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কুড়িগ্রাম জেলার এবং পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২৯৫ কিলোমিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। নদীটিতে জোয়ার ভাঁটার প্রভাব থাকে না। আরো পড়ুন

জলঢাকা নদী বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

জলঢাকা নদী

জলঢাকা নদী (ইংরেজি: Jaldhaka River) বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের লালমনিরহাট জেলার এবং পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২০৯ কিলোমিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। নদীটিতে জোয়ার ভাঁটার প্রভাব থাকে না। জলঢাকা নদী মূলত ধরলা নদীর উপনদী যা ধরলা নদীর বাম তীরে এসে মিলিত হয়েছে। আরো পড়ুন

উত্তরবঙ্গের নদী হচ্ছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলের নদনদীর বিশাল সমাহার

Rivers of North Bengal

উত্তরবঙ্গের নদী বা উত্তরবাংলার নদী (ইংরেজি: Rivers of North Bengal) হচ্ছে হিমালয়ের ঢালে সৃষ্টি হওয়া বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের প্রায় হাজারখানেক নদনদীর এক বিশাল সমাহার। গঙ্গা নদী মালদহ-মুর্শিদাবাদের সীমান্ত ধরে প্রবাহিত হয়ে পশ্চিমবঙ্গকে দুই ভাগে বিভক্ত করেছে। উত্তরবঙ্গের ছয়টি জেলার ২১,৭৬৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে পাঁচটি নদী-অববাহিকা। আরো পড়ুন

কাহালাই নদী বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও ও পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলার নদী

কাহালাই নদী (ইংরেজি: Kahalai River) হচ্ছে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীসংকৈল ও পীরগঞ্জ উপজেলা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ থানার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৪০ কিলোমিটার। আরো পড়ুন

তিস্তা নদী হচ্ছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

তিস্তা নদী (ইংরেজি: Teesta River) বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটির মোট দৈর্ঘ্য ৪১৪ কিলোমিটার, গড় প্রশস্ততা ৩ কিলোমিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা পাউবো কর্তৃক তিস্তা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর হচ্ছে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী নং ৫২। এই নদী অববাহিকার আয়তন ১২১৫৯ বর্গকিলোমিটার। আরো পড়ুন

গঙ্গা নদী বাংলাদেশ ভারতের অন্যতম আন্তঃসীমান্ত নদী

গঙ্গা বা পদ্মা নামের বহুল পরিচিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ নদী বাংলাদেশের অন্যতম আন্তঃসীমান্ত নদী হিসেবে পরিচিত। নদীটি ভারত ও বাংলাদেশের প্রাচীন ও গুরুত্বপূর্ণ নদী হিসেবে খ্যাত। মুখ্যত এই নদীর অববাহিকাতেই এ অঞ্চলের আদি সভ্যতা বিকাশ লাভ করেছিল। নদীটির মোট দৈর্ঘ্য ২৫২৫ কিলোমিটার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা পাউবো কর্তৃক গঙ্গা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর … Read more

কুলিক নদী বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

কুলিক নদী (ইংরেজি: Kulik River) বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এই নদীটি বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও জেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদীটির দৈর্ঘ্য ৫৮ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৬০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা পাউবো কর্তৃক কুলিক নদীর আরো পড়ুন

হাড়ভাঙ্গা খাড়ি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের আন্তঃসীমান্ত নদী

হাড়ভাঙ্গা খাড়ি বা হাড়ভাঙ্গা নদী বা হাড়িয়া নদী বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের আন্তঃসীমান্ত নদী।[১] নদীটির সর্বমোট দৈর্ঘ্য ৭০-৮০ কিলোমিটার।[২] নদীটি নওগাঁ জেলার পোরসা উপজেলার নীথপুর অঞ্চলে বাংলাদেশ ভারতের সীমানা নির্দেশক এবং এটি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের সীমানা হিসেবে আছে প্রায় ৩ কিলোমিটার।[৩] প্রবাহ:  নদীটি পোরশা উপজেলার উত্তরস্থ শোলডাঙ্গা ও খলসিডাঙ্গার মাঝ দিয়ে বেরিয়ে কাকনা, আকিলার পশ্চিম হয়ে … Read more

তালমা নদী বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

তালমা নদী (ইংরেজি: Talma River) বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার মান্তাদারি গ্রাম পঞ্চায়েত এবং শিকারপুর গ্রামের জংগল থেকে উৎপত্তি লাভ করে জলপাইগুড়ি থেকে প্রবাহিত হয়ে পঞ্চগড় সদর উপজেলার আমরখানা ইউনিয়ন দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!