পদ্ম ফুল চাষ করবার ঘরোয়া পদ্ধতি এবং যত্ন করবার সহজ উপায়

পদ্ম ফুল

পদ্ম ফুল বা পদ্ম (দ্বিপদ নাম: Nelumbo nucifera ) হচ্ছে বাংলাদেশভারতের একটি পরিচিত জলজ সপুষ্পক উদ্ভিদ। নিম্ফাসি পরিবারের এই পদ্ম ফুল চাষ করা হচ্ছে যে কোনো বাগানের মালিকের কাছে শ্লাঘার বিষয়। বাগানের উদ্ভিদ হিসেবে পছ‌ন্দের তা‌লিকায় পদ্ম আছে শী‌র্ষস্থা‌নে! আরো পড়ুন

গোলাপ ফুলের জাতগুলো চাষের জন্য কলম চারা তৈরি ও পরিচর্যা পদ্ধতি

বাঁধা গোলাপ

বর্তমানে উদ্যানবিদগণের আপ্রাণ ও আন্তরিক গবেষণার ফলে উন্নত জাতের বহুরকমের নূতন নূতন গোলাপ আবিষ্কৃত হইয়াছে এবং এইগুলি এখন আমাদের দেশের গোলাপ-প্রেমিকরা উদ্যানে চাষ করে বাগানের সৌন্দর্য ও শোভা বৃদ্ধি করছেন। প্রসঙ্গতঃ টি, নয়সেটি, বোরবো এবং ইহাদের অনেক সঙ্কর প্রজাতির নাম উল্লেখ করা যেতে পারে। এরা আমাদের দেশের আবহাওয়া ও মাটিতে সুন্দরভাবে জন্ম নিতে পারে ও সুন্দর বড় আকারের সুগন্ধী ফুল দিতে পারে। পৃথিবীর নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলসমূহই গোলাপের আদি জন্মস্থান। আমাদের দেশে কতদিন পূর্বে গোলাপের চাষ আরম্ভ হয়েছে, তার সঠিক ইতিহাস নিরূপণ করা প্রায় অসম্ভব । এ দেশে বর্তমানে অসংখ্য উৎকৃষ্ট ও উন্নত জাতের সুগন্ধি গোলাপের আবাদ চলছে। আরো পড়ুন

শিউলির চাষ, পরিচর্যা ও ফুল সংগ্রহের নানাবিধ পদ্ধতি

শিউলি

সুগন্ধি ফুলের মধ্যে শিউলি জাতীয় ফুলগুলি অন্যতম। সুমিষ্ট গন্ধের জন্য এই জাতীয় ফুলের আদর বেশি। শিউলি ফুলের পাপড়ি হতে সুগন্ধি তৈল নিষ্কাশন করে বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রীতে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া নানা রোগ সারাতে এই গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করা হয়। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে শিউলি ফুলের চাষ খুব লাভজনক। অবাধ সূর্যালোক পায় এমন উঁচু পলি-দো-আঁশ মাটি শিউলি ফুলের চাষের জন্য সর্বোৎকৃষ্ট। যথাসময়ে সারপ্রয়োগ, জলসেচন ও গাছ ছাঁটাই -এর প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রাখিলে লাভজনকভাবে এই ফুল উৎপাদন করা যায় । আরো পড়ুন

গন্ধরাজ মৌসুমি ঋতুর ফুলের মধ্যে জনপ্রিয়: এর চাষ, পরিচর্যা ও ফুল সংগ্রহ পদ্ধতি

গন্ধরাজ

সুগন্ধি ফুলের মধ্যে গন্ধরাজ জাতীয় ফুলগুলি অন্যতম। ইহাদের মৃদুমন্দ সুমিষ্ট গন্ধের জন্য এই জাতীয় ফুলের কদর বেশি। গন্ধরাজ ফুলের পাপড়ি হতে সুগন্ধি তৈল নিষ্কাশন করে বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রীতে ব্যবহার করা হয়। সেই জন্য, বাণিজ্যিক ভিত্তিতে গন্ধরাজ ফুলের চাষ খুব লাভজনক। এক হেক্টর জমিতে গন্ধরাজ ফুল চাষের জন্য খরচ পড়ে প্রায় ১০,০০০ টাকা, কিন্তু নিট আয় হয় প্রায় ২০ হাজারের মতো। গন্ধরাজ ফুলের বিভিন্ন প্রজাতির চাষ করা হয়। আরো পড়ুন

বেলী ফুলের চাষ , পরিচর্যা ও সংরক্ষণের সঠিক পদ্ধতি

বেলী ফুল

সুগন্ধি ফুলের মধ্যে বেলী জাতীয় ফুলগুলি অন্যতম। ইহাদের মৃদুমন্দ সুমিষ্ট গন্ধের জন্য এই জাতীয় ফুলের আদর বেশি। বেলী ফুলের পাপড়ি হতে সুগন্ধি তৈল নিষ্কাশন করে বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রীতে ব্যবহার করা হয়। সেই জন্য, বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বেলী ফুলের চাষ খুব লাভজনক। এক হেক্টর জমিতে বেলী ফুল চাষের জন্য খরচ পড়ে প্রায় ১০,০০০ টাকা, কিন্তু নিট আয় হয় প্রায় ২০ হাজারের মতো। অবাধ সূর্যালোক পায় এমন উঁচু পলি-দো-আঁশ মাটি বেলী ফুলের চাষের জন্য সর্বোৎকৃষ্ট। যথাসময়ে সারপ্রয়োগ, জলসেচন ও গাছ ছাঁটাই -এর প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রাখিলে লাভজনকভাবে এই ফুল উৎপাদন করা যায়। আরো পড়ুন

চামেলি ফুলের বিভিন্ন জাতের চাষ ও পরিচর্যা পদ্ধতি

চামেলী

সুগন্ধি ফুলের মধ্যে চামেলী জাতীয় ফুলগুলি অন্যতম। ইহাদের মৃদুমন্দ সুমিষ্ট গন্ধের জন্য এই জাতীয় ফুলের কদর বেশি । চামেলী ফুলের পাপড়ি হতে সুগন্ধি তৈল নিষ্কাশন করে বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রীতে ব্যবহার করা হয়। সেই জন্য, বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চামেলী ফুলের চাষ খুব লাভজনক । এক হেক্টর জমিতে চামেলী ফুল চাষের জন্য খরচ পড়ে প্রায় ১০,০০০ টাকা, কিন্তু … Read more

মৌসুমী ঋতুর সুগন্ধি ফুলের জুঁইয়ের বিভিন্ন প্রজাতির চাষ ও পরিচর্যা পদ্ধতি

কুন্দ

সুগন্ধি ফুলের মধ্যে জুই জাতীয় ফুলগুলি অন্যতম। ইহাদের মৃদুমন্দ সুমিষ্ট গন্ধের জন্য এই জাতীয় ফুলের কদর বেশি। জুই ফুলের পাপড়ি হতে সুগন্ধি তৈল নিষ্কাশন করে বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রীতে ব্যবহার করা হয়। সেই জন্য, বাণিজ্যিক ভিত্তিতে জুই ফুলের চাষ খুব লাভজনক। এক হেক্টর জমিতে জুই ফুল চাষের জন্য খরচ পড়ে প্রায় ১০,০০০ টাকা। কিন্তু এই খরচ করে আয় হয় প্রায় ২০ হাজারের মতো। আরো পড়ুন

রজনীগন্ধা ফুলের ব্যবসায়িক ভিত্তিতে চাষ ও পরিচর্যা পদ্ধতি

রজনীগন্ধা

রজনী গন্ধা প্রধানত সিঙ্গল ও ডাবল এ দুধরনের হয়। সিঙ্গল ফুলে ৬টি পাপড়ি এবং রঙ ধবধবে সাদা। ডবল ফুলে পাপড়ি অনেক হলেও ফুলের সংখ্যা কম এবং প্রায়ই পুরো ফুল ফোটে না। আরেক জাতের রজনীগন্ধা আছে যার পাপড়ির সংখ্যা সিঙ্গল আর ডবলের মাঝামাঝি, একে তাই ‘আধা ডবল’ বলা যায়। আরো পড়ুন

গ্লোব অ্যামারাস্থ বা বোতাম ফুল এর মৌসুমী চাষ ও পরিচর্যা পদ্ধতি

বোতাম-ফুল

গ্লোব অ্যামারাস্থ বা বোতাম ফুল গাছ ডাটা দোপাটির মতো দেখতে, পাতা সুবঞ্চিত ও প্রায় দীর্ঘ, চ্যাপ্টা ও রঙিন ফুলের শীতে ফুল ফোটে থাকে। এর আরেকটি নাম গমফারেনা। প্রায় সবরকম মাটিতে চাষ হয়। তবে হালকা উর্বর দো-আঁশ মাটিতে ফলন ভালো হয়ে থাকে। জমি এবং টবে চাষ করা যায় । সমতল অঞ্চলে মে-জুলাই এবং পার্বত্য অঞ্চলে মার্চ-এপ্রিল মাসে চাষ হয়। আরো পড়ুন

দোপাটি ফুল চাষের জন্য জমি প্রস্তুত ও পরিচর্যা পদ্ধতি

দোপাটি

দোপাটি ফুলের চাষ শীত, গ্রীষ্ম ও বর্ষা তিন ঋতুতে হতে দেখা যায়। তবে গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে এর ফুল অধিকতর বড় ও সুন্দর হয়। হালকা উর্বর মাটি এবং প্রচুর জল দোপাটি চাষে সহায়ক। আঙ্গিনার জমিতে ও টবে দোপাটির চাষ হয়। আগষ্ট-সেপ্টেম্বর মাসে এর চাষ শুরু করার জন্যে বীজ বপন করা হয়। বাণিজ্যিক মূল্য এ ফুলের তেমন একটা নেই। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!