মিষ্টি কুমড়া-এর ভেষজ গুণাগুণের বিবরণ

ভারতীয় মনীষীগণ মিঠে কুমড়োকে নিয়ে কম নাড়াচাড়া করেননি। গবেষণা করেছেন অনেক। কুমড়ো ও কুমড়োর বীজ নিয়ে তাঁদের সমীক্ষাটা এখানে জানাই। মিঠে কুমড়ো স্বাদে মধুর, স্বভাবে শীতল, রুচিকর, তৃপ্তিপ্রদ, গুরু, কফকর, কোষ্ঠপরিষ্কারক, শ্রম ও ভ্রমনাশক; তাছাড়া এটি ক্ষয়, দাহ, তৃষ্ণা, মূত্ররোধ, রক্তবিকার প্রভৃতি প্রশমিত করে। কাঁচা কুমড়ো (মাঝারি বয়সের) স্বাদে কম মধুর হলেও অধিক রুচিকর, বলকারক এবং বীর্যবর্ধক। আরো পড়ুন

ফুলকপি-তে আছে বিবিধ ভেষজ গুণাগুণ

দেশীই হোক আর বহিরাগতই হোক, ভারত, বাংলাদেশের মাটিতে এসে চাষাবাদ শুরু হলে তা সে খাদ্য তালিকাযুক্ত হবে। তারপরে সেটির ভেষজগুণ আছে কি না তা নিয়ে নাড়াচাড়া হবেই। এই বিচারের হাত থেকে ফুলকপি (Cauliflower) নিয়েও গবেষণা হয়েছে। এই উপাদেয় খাদ্য সবজিটিকে কিভাবে রোগ-প্রতিকারে আমরা কাজে লাগাতে পারি, সেটাই নিয়ে এই প্রবন্ধ ।আরো পড়ুন

বাঁধাকপি-এর ভেষজ গুণাগুণ

দেশীই হোক আর বহিরাগতই হোক, ভারত, বাংলাদেশের মাটিতে এসে চাষাবাদ শুরু হলে তা সে খাদ্য তালিকাযুক্ত হবে। তারপরে সেটির ভেষজগুণ আছে কি না তা নিয়ে নাড়াচাড়া হবেই। এই বিচারের হাত থেকে বাঁধাকপি (Cabbage) নিয়েও গবেষণা হয়েছে। এই উপাদেয় খাদ্য বস্তু দু’টিকে কিভাবে রোগ-প্রতিকারে আমরা কাজে লাগাতে পারি, সেটাই নিয়ে এই প্রবন্ধ।আরো পড়ুন

ফুলকপি, বাধাকপি ও ওলকপি-এর ভেষজ গুনাগুণ, পুষ্টিমান এবং বহুবিধ উপকারিতা

ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি শীতকালীন তরকারির। তরকারির অন্যান্য  মধ্যে কপির সমাদর এসময় খুবই বেশি। প্রাচীনকালে গ্রিক ও রোমানরা কপি খেতেন। কপি সেইজন্যে অতি প্রাচীন তরকারি। ইংরেজরা ভারতে প্রথম কপি নিয়ে এসেছিলেন। বলা হয়ে থাকে উইলিয়াম কেরি ১৮২০ সালে প্রথম ফুলকপি, বাঁধাকপি প্রভৃতি এনে বাংলায় এই সবজির চাষ করিয়েছিলেন। ভারতে প্রচলিত কপি সাধারণত তিন রকমের ফুলকপি, বাঁধাকপি ও ওলকপি (ওলকপিকে গট কপিও বলা হয়)।আরো পড়ুন

কাঁকরোল লতা-র বিভিন্ন ঔষধি গুণাগুণ

বর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ। পাতা অনেকটা গোলাকার, দুইদিক খসখসে, কিনারা খাঁজকাটা। লতা দেখতে অনেকটা পটোলের লতার মত, লতার গায়ে ৪। ৫টি শির ও গাঁট আকর্ষযুক্ত। গাঁট থেকে নতুন কাণ্ড ও ফুল বের হয়। আরো পড়ুন

ঢেঁড়স খাওয়ার নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ ও উপকারিতা

ক্ষুপজাতীয় বর্ষজীবী গাছ। সাধারণতঃ ২-৩ ফুট পর্যন্ত উচু হয়। পাতাগুলি দেখতে অনেকটা এরণ্ড গাছের (Ricious Commis) ছোট পাতার মত, কাণ্ড এবং পাতা খসখসে ও এতে সক্ষম সক্ষম রোম আছে। পাতা ৩-৫টি অংশে বিভক্ত। পত্রবৃন্ত (পাতার বোঁটা) ৫/৬ ইঞ্চি লম্বা। ফল হলদে ও মধ্যভাগ বেগুনি রং-এর।আরো পড়ুন

মানকচু বাংলাদেশের প্রচলিত ও ভেষজ গুণে ভরা জনপ্রিয় সবজি

গ্রামের ঝোপঝাড়, জলপ্রবাহযুক্ত ক্ষুদ্র নদীর তীর, নিম্ন জলাভূমি, গাছের নিচে ছায়াযুক্ত স্থান। ফুল ও ফল ধারণ জুলাই-অক্টোবর মাস। শাখা কন্দের মাধ্যমে বংশ বৃদ্ধি হয়। বিস্তৃতি: ভারত, দক্ষিণপূর্ব এশিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ। বাংলাদেশের সর্বত্র জন্মে। আরো পড়ুন

বকফুল পুরাতন ও নতুন পৃথিবীর আলংকারিক গাছ এবং দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ার সবজি

বকফুল ছোট আকৃতির দ্রুত বর্ধনশীল পত্রঝরা বৃক্ষ। এই গাছের কাঠ কোমল। উচ্চতায় ১০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। এদের বাকল হালকা থেকে গাঢ় বাদামি বর্ণের হয়; তবে পুরাতন বৃক্ষ দেখতে বিদীর্ণ। গাছের পাতা অচূড় পক্ষল। পাতার দৈর্ঘ্য ১৩-৩০ সেমি, পত্রক ২০-৬০টি, আয়তাকার, রোমহীন, উপপত্রিকা ক্ষণস্থায়ী, ক্ষুদ্র, ১.৫-২.৮ সেমি লম্বা। আরো পড়ুন

পালং শাক প্রযোগের ১৬টি ভেষজ চিকিৎসা ও খাওয়ার নিয়ম

এই শাক জন্ডিস রোগীর পথ্য। এই শাকে শরীরে রক্ত বাড়াবার গুণ বেশি আছে। পালং শাক শুধু রক্ত বৃদ্ধিই করে না রক্ত-শুদ্ধিও করায় অর্থাৎ রক্তের দোষ নাশ করে, হাড় মজবুত করে। সত্যি কথা বলতে কি পালং শাকের টাটকা সবুজপাতা হলো জীবনীশক্তির মূল । আরো পড়ুন

ফুলকপি, বাঁধাকপি বাংলাদেশের মৌসুমি সবজি

ফুলকপি: ইংরেজীতে একে Cauli flower বলে। এর বোটানিক্যাল নাম Brassica oleracea Var. botrytis Linn., হিন্দী নাম ফুল গোভী। ফুলকপির যে অংশটি আমরা খেয়ে থাকি, সেটি সাদা রঙের একগুচ্ছ ক্লীব বা গর্ভপাতিত পুষ্প (abortive flower) এবং সেগুলি প্রচুর শাখা-প্রশাখাযুক্ত পুষ্পদণ্ডের উপর অধিষ্ঠিত। বাঁধাকপির গাছ যত সহজে প্রতিকূল অবস্থার সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারে, ফুলকপি তা … Read more

error: Content is protected !!