ঋজু কান্ড, অশাখ বা প্রচুর শাখান্বিত, গুল্মবৎ বা বৃক্ষ সদৃশ, প্রায় ৪ মিটার উঁচু। কান্ড ফাঁপা, মূলীয় অংশ কাষ্ঠল, তরুণ বিটপ মোমসদৃশ পাউডার দ্বারা আবৃত। পত্র সোপপত্রিক, উপপত্র ডিম্বাকার, ১.৫ সেমি লম্বা, আরো পড়ুন
Author: Dolon Prova
শিরিষ গাছ গ্রীষ্মমণ্ডলী দেশসমূহের ভেষজ প্রজাতি
শিরিষ (বৈজ্ঞানিক নাম: Albizia lebbeck, ইংরেজি নাম: Siris Tree, Koko…) হচ্ছে গ্রীষ্ম প্রধান দেশের ভেষজ বৃক্ষ। পথের ধারে, উদ্যানে, অফিস-আদালতে শোভা বর্ধনের জন্য এই গাছ লাগানো হয়।আরো পড়ুন
পদ্ম হচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারতের পরিচিত জলজ সপুষ্পক উদ্ভিদ
মিঠা পানির পুকুর, হ্রদ এবং বিল ইত্যাদি স্থানে জন্মে। তবে অনেকেই শখের বসে বাড়ির ছাদের পদ্ম চাষ করে থাকে। এছাড়া বাড়ির বাগানেও ছোট জলাশয়েও পদ্ম জন্মমে। ফুল ও ফল ধারণ এপ্রিল-অক্টোবর। পদ্মের বংশ বিস্তার হয় রাইজোম দ্বারা।আরো পড়ুন
পটল উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলের বর্ষজীবী আরোহী বীরুৎ
বর্ষজীবী আরোহী বীরুৎ। কান্ড সরু শাখান্বিত, অতিরিক্ত আরোহী। আকর্ষ সরু, খাটো, ২-৪ খন্ডিত। পত্র তাম্বুলাকার, দীর্ঘায়ত বা ডিম্বাকার, ৫-১০ x ৪-৮ সেমি, সূক্ষ্মাগ্র, দপ্তর, দৃঢ়, আরো পড়ুন
ওল কচু দক্ষিণ এশিয়ার বর্ষজীবী ভেষজ কন্দজাতীয় গুল্ম
অরণ্য ও বাগানের বড় গাছের ছায়াযুক্ত সেঁতসেঁতে স্থানে জন্মে। ওল কচু বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। বংশ বিস্তার হয় অপত্য গুঁড়িকন্দের সাহায্যে সহজেই প্রজনন চলে। ফুল ও ফল ধারণ মে-নভেম্বর।আরো পড়ুন
বীজতাড়ক লতা দক্ষিন এশিয়ার ভেষজ প্রজাতি
বৃহৎ বল্লী, দুগ্ধবৎ তরুক্ষীর যুক্ত, নিম্নাংশ কাষ্ঠল। ঘন সাদা বা হলুদ রোমশ বা ঘন ক্ষুদ্র কোমল রোমাবৃত। এ পত্র ৮-১৭ X ৭-১৭ সেমি, ডিম্বাকার থেকে বর্তুলাকার, মূলীয় অংশ হৎপিণ্ডাকার, স্থুলাগ্র থেকে সূক্ষ্মাগ্র,আরো পড়ুন
বীজতাড়ক লতার ভেষজ গুণাগুণ ও ব্যবহার বিধি
বীজতাড়ক একটি বৃক্ষাশ্রয়ী বহুবর্ষজীবী এবং বহুদূর ব্যাপী বিস্তৃত লতা। কাণ্ড শক্ত, সাদা পশমের মতো নরম রোমাকৃত। প্রশাখা মোটা, শ্বেতবর্ণ এবং শক্ত লোমাবৃত। পাতা ডিম্বাকৃতি, দেখতে প্রশস্ত পানের মতো, দৈর্ঘ্যের চেয়ে বিস্তারে।আরো পড়ুন
বড় নল বা গাবা নল ভেষজ গুণ সম্পন্ন এশিয়ার তৃণ
কচি পাতা গবাদি পশুর খাদ্য হিসাবে ব্যবহার হয়। ইহার সাহায্যে মাদুর, ট্রে, ঝুড়ি, ডালা, সাজি ইত্যাদি তৈরি করা হয়। রোমানরা এর দ্বারা কলম তৈরী করে। এর দ্বারা কাগজও তৈরী হয়। বাহারি উদ্ভিদরূপেও এটি লাগানো হয়।আরো পড়ুন
বড় নল বা মহানল ঘাসের ভেষজ গুণ ও প্রয়োগবিধি
বড়নল বা মহানল অত্যধিক মধুর, বীর্যবর্ধক ও অল্প কষায় রসযুক্ত। বড়নল নল অপেক্ষা অধিক বীর্যশালী এবং পারদ সংস্কারের কাজে লাগে।মূলের ক্বাথ- ঘর্মস্রাবক, মূত্রকারক; আর্তবজনন, শোথহর এবং স্তনহ্রসকারক। আরো পড়ুন
কাঁঠাল-এর ভেষজ গুণাগুণ ও এর বিবিধ ব্যবহার
কাঁঠাল শুধু ফল হিসাবে নয়, সুপ্রাচীন আয়ুর্বেদের সেই স্বর্ণময় যুগে এর ওষুধি গুণাগুণ সে সময়ের প্রেক্ষিতে মূল্যায়িত হয়েছিল। সেই সুপ্রাচীন কালের পর্যবেক্ষণ-বিশ্লেষণ আজও আমরা সঠিক বলেই দেখে থাকি। প্রায় সবক্ষেত্রেই কাঁঠালের ফলের মধ্যে ওষুধি গুণাগুণ খোঁজা হয়েছে।আরো পড়ুন