জন হেনরি, নাম তাঁর ছিল জন হেনরি ছিল যেন জীবন্ত ইন্জিন, হাতুড়ির তালে তালে

জন হেনরি বা নাম তাঁর ছিল জন হেনরি ছিল যেন জীবন্ত ইন্জিন হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের অনূদিত একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি বৃহৎ আকারের ৭৩ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি সুর করেছিলেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই এবং তিনিই গেয়েছিলেন। গানটি হেমাঙ্গ বিশ্বাস ১৯৭৩ সালে অনুবাদ করেন। আরো পড়ুন

শঙ্খচিল — সুদূর সমুদ্দুর প্রশান্তের বুকে হিরোশিমা দ্বীপের আমি শঙ্খচিল

শঙ্খচিল বা সুদূর সমুদ্দুর প্রশান্তের বুকে হিরোশিমা দ্বীপের আমি শঙ্খচিল হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের রচিত একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি বৃহৎ আকারের ৪০ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি সুর করেছিলেন হেমাঙ্গ বিশ্বাস নিজেই এবং তিনিই গেয়েছিলেন। গানটি হেমাঙ্গ বিশ্বাস ১৯৬৪ সালে রচনা করেন। আরো পড়ুন

ওরা আমাদের গান গাইতে দেয় না, নিগ্রো ভাই আমার পল রবসন

ওরা আমাদের গান গাইতে দেয় না হচ্ছে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের গাওয়া একটি আধুনিক বাংলা গণসংগীত। গানটি মাঝারি আকারের ১৭ লাইনের একটি বাংলা গণসংগীত। গানটি রচনা করেছিলেন এবং সুর দিয়েছিলেন কমল সরকার। গানটি হেমাঙ্গ বিশ্বাস কত সালে গেয়েছিলেন তা আমরা জানতে পারিনি। গানটি মাস সিঙ্গার্সের পক্ষে চন্দন সেন প্রকাশিত প্রথম প্রকাশ সেপ্টেম্বর ১৯৮০ হেমাঙ্গ বিশ্বাসের গান নির্বাচিত … Read more

দুখের রাতের ঘোর তমসা ভেদি

দুখের রাতের ঘোর তমসা ভেদি স্বাধীনতা দিবস এলো যে ফিরে। শহীদের মৃত প্রাণ শোন করে আহবান করাঘাত হানে তব দ্বারে।।   জাগো জাগো জাগো জাগো দেশবাসি শৃঙ্খলিতা ভারত মাতা কাঁদে মুক্তিপিয়াসি, রুদ্ধদুয়ারে স্বপন শিখরে এখনও কি রবে ঘুমঘোরে।।   ভারত জাতির যত স্বপ্ন কামনা অর্ধশতকের মুক্তি সাধনা শ্মশান চিতায় হয় যে বিলীন ক্ষুধিতের ক্রন্দন হাহাকারে।। … Read more

তোমার কাস্তেটারে দিও জোরে শান

তোমার কাস্তেটারে দিও জোরে শান কিষাণ ভাই রে, কাস্তেটারে দিও জোরে শান।।   ফসল কাটার সময় হলে কাটবে সোনার ধান দস্যু যদি লুটতে আসে কাটবে তাহার জান—রে।।   শান দিও, জোরসে দিও, দিও বারে বার হুশিয়ার ভাই, কভু তাহার, যায় না যেন ধার— রে।।   ও কিষাণ তোর ঘরে আগুন, বাইরে যে তুফান বিদেশি সরকার … Read more

বাঁচবো বাঁচবোরে আমরা বাঁচবোরে বাঁচবো

বাঁচবো বাঁচবোরে আমরা বাঁচবোরে বাঁচবো ভাঙা বুকের পাঁজর দিয়া নয়া বাংলা গড়বো।।   বিভেদ গাঙের বাঁধবো দুই কূল বাঁধবো আবার মিলনের পুল যত বাস্তুহারা সর্বহারা সুখের গৃহ গড়বো।।   ঘুচবে দেশের অন্ধকার আসবেরে প্রাণের জোয়ার (আমরা) সবাই মিলে তালে তালে আনন্দের গান গাইবো।।   গোলায় গোলায় উঠবে ধান গলায় গলায় উঠবে গান যত মায়ের বুকের … Read more

উদয় পথের যাত্রী

উদয় পথের যাত্রী ওরে ছাত্রছাত্রী, মশাল জ্বালো, মশাল জ্বালো, মশাল জ্বালো। প্রেতপুরীর এই অন্ধ কারায় আনো আলো।।   পিশাচ নিশাচর ঘিরিছে চরাচর বাণীর পূজারী কাঁদে নিরন্ন বেদনায় কাঁদে জর্জর; আলোক মিনারে প্রদীপ শিখারে ওরা যে নিভালো।।   শিক্ষাবিহীন গৃহহারা যারা কাঁদিছে আঁধারে হে প্রগতির সৈনিক তোরা ভুলিবি কি তাদেরে। কঙ্কালে প্রাণ দাও জীবনের গান গাও … Read more

ঘোর কলিকাল আইল আকাল সোনার বাংলায়

হায় – হায়, ঘোর কলিকাল আইল আকাল সোনার বাংলায় ক্ষুধার অনল দিকে দিকে ধিকিধিকি ধায়।।   শ্মশান চিতায় ডাকে শকুনি হা অন্ন হা অন্ন ধ্বনি চারিদিকে শুনি, লোকের দুঃখ দেখে চোখের জলে বক্ষ ভেসে যায়।।   ক্ষুধায় মানুষ ঘুরে ফিরে মায়ের কোলে শিশু সন্তান মরে অনাহারে মৃত সন্তান বুকে নিয়ে কাঁদে রে বাপ মায়।।   … Read more

হবিগঞ্জের জালালী কইতর

হবিগঞ্জের জালালী কইতর, সুনামগঞ্জের কুরা, সুরমা নদীর গাংচিল, আমি শূন্যে দিলাম উড়া। শূন্যে দিলাম উড়ারে ভাই যাইতে চান্দের চর ডানা ভাইঙ্গা পড়লাম আমি কৈলকাত্তার উপর তোমরা আমায় চিনছনি।।   হাওরের পানি নাইরে হেথায়, নাইরে তাজা মাছ বিলের বুকে ডানা মেলা নাইরে, হিজল গাছ বন্ধু নাইরে তাজা মাছ তবু নিদহারা নগরের পথে রাইতে দুপুরে মরমিয়া ভাটিয়ালি … Read more

আজাদী হয়নি আজো তোর

আজাদী হয়নি আজো তোর, নব-বন্ধনও শৃঙ্খলডোর, দুঃখ রাত্রি হয়নি ভোর, আগে কদম কদম চলো জোর।।   শত শহীদের আত্মদান একি তারই প্রতিদান দেশদ্রোহীর এ বিধান চূর্ণ কর কর অবসান।।   সাম্রাজশাহীর পাতা ফাঁদ, খুনি ধনীকের এ-বনিয়াদ ভাঙ রে ভাঙ শোষণের বাঁধ, শোন মহাচীনের সংবাদ।।   ওরে ও কিষাণ মজুর আর মনজিল নয় নয় দূর ওরে … Read more

error: Content is protected !!