বনে বনে বসন্ত আসে বকুলের গান যায় ছড়িয়ে শিরশিরে ফাল্গুনী হাওয়া

বনে বনে বসন্ত

বনে বনে বসন্ত আসে বকুলের গান যায় ছড়িয়ে শিরশিরে ফাল্গুনী হাওয়া হচ্ছে অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটি মাঝারি আকারের ১৪ লাইনের একটি গান। গানটিতে গীতিকার নিজেই সুরারোপ করেন এবং প্রথম রেকর্ডিংয়ে ১৯৫৮ সালে গেয়েছিলেন ইলা (বসু) চক্রবর্তী। গানটি গান ফুরালো জলসা ঘরে নামের এ্যালবামে প্রকাশিত হয়। আরো পড়ুন

রাখালিয়া সুর আনে মৃদু সমীরণ, (আজ) বাঁশিতে নূপুরের মধু আলাপন

রাখালিয়া সুর আনে মৃদু সমীরণ, (আজ) বাঁশিতে নূপুরের মধু আলাপন হচ্ছে আনন্দ মুখোপাধ্যায়ের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটি ক্ষুদ্র আকারের ৮ লাইনের একটি গান। গানটি সুর করেছিলেন শৈলেন মুখােপাধ্যায় এবং প্রথম রেকর্ডিংয়ে ১৯৫৮ সালে গেয়েছিলেন ইলা চক্রবর্তী। আরো পড়ুন

এইটুকু এই জীবনটাতে হাসতে মানা চলতে মানা, কথাটিও কইতে মানা

এইটুকু এই জীবনটাতে হাসতে মানা চলতে মানা, কথাটিও কইতে মানা হচ্ছে সুবীর হাজরার লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটি মাঝারি আকারের ১৪ লাইনের একটি গান। গানটি সুর করেছিলেন সুধীন দাশগুপ্ত এবং প্রথম রেকর্ডিংয়ে ১৯৬০ সালে গেয়েছিলেন ধনঞ্জয় ভট্টাচার্য। গানটি সুবীর হাজরার একটি গীতিকবিতা। আরো পড়ুন

বাংলার মানুষের জীবন ও কর্মের সাথে সম্পৃক্ত বাংলা ভাষার জনপ্রিয় পনেরটি সারি গান

বাংলাভাষী অঞ্চলে সারা পৃথিবীর ন্যায় লোকসংগীত খুব জনপ্রিয় এবং এসব সংগীতের ভেতর সারি গান একটি। নদনদী, হাওড়-বাওড় জলাভূমি সমভূমি বেষ্টিত মহান কৃষক ও শ্রমিকগণ কাজের মাধ্যমে সমাজকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। তাদের কাছে বাংলা লোকসংগীতের একটি জনপ্রিয় ধারা হচ্ছে সারি গান (ইংরেজি: Sari gaan)। আরো পড়ুন

এই ঝির ঝির ঝির বাতাসে এই গান ভেসে ভেসে আসে, সেই সুরে সুরে মন

এই ঝির ঝির ঝির বাতাসে এই গান ভেসে ভেসে আসে, সেই সুরে সুরে মন নাচে উল্লাসে হচ্ছে সুধীন দাশগুপ্তের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটি মাঝারি আকারের ১৫ লাইনের একটি গান। গানটি সুর করেছিলেন সুধীন দাশগুপ্ত নিজেই এবং প্রথম রেকর্ডিংয়ে গেয়েছিলেন ধনঞ্জয় ভট্টাচার্য। গানটি সুধীন দাশগুপ্তের একটি গীতিকবিতা। আরো পড়ুন

গৌরাঙ্গ বলিতে হবে পুলক শরীর। হরি হরি বলিতে নয়নে ব’বে নীর

গৌরাঙ্গ বলিতে হবে পুলক শরীর। হরি হরি বলিতে নয়নে ব’বে নীর হচ্ছে কবি নরোত্তম দাস রচিত একটি বৈষ্ণব পদাবলি। এই বৈষ্ণব পদটি আনুমানিক ১৭৫০ সালে কবি রচনা করেন। বিভিন্ন ব্যক্তির সংকলনে এটির বিভিন্ন ভাষ্য দেখা যায়। রোদ্দুরে ডট কম মূলত এখানে গাওয়া ভজনটির একটি রূপকে উপস্থাপন করছে, এবং নিম্নে গানটির একটি সংক্ষিপ্ত রূপ দিচ্ছে। আরো পড়ুন

সারিবদ্ধভাবে কাজ করতে করতে যে লোকসংগীত গাওয়া হয় তাই সারি গান

সারিবদ্ধভাবে বা একত্রে কাজ করতে করতে কায়িক শ্রমকে মধুর করার জন্য কিংবা কাজের মধ্যে প্রাণ বা উন্মাদনা সঞ্চার করার জন্য যে লোকসংগীত গাওয়া হয় তাকে সারি গান (ইংরেজি: Sari gaan বা Shari gaan) বলা যায়। সুরের বৈচিত্র্য খুব বেশি লক্ষিত হয় না এখানে। এ গানগুলি অত্যন্ত আবেগধর্মী সমবেত সংগীত। সমবেতভাবে গাওয়া হয় বলে এগানের মূল আশ্রয় তাল বা রিদিম। আরো পড়ুন

সহেলা গীত বাংলার লোকসংগীত ও লোকনৃত্যের ধারায় একটি স্বতন্ত্র শাখা

সহেলা গীত

বাংলাদেশের লোকসংগীত ও লোকনৃত্যের ধারায় সহেলা গীত (ইংরেজি: Sahela geet) ও মেয়েলী গীত একটি স্বতন্ত্র শাখা। পারিবারিক, সামাজিক বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠানে বা আচার ব্রতে মেয়েরা যে গান পরিবেশন করে থাকে তাই সহেলা গীত নামে পরিচিত। ড. মুহম্মদ এনামুল হক একে বলেছেন ‘সহেলা গীত’। এ নামকরনের ব্যাপারে তার যুক্তি হলো, মেয়েরাই এ গানের গায়িকা এবং শ্রোতা । আরো পড়ুন

বাংলাদেশের সঙ্গীত পূর্ববঙ্গ, দক্ষিণবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের হাজার বছরের সংগীতের ধারা

প্রাচীন বাংলার ইতিহাস

বাংলাদেশের সঙ্গীত বা বাংলাদেশের গান (ইংরেজি: Music of Bangladesh) হচ্ছে পূর্ব বঙ্গ, দক্ষিণ বঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের মানুষের হাজার বছরের সংগীতের ধারা। উত্তর বাংলার ভাওয়াইয়া, পূর্ব বাংলার ভাটিয়ালি, দক্ষিণবাংলার সারি হচ্ছে এই অঞ্চলের আঞ্চলিক স্বাতন্ত্রে উজ্জ্বল সংগীতের তিনটি প্রধান ধারা। বাংলাদেশের মানুষের আনন্দ বেদনা, মিলন বিচ্ছেদ, উৎসব রিক্ততা, প্রেম বিদ্বেষ, ক্রোধ প্রশান্তি, আশা হতাশা ইত্যাদি যেসব … Read more

পশ্চিমবঙ্গের বাংলা লোকসংগীত হচ্ছে প্রধান তিনটি ধারার প্রায় কুড়ি ধরনের লোকসংগীত

পশ্চিমবঙ্গের লোকসংগীত

পশ্চিমবাংলা বা পশ্চিমবঙ্গের লোকসংগীত (ইংরেজি: Folk music of West Bengal) হচ্ছে প্রধান তিনটি ধারার প্রায় কুড়ির অধিক ধরনের লোকসংগীত। ভাটিয়ালি, বাউল ও ঝুমুর গানের বিভিন্ন উপধারা নিয়ে গড়ে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের লোকসংগীত। সাধারণত লোকসংস্কৃতির একটা প্রধান অংশ হচ্ছে লোকসংগীত। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!