বাংলাদেশের ব্যাঙের তালিকা হচ্ছে ৬টি পরিবারে অন্তর্ভুক্ত ৪০ প্রজাতির ব্যাঙ

বাংলাদেশে উভচর প্রাণীদের সংখ্যা বেশি নয়। বাংলাদেশের ব্যাঙের তালিকা হচ্ছে ৬টি পরিবারে অন্তর্ভুক্ত ৪০ প্রজাতির ব্যাঙের নামের তালিকা। বাংলাদেশে বর্তমানে Anura এবং Apoda বর্গের অধীনে ৭টি পরিবারে ২১টি গণে মোট ৪১টি প্রজাতি অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে। IUCN-বাংলাদেশ ২০০০ এর রিপোর্ট অনুযায়ী ৮টি প্রজাতির অবস্থা ঝুঁকিপূর্ণ হলেও বর্তমানে অন্তত ২৫টি প্রজাতি ঝুঁকিপূর্ণ বা বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে। আরো পড়ুন

বাংলাদেশের উভচর জলজ ও স্থলজ উভয় পরিবেশে বসবাসকারী ৪১ প্রজাতির প্রাণী

বাংলাদেশের উভচর (ইংরেজি: Amphibians of Bangladesh) হচ্ছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে জলজ ও স্থলজ উভয় পরিবেশে বসবাসকারী ৪১ প্রজাতির প্রাণী। এই ৪১টি প্রজাতির প্রাণীকে Anura এবং Apoda বর্গের অধীনে ৭টি পরিবারে ২১টি গণে অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে। আরো পড়ুন

রঙিন ভেনপু ব্যাঙ বিশ্বে বিপদমুক্ত এবং বাংলাদেশের অপ্রতুল তথ্যশ্রেণির ব্যাঙ

বাংলাদেশের ব্যাঙের তালিকায় রঙিন ভেনপু ব্যাঙ বাংলাদেশের একটি ব্যাঙের প্রজাতি। এই প্রজাতির ব্যাঙের তুন্ডের শীর্ষ থেকে পায়ুর দৈর্ঘ্য ৮ সেমি। ত্বক মসৃণ বা অনিয়মিত চ্যাপ্টা আঁচিল থাকে। এদের মাথা ছোট। তুন্ড খর্ব, গোলাকৃতি দৈর্ঘ্য চোখের ব্যাসের সমান। আরো পড়ুন

সরুমুখো বামন ব্যাঙানু হচ্ছে বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ব্যাঙ

বাংলাদেশের ব্যাঙের তালিকায় সরুমুখো বামন ব্যাঙানু বাংলাদেশের সবচেয়ে ক্ষুদ্র ব্যাঙ। বাউলেন্জার ১৮৯০ সালে এর আকার মাত্র ২০ মিলিমিটার বা দুই সেন্টিমিটার বলে উল্লেখ করেন। তবে ইন্টারনেটে পাওয়া তথ্যে বলা হয়েছে, এর দৈর্ঘ্য ২৩ থেকে ৩৩ মিলিমিটার বা এক ইঞ্চির কমবেশি। আরো পড়ুন

মার্বেল কুনো ব্যাঙ বাংলাদেশের ন্যুনতম বিপদগ্রস্ত এবং এশিয়ার ব্যাঙের প্রজাতি

বাংলাদেশের ব্যাঙের তালিকায় মার্বেল কুনো ব্যাঙ বাংলাদেশের এক প্রজাতির ব্যাঙ। এই প্রজাতির ব্যাঙের দেহ মাঝারি ধরনের বড়; তুন্ডের শীর্ষ থেকে পায়ু পর্যন্ত দেহের দৈর্ঘ্য ৭৫ মিলিমিটার। মাথার দৈর্ঘ্যের চেয়ে প্রস্থ বেশি, মাথার খাঁজ অনুপস্থিত। তুণ্ড ভোঁতা এবং অবতল। আরো পড়ুন

ফুলারের চিকিলা বাংলাদেশের সিসিলিয়ান পর্বের উভচর প্রাণী

বাংলাদেশের উভচর ও সরীসৃপের তালিকায় ফুলারের চিকিলা একটি প্রাণীর প্রজাতি। এই প্রজাতির প্রাণীরা সিসিলিয়ান পর্বের উভচর প্রাণী। সিসিলিয়ান পর্বের উভচর প্রাণীদের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এদের পা বা অন্য কোনো প্রত্যঙ্গ নেই। লেজহীন, প্রত্যঙ্গহীন উভচর এ প্রাণী আফ্রিকার আদি উভচর অন্য এক বাসিন্দার দোসর। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!