বর্তমান অবস্থায় বাংলাদেশে ঘড়িয়াল দশটির কম এবং বিশ্বে এটি মহাবিপন্ন প্রজাতি

ভূমিকা: ঘড়িয়াল (বৈজ্ঞানিক নাম: Gavialis gangeticus ইংরেজি নাম: Gharial বা Gavial) ক্রোকোডিলিয়া বর্গের সরীসৃপের একটি প্রজাতি। বাংলাদেশের সরীসৃপগুলোর যে তালিকা রয়েছে তাতে ঘড়িয়াল এক অনন্য বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন প্রাণী। ঘড়িয়াল বাংলাদেশ ও বিশ্বে মহাবিপন্ন প্রজাতি। আমরা কী বাংলাদেশে মহাবিপন্ন এই প্রাণীটিকে ফিরিয়ে আনতে পারি না। আরো পড়ুন

লোনাপানির কুমির বিশ্বে বিপদমুক্ত এবং বাংলাদেশে মহাবিপন্ন প্রজাতি

ভুমিকা: লোনা পানির কুমির ক্রোকডাইলুস গণে মাংসাশী শিকারি প্রজাতি। এদের লেজ পেশীবহুল। এটি বাংলাদেশে মহাবিপন্ন। বর্ণনা: লবনাক্ত পানির কুমির Crocodylus porosus পৃথিবীর জীবন্ত সরীসৃপদের মধ্যে সবচেয়ে বড়। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ কুমিরের দৈর্ঘ্য ৫-৭ মিটার, এর ওজন ৪০০-১০০০ কেজি। স্ত্রী কুমির অনেক ছোট, দৈর্ঘ্য সাধারণত ৩ মিটার। দেহ অস্থিযুক্ত প্লেট দ্বারা আবৃত থাকে; প্রাপ্তবয়স্ক কুমিরের শীর্ষ কালো, কিছু অংশ ধূসর রঙের এবং flanks কালো দাগ থাকে এবং উদর ক্রীম হলুদ থেকে সাদা রঙের লেজ পার্শ্বীয় ভাবে চাপা, শীর্ষে করাতের ন্যায় দাঁত থাকে এবং ধূরর রঙের। আরো পড়ুন

স্বাদুপানির কুমির বা মিঠা পানির কুমির বাংলাদেশে সংরক্ষিত প্রজাতি

ভুমিকা: স্বাদুপানির কুমির ক্রোকডাইলুস গণে মাংসাশী শিকারি প্রজাতি। এদের লেজ পেশীবহুল। এটি বাংলাদেশে বিলুপ্ত। বর্ণনা: এই কুমিরের তুন্ড প্রশস্ত, মাথার সম্মুখভাগ অবতল, চোখের সামনে কোনো খাজ থাকে না; প্রাপ্তবয়স্ক কুমিরের দৈর্ঘ্য ৩-৫ মিটার। দেহ ধূসর থেকে বাদামী রঙের বা উপরিভাগ গাঢ় জলপাই রঙের, সাধারণত কোনো গাঢ় ব্যান্ড থাকে না, দেহের অঙ্কীয়ভাগ সাদা বা হলদে সাদা, অপ্রাপ্ত বয়স্ক কুমির হালকা তামাটে বা বাদামী রঙের এবং গাঢ় আড়াআড়ি ব্যান্ড থাকে এবং দেহ ও লেজে কালো দাগ থাকে। আরো পড়ুন

ক্রোকডাইলুস ক্রোকডাইলিডি পরিবারের সরীসৃপের একটি গণের নাম

ভুমিকা: ক্রোকডাইলুস গণে প্রাণীরা মাংসাশী শিকারি হয়। এদের লেজ পেশীবহুল। এই গণের কুমির প্রজাতিটি অন্তর্গত। এই গণে ১৩টি প্রজাতি আছে। তবে বাংলাদেশে পাওয়া যায় দুটি প্রজাতি একটি মিঠা পানির কুমির অন্যটি নোনা পানির কুমির। আরো পড়ুন

ক্রোকডাইলিডি সরীসৃপের কুমির বর্গের একটি পরিবারের নাম

ভুমিকা: ক্রোকডাইলিডি পরিবারে প্রাণীরা মাংসাশী শিকারি হয়। এদের লেজ পেশীবহুল। এই পরিবারের কুমির প্রজাতিটি অন্তর্গত। এই পরিবারে ১৫টি প্রজাতি আছে। তবে বাংলাদেশে পাওয়া যায় দুটি প্রজাতি একটি মিঠা পানির কুমির অন্যটি নোনা পানির কুমির। আরো পড়ুন

ক্রোকোডিলিয়া হচ্ছে আধাজলজ মাংসাশী সরীসৃপের বর্গ

ক্রোকোডিলিয়া হচ্ছে সরীসৃপের একটি বর্গের নাম। এই বর্গের প্রাণীরা মাংসাশী শিকারি হয়। এদের লেজ পেশীবহুল। এই বর্গের ৩টি পরিবার আছে যথা এলিগেটর, ঘড়িয়াল এবং কুমির। ক্রোকোডিলিয়া বর্গের অন্তর্ভুক্ত সদস্যগুলো হলো এলিগেটর, কাইমেন, ঘড়িয়াল এবং কুমির। এদের দেহের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রার সাথে উঠা-নামা করে। গৌণ তালু সম্পূর্ণ গঠিত এবং হৃৎপিন্ড চারকোণা বিশিষ্ট। আরো পড়ুন

বাংলাদেশের গিরগিটি, টিকটিকি, তক্ষক, অঞ্জন, আচিল ও গুইয়ের তালিকা

বাংলাদেশে সরীসৃপ (ইংরেজি: Reptilia) শ্রেণিতে Squamata বর্গে ১৭টি গণে ৬টি পরিবারের মোট ৩২টি প্রজাতিকে দেশবাসি গিরগিটি, টিকটিকি, তক্ষক, অঞ্জন, আচিল ও গুই নামে চেনে। বাংলাদেশের Squamata বর্গে ১৭টি গণে ৬টি পরিবারে মোট এরক মের মোট ৩২টি প্রজাতি রয়েছে। আরো পড়ুন

বাংলাদেশের সরীসৃপ হচ্ছে কচ্ছপ ও সাপসহ অন্যান্য প্রজাতির বিস্তারিত আলোচনা

সরীসৃপ বা Reptilia (L. reptum = creep) শ্রেণীর মধ্যে টিকটিকি, সাপ, কচ্ছপ, কাছিম, কুমির, এলিগেটর, tuataras অন্তর্ভুক্ত। সরীসৃপ প্রাণীদের বেশি বৈচিত্র্যতার কারণে বুকে ভর করে চলা প্রাণী এদের কোনাে সংক্ষিপ্ত গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত করা কঠিন (Goin and Goin, 1971)। এরা উভচর প্রাণী থেকে আবির্ভূত হয়েছে এবং পরিশেষে পাখী ও স্তন্যপায়ী প্রাণীতে রূপান্তরিত হয়েছে। আরো পড়ুন

দেশি বাগান গিরগিটি বাংলাদেশসহ প্রাচ্যের সুপরিচিত গিরগিটি

বৈজ্ঞানিক নাম:  Calotes versicolor (Daudin, 1802) সমনাম: Agama versicolor Daudin, 1802, Agama tiedmanni Kuhl, 1820, Calotes versicolor Fitzinger, 1826. বাংলা নাম: দেশি বাগান গিরগিটি, ইংরেজি নাম:  Oriental Garden Lizerd. জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ/রাজ্য: Animalia বিভাগ: Chordata শ্রেণী:  Reptilia বর্গ: Squamata. উপবর্গ: Iguania পরিবার: Agamidae গণ: Calotes প্রজাতি: Calotes versicolor (Daudin, 1802) পরিচিতি: দেশি বাগান গিরগিটি, (ইংরেজি: … Read more

বাংলা গুই বাংলাদেশের দুর্লভ আবাসিক সরীসৃপ

বৈজ্ঞানিক নাম: Varanus bengalensis বাংলা নামঃ বাংলা গুই, ইংরেজি নামঃ Bengal Monitor. জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ/রাজ্যঃ Animalia বিভাগঃ Chordata শ্রেণীঃ Reptilia বর্গ: Squamata, Oppel, 1811 পরিবারঃ Varanidae, Gray, 1827 গণঃ Varanus Merrem, 1820 প্রজাতিঃ Varanus bengalensis(Daudin, 1802) পরিচিতি: বাংলাদেশের সরীসৃপের তালিকায় বাংলা গুই এক চমৎকার  প্রাণি। এরা দুর্দান্ত সাহসী, জল-স্থল-বৃক্ষে চলতে সমান পারদর্শী। তুখোড় দৌড়বিদ ও … Read more

error: Content is protected !!