জীবন্তী গাছে আছে নানাবিধ ঔষধি গুণাগুণ
Leptadenia গণে Leptadenia reticulata ও Desmotrichum fimbriatum নামে দুটি প্রজাতি পাওয়া যায় দক্ষিণ এশিয়ায়। যাতে নানা ভেষজ গুণাগুণ আছে। এদের মূলসহ পুরো গাছটি ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ুন
লতা বলতে বোঝান হয় এমন সব উদ্ভিদকে যেগুলো বেড়ে উঠার বা চলার জন্য নিজেদেরকে অন্য কিছুর সাথে পেঁচিয়ে নেয়। এরা কান্ড এবং ডালকে কাজে লাগিয়ে উপরের দিকে বাড়তে থাকে। কখনো কখনো নিজেদের আঁকশি ব্যবহার করে অন্য খুঁটি বা নির্ভরশীল বস্তুকে জড়িয়ে উপরে উঠে। লতা হিসেবে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উদ্ভিদ হচ্ছে তেলাকুচা, বাঙ্গি, পদ্ম ও ঘোড়া গুলঞ্চ, গন্ধভাদালি, অনন্তমূল, থানকুনি, শতমূলী, পানিফল, নীল অপরাজিতা, নীলবনলতা, গোলমরিচ, পান, বিছুটি, আলকুশী, পুনর্ণভা প্রভৃতি।
Leptadenia গণে Leptadenia reticulata ও Desmotrichum fimbriatum নামে দুটি প্রজাতি পাওয়া যায় দক্ষিণ এশিয়ায়। যাতে নানা ভেষজ গুণাগুণ আছে। এদের মূলসহ পুরো গাছটি ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ুন
এটি প্রধানভাবে জন্মে ভারতের নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের ঝোপঝাড় ও জঙ্গলের ধারে, তবে সচরাচর দেখা যায় না। এই গণের (genus) দু’টি প্রজাতি সমগ্র পৃথিবীতে পাওয়া যায়। একটি প্রজাতি এই ভবলিঙ্গী, এটি ভারতবর্ষ ছাড়াও মরিশাস, আফ্রিকা, মালয়, ফিলিপিনস ও অস্ট্রেলিয়ার গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলে পাওয়া যায়। আর একটি প্রজাতি পাওয়া যায় আফ্রিকার উষ্ণপ্রধান অঞ্চলে, নরফোক দ্বীপে এবং অষ্ট্রেলিয়ায়। ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ—সমগ্র লতা, ফল ও বীজ।আরো পড়ুন
হস্তীপদ বা গাজিয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Elephantopus scaber) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে পার্বত্যঞ্চলে জন্মে।আরো পড়ুন
পাশা ঢেকিয়া (Drymoglossum piloselloides) বৃক্ষের গুঁড়ি অথবা শাখায় ব্রততী (creeper) জন্মে। গ্রন্থিক এবং রেণু দ্বারা বংশ বিস্তার হয়। উত্তর-পূর্ব ভারত, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং নিউগিনি। বাংলাদেশের সর্বত্র মোটামুটি ব্যাপক বিস্তৃত। আরো পড়ুন
সোনাতোলা (বৈজ্ঞানিক নাম: Diploclisia glaucescens) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে সর্বত্রে জন্মে। ভারত, শ্রীলংকা, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া (সুমাত্রা এবং জাভা) এবং ফিলিপাইন। বাংলাদেশে ইহা বৃহত্তর চট্টগ্রাম ও পাবর্ত্য চট্টগ্রাম জেলায় পাওয়া যায়।আরো পড়ুন
পঞ্চপত্র (বৈজ্ঞানিক নাম: Doryopteris ludens) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে সর্বত্রে জন্মে। উত্তর ভারত, মায়ানমার, দক্ষিণ চীন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, এবং ফিলিপাইন (Smitinand and Larsen, 1989)। বাংলাদেশে, চট্টগ্রাম এবং ঢাকা জেলা থেকে এই প্রজাতি নথিভূক্ত হয়েছে।আরো পড়ুন
পার্বত্য চট্টগ্রামের চাকমা আদিবাসীরা বিকৃত মাথা বিশিষ্ট সদ্যজাত শিশুর চিকিৎসায় এই প্রজাতির পাতা ব্যবহার করে থাকে। প্রথমে তারা সঠিত ভাবে পাতার পেষ্ট তৈরি করে এবং তারপর মাথার অস্বাভাবিক বা বিকৃত অংশে ঐ পেষ্ট ব্যবহার করে। এই চিকিৎসা দীর্ঘদিন ধরে চালাতে হয় (Huda, 2000).আরো পড়ুন
রোমহীন, সুদৃশ্য আরোহী। পত্র ১৫-২০ সেমি লম্বা, পত্রক ৫টি, মধ্যম দৃঢ়, উপরিভাগ কিছুটা চকচকে, শীর্ষ আংশিক পুচ্ছযুক্ত, শিরা সামান্য প্রকাশিত। পুষ্পবিন্যাস প্যানিকল, পত্রের সমান লম্বা, কিছুসংখ্যক ছড়ানো সরু হালকা পুষ্পের শাখাবিশিষ্ট, প্যানিকল সাধারণত একল। বৃতি প্রসারিত অবস্থায় লম্বার তুলনায়।আরো পড়ুন
কাষ্ঠল আরোহী বা খাড়া গুল্ম, শাখাপ্রশাখা রোমহীন বা প্রথমে ধূসর-রোমশ। পত্রক অক্ষ ১২-১৫ সেমি লম্বা, পত্রক মধ্যম আকৃতির দৃঢ়, স্থূলাগ্র, রোমহীন বা প্রথমে নিম্নভাগে আংশিক রোমশ, উপরে সবুজ, নিম্নে প্রায় চকচকে।আরো পড়ুন
এটিকে সংস্কৃতে দুর্লভা, দুরালভা, সমুদ্রান্ত, গিরিকর্ণিকা যবাস; বাংলায় দুরালভা, হিন্দীতে যবসা, যবাসা বলে। বর্তমানে এর বোটানিক্যাল নাম Alhagi pseudalhagi (Bieb.) Desv., পূর্বে নাম ছিল Alhagi camelorum ও Alhagi maurorum., পরিবার Leguminosae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ—সমগ্র গাছ ও ফুল।আরো পড়ুন