সয়াবিন বীজের দুধ বা দই খাওয়ার উপকারিতা

সয়াবিনের (বোটানিক্যাল নাম Glycine max (L.)) বীজ থেকে নানা প্রকার খাদ্য দ্রব্য প্রস্তুত করা হয়। সয়াবীনের দুধ এবং তা থেকে দই, ছানা প্রস্তুত এখন সর্বজনবিদিত। এছাড়া এটির সাহায্যে রুটি, কেক, বিস্কুট, ওমলেট, পোলাও, পায়েস, নানা প্রকার মিষ্টান্ন দ্রব্য প্রভৃতি সুস্বাদু খাদ্য প্রস্তুত হয়।

সয়াবিন উপকারী বর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ

সয়াবিন বর্ষজীবী অর্ধলতানে উদ্ভিদ। কখনো কখনো কাণ্ড খাড়া। সমগ্র উদ্ভিদটি রোমশ। তিনটি উপপত্র নিয়ে একটি পাতা। সাদা অথবা হালকা লালচে রঙের ছোট ছোট ফুল হয়। এদের ফল দেড় থেকে ২ ইঞ্চি লম্বা, ফলে ৩-৪টি বীজ থাকে। বীজ লম্বাটে, সামান্য চ্যাপ্টা, হলদে, খয়েরী অথবা কালো রঙের। আরো পড়ুন

নারকাটা সপুষ্পক আরোহী লতা

নারকাটা একটি কাষ্ঠল আরোহী লতা। এর শাখাগুলি ঘন গ্রন্থিযুক্ত ও লোমযুক্ত এবং কাঁটাযুক্ত। লতার পাতা ২২ থেকে ৩৬ সেমি লম্বা হয় এবং দ্বিগুণ যৌগিক। পাতা পাশাপাশি থাকে, একটি শিরায় ১৩ থেকে ২৩ জোড়া থাকে, এটি প্রায় ৩.৫ সেমি লম্বা। ঝিরিঝিরি পাতাগুলো বিপরীতমুখী, ৭ থেকে ১৪ জোড়া, আয়তাকার, প্রায় ৯ × ৪ মিমি, সরল, ব্রাশের মতো দেখতে।আরো পড়ুন

ডোরা বট দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো উদ্ভিদ

মূলারোহী লতা, শাখা-প্রশাখাসমূহ রোমশ, মসৃণবৎ, শুষ্ক অবস্থায় বাদামী। পল্লব অণুকুর্চ আবৃত থেকে অণুকন্টক রোমাবৃত থেকে অণুরোমাবৃত বা মসৃণ। পাতা দ্বিসারি, অণুপর্ণী, উপপত্র ১.০-১.৫ সেমি লম্বা, ডিম্বাকার ভল্লাকার, রোমশ, আশুপাতী, ফলক বৃন্তক, বৃন্ত ১-৩ সেমি লম্বা, বিক্ষিপ্ত রোমশ, ফলক ডিম্বাকার থেকে ডিম্বাকার উপবৃত্তাকার, ৭-১৮ × ৫-১০ সেমি, চর্মবৎ,আরো পড়ুন

লতা ডুমুর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় জন্মানো লতা

বর্ষজীবী এবং অধিক শাখান্বিত একটি আরোহী লতা, কচি বিটপ রোমশ। পাতা সরল, একান্তর, বৃন্তক, ফলক ডিম্বাকার-দীর্ঘায়ত, ৪-১০ X ২.৫-৬.০ সেমি, চর্মবৎ, পাদদেশ হৃৎপিণ্ডাকার, কিনারা অখন্ড, শীর্ষ তীক্ষ থেকে উপতীক্ষ্ণ, উপরের পৃষ্ঠ মসৃণবৎ, নিম্নপৃষ্ঠ অতিরোমশ। হাইপ্যান্থোডিয়া সচরাচর আনুভূমিক শাখা থেকে জন্মায় না, আরো পড়ুন

বড় দুধিয়া এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ লতালো বিরুৎ

বড় দুধিয়া বর্ষজীবী আরোহী বীরুৎ। এটি সাধারণত বিশাল আকারের সরল, সোজা লতানো হয়। নরম লোমের মতো কাঁটা আছে। এই লোমশভাব দেখতে হলদেটে। এদের কান্ড প্রায় ৬৫ সেমি লম্বা হয়। মূলীয় অংশ থেকে সামান্য শাখা যুক্ত এবং শাখা লতানো, প্রায়শ চতুষ্কোণাকার, শীর্ষাংশ অশাখ, অতিরোমশ।আরো পড়ুন

জীবন্তী গাছে আছে নানাবিধ ঔষধি গুণাগুণ

 Leptadenia গণে Leptadenia reticulata ও Desmotrichum fimbriatum নামে দুটি প্রজাতি পাওয়া যায় দক্ষিণ এশিয়ায়। যাতে নানা ভেষজ গুণাগুণ আছে। এদের মূলসহ পুরো গাছটি ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ুন

মালা লতা নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে জন্মানো ভেষজ প্রজাতি

এটি প্রধানভাবে জন্মে ভারতের নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের ঝোপঝাড় ও জঙ্গলের ধারে, তবে সচরাচর দেখা যায় না। এই গণের (genus) দু’টি প্রজাতি সমগ্র পৃথিবীতে পাওয়া যায়। একটি প্রজাতি এই ভবলিঙ্গী, এটি ভারতবর্ষ ছাড়াও মরিশাস, আফ্রিকা, মালয়, ফিলিপিনস ও অস্ট্রেলিয়ার গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলে পাওয়া যায়। আর একটি প্রজাতি পাওয়া যায় আফ্রিকার উষ্ণপ্রধান অঞ্চলে, নরফোক দ্বীপে এবং অষ্ট্রেলিয়ায়। ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ—সমগ্র লতা, ফল ও বীজ।আরো পড়ুন

হস্তীপদ বা গাজিয়া পার্বতঞ্চলে জন্মানো ভেষজ প্রজাতি

হস্তীপদ বা গাজিয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Elephantopus scaber) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে পার্বত্যঞ্চলে জন্মে।আরো পড়ুন

পাশা ঢেকিয়া বাংলাদেশের সর্বত্রে জন্মানো ভেষজ প্রজাতি

পাশা ঢেকিয়া (Drymoglossum piloselloides) বৃক্ষের গুঁড়ি অথবা শাখায় ব্রততী (creeper) জন্মে। গ্রন্থিক এবং রেণু দ্বারা বংশ বিস্তার হয়। উত্তর-পূর্ব ভারত, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং নিউগিনি। বাংলাদেশের সর্বত্র মোটামুটি ব্যাপক বিস্তৃত। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!