৪ঠা মে’র আন্দোলন

বিশ বছর আগে সংঘটিত ৪ঠা মে’র আন্দোলন সাম্রাজ্যবাদ ও সামন্ততন্ত্রের বিরুদ্ধে চীনের বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক বিপ্লবের একটি নতুন স্তর চিহ্নিত করে দিয়েছে। ৪ঠা মে’র আন্দোলন থেকে সাংস্কৃতিক সংস্কারের আন্দোলন জন্ম নিয়েছিল, যেটা ছিল এই বিপ্লবেরই অন্যতম অভিব্যক্তি। আরো পড়ুন

কার্ল মার্কস ও নিউ রাইনিশ গেজেট

আমরা যাকে জার্মান কমিউনিস্ট পার্টি বলতাম, ফেব্রুয়ারি বিপ্লবের আরম্ভে তা ছিলো শুধু একটি স্বল্পসংখ্যকের কোষকেন্দ্র, ছিল গোপন প্রচারমূলক সমিতি হিসাবে সংগঠিত কমিউনিস্ট লীগ। সেই সময়ে জার্মানিতে সংঘ ও সভা সমিতির কোনো অধিকার ছিলো না বলেই লীগকে গুপ্ত সংগঠন হতে হয়েছিলো। বিদেশের বিভিন্ন শ্রমিক সংস্থা থেকে লীগ তার সদস্য সংগ্রহ করতো। আরো পড়ুন

ইয়োসেফ ব্লক সমীপে এঙ্গেলস

ইতিহাসের বস্তুবাদী ধারণা অনুসারে বাস্তব জীবনের উৎপাদন ও পুনরুৎপাদনই হচ্ছে ইতিহাসে শেষ পর্যন্ত নির্ধারক বস্তু। এর বেশি কিছু মার্কস বা আমি কখনো বলিনি। অতএব, কেউ যদি তাকে বিকৃত করে এই দাঁড় করায় যে, অর্থনৈতিক ব্যাপারই হচ্ছে একমাত্র নির্ধারক বস্তু, তাহলে সে প্রতিপাদ্যটিকে একটি অর্থহীন, অমূর্ত, নির্বোধ উক্তিতে পরিণত করে। আরো পড়ুন

কমিউনিস্ট লীগ-এর ইতিহাস

‘কমিউনিস্ট লীগ’ (ইংরেজি: Communist League) হচ্ছে প্রলেতারিয়েতের প্রথম আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট সংগঠন। এটি প্রতিষ্ঠার আগে বিভিন্ন দেশের সমাজতন্ত্রী ও অগ্রণী শ্রমিকদের মতাদর্শ ও সংগঠনের দিক থেকে জমায়েত করার জন্য মার্কস ও এঙ্গেলসকে প্রচুর খাটতে হয়েছিল। এই লক্ষ্য নিয়ে তাঁরা ১৮৪৬ খ্রীস্টাব্দেই ব্রাসেলসে কমিউনিস্ট করেসপন্ডেন্স কমিটি গঠন করেন। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!