অনুপ সাদি বাংলাদেশের একজন লেখক, কবি, প্রাবন্ধিক, সম্পাদক ও আলোকচিত্রী

অনুপ সাদি

অনুপ সাদি (জন্ম: ১৬ জুন, ১৯৭৭) বাংলাদেশের একজন লেখক, কবি, প্রাবন্ধিক, সম্পাদক, প্রকৃতিপ্রেমি, আলোকচিত্রী এবং সাম্যবাদী ধারার চিন্তাবিদ। তিনি সমাজতন্ত্র, সাম্যবাদ, মার্কসবাদ, গণতন্ত্র, সংস্কৃতি, সাহিত্য, পরিবেশ বিষয়ে লেখালেখি করছেন। আরো পড়ুন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী শ্রেণিসংগ্রামের লড়াইয়ের পথের পথিকদের আলোকবর্তিকা

সিরাজুল ইসলাম

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (জন্ম: ২৩ জুন, ১৯৩৬) , আমাদের SIC স্যার, ছিলেন আমাদের কালের শ্রেণিসংগ্রামের লড়াইয়ের পথের পথিকদের এক অগ্রগামী আলোকবর্তিকা। তিনি ২০০১ সালের ৩০ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা জীবন থেকে অবসরে গিয়েছিলেন। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে তিনি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক, আরো পড়ুন

আনাতোলি লুনাচারস্কি ছিলেন রাশিয়ান মার্কসবাদী বিপ্লবী এবং প্রথম সোভিয়েত পিপলস কমিশারের শিক্ষামন্ত্রী

লুনাচারস্কি

আনাতোলি ভাসিলিয়েভিচ লুনাচারস্কি (রুশ ভাষায়: Анато́лий Лунача́рский; ১১ নভেম্বর ১৮৭৫ – ২৬ ডিসেম্বর ১৯৩৩) ছিলেন একজন রাশিয়ান মার্কসবাদী বিপ্লবী এবং প্রথম বলশেভিক সোভিয়েত পিপলস কমিশারের (নরকম্প্রোস) শিক্ষামন্ত্রী, পাশাপাশি পুরো ক্যারিয়ার জুড়ে ছিলেন সক্রিয় নাট্যকার, সমালোচক, প্রাবন্ধিক এবং সাংবাদিক। রাষ্ট্র ও সমাজের অন্যতম নেতৃস্থানীয় সমাজতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও শিক্ষা বিস্তারে লুনাচারস্কির অবদান অমূল্য। জনশিক্ষা কমিশারিয়েতে যোগদান জনশিক্ষা … Read more

আরজ আলী মাতুব্বর ছিলেন বাংলার এক অসামান্য লোক দার্শনিক এবং জ্ঞানী ব্যক্তি

আরজ আলী মাতুব্বর (ইংরেজি: Aroj Ali Matubbar; ১৭ ডিসেম্বর, ১৯০০ – ১৫ মার্চ ১৯৮৫) ছিলেন বাংলার এক অসামান্য লোক দার্শনিক এবং জ্ঞানী ব্যক্তি। শ্রমজীবি কৃষকের জমিতে জাত, আত্মপ্রচার বিমুখ, ঋষিপ্রতিম চিন্তাবিদ ও দার্শনিক। আরো পড়ুন

সৈয়দ মুজতবা আলী বিশ শতকের শ্রেষ্ঠ রম্য রচয়িতা

সৈয়দ মুজতবা আলীর জন্ম ১৯০৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর তৎকালীন শ্রীহট্ট জেলার (বর্তমানে সিলেট) করিমগঞ্জে (বর্তমানে ভারতের অন্তর্ভুক্ত)। পিতা–খান বাহাদুর সৈয়দ সিকান্দর আলী, মাতা-আমতুল মন্নান খাতুন। পিতা সিকান্দর আলী ডাক বিভাগে ‘পেইড এপ্রেন্টিস’ হিসেবে কর্মজীবন শুরু করে কর্মদক্ষতা ও যোগ্যতাবলে স্পেশাল সাব রেজিস্ট্রারের পদ লাভ করেন। সৈয়দ মুজতবা আলী ছিলেন পিতামাতার তৃতীয় সন্তান। শৈশব কৈশোর থেকেই তিনি ছিলেন সাহসী, জেদি আর প্রতিভাদীপ্ত। আরো পড়ুন

নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় ছিলেন কথাসাহিত্যিক, গবেষক ও সমালোচক

কথাশিল্পী নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়র প্রকৃত নাম তারকনাথ গঙ্গোপাধ্যায়। ১৯১৮ সালের ০৪ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুরের বালিয়াডাঙ্গিতে জন্মগ্রহণ করেন। পিতৃভূমি বরিশালের বাসুদেবপুরের নলচিরায়। ছেলেবেলায় তাঁর ডাক নাম ‘নাড়’। সুনন্দ’ তাঁর ছদ্মনাম। বাবা প্রমথনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছিলেন পুলিশের দারোগা। মা বিন্ধ্যবাসিনী দেবী। বাবা-মায়ের অষ্টম সন্তান তিনি। তাঁর দুই অগ্রজ শিশু বয়সেই মারা যায়। বাকি আট ভাইবোন হলেন সতীরানী, নিখিলনাথ, ননীবালা, পুঁটুরানী, শেখরনাথ, তারকনাথ (নারায়ণ), বীণা ও কমলা। আরো পড়ুন

বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক

একটি উদার এবং রুচিশীল পারিবারিক পরিমণ্ডলের সমৃদ্ধ উত্তরাধিকারী ছিলেন শিল্পী বনফুল। তার পিতামহ কেদারনাথ ছিলেন সঙ্গীতজ্ঞ এবং তান্ত্রিক কালীসাধক। বনফুলের পিতা সত্যচরণ মুখোপাধ্যায়ের জীবনের প্রাথমিক পর্যায় খুব একটা মসৃণ ছিল না। বাল্যকালেই মাতৃহীন হয়ে মামা-বাড়িতে মানুষ হন তিনি। ফলে জীবনকে তিনি পর্যবেক্ষণ করেছেন নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে। কিন্তু সকল প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে শেষপর্যন্ত চিকিৎসক হিসেবে তিনি কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হন। সত্যচরণ মুখোপাধ্যায় ছিলেন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব। আরো পড়ুন

সুবোধ ঘোষ একজন বাংলা কথাসাহিত্যিক

সুবোধ ঘোষ (জন্ম: ১৯০৯ – মৃত্যু: ১০ মার্চ, ১৯৮০) একজন বাংলা কথাসাহিত্যিক। বাংলাভাষী পাঠকসমাজে সুবোধ ঘোষ এখনও অনেক প্রাসঙ্গিক। বিশেষ করে তার সৃষ্ট ‘অযান্ত্রিক’ এবং ‘ফসিল’-এর মতো দুটি গল্পের জন্য বাংলা সাহিত্যের যুগান্তকারী স্থান অধিকার করে আছেন। সুবোধ ঘোষের জন্ম বিহারের (বর্তমান ঝাড়খণ্ডের) হাজারিবাগের এক নিম্নমধ্যবিত্ত কায়স্থ পরিবারে, ১৯০৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর। চার পুরুষের বসতি তৎকালীন ঢাকা জেলার বিক্রমপুরে হলেও তার বাবা ছেলেকে আশৈশব বড়ো করে তুলেছিলেন হাজারিবাগে। জেলখানার অধস্তন চাকুরে শ্রী সতীশচন্দ্র ঘোষ ও শ্রীমতী কনকলতাদেবীর সাত সন্তানের মধ্যে সুবোধ ঘোষ দ্বিতীয়। আরো পড়ুন

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় দক্ষিণ এশিয়ার জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৭৬ – ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮) ছিলেন জীবনদরদী মহাপ্রাণ সাহিত্যস্রষ্টা ও লেখক, ঔপন্যাসিক, ও গল্পকার। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় এবং বাংলা ভাষার সবচেয়ে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। বঙ্কিমচন্দ্র ও রবিন্দ্রনাথের পর বাংলা সাহিত্যের আকাশে উজ্জ্বলতম জ্যোতিষ্ক হলেন তিনি; যিনি তাঁর সাহিত্য কালখণ্ড ও ভূমিখণ্ডকে স্বচ্ছন্দে অতিক্রম করে এক যুগোত্তীর্ণ মর্যাদায় অধিষ্টিত হয়ে আছেন বাঙালি পাঠকসমাজে। আরো পড়ুন

আনু মুহাম্মদ আত্মশুদ্ধিব্রত পালনকারী ক্ষুদে বুর্জোয়া চিন্তায় আচ্ছন্ন প্রগতিশীল লেখক

আনু মুহাম্মদ (জন্ম: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৬) হচ্ছেন অর্থনীতির অধ্যাপক, একসময় মার্কসবাদপুঁজিবাদ বিশ্লেষণ করে কিছু লেখা লিখেছিলেন। বর্তমানে পরিবেশ ও জাতীয় সম্পদ রক্ষা আন্দোলনের সাথে জড়িত। তাঁর লেখার উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তিনি বাংলাদেশের ও বিশ্ব পুঁজিবাদী অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যসমূহকে ফুটিয়ে তোলেন। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!