মনিরাজ বাংলাদেশের পাহাড়িঞ্চলে জন্মানো সংকটাপন্ন বৃক্ষ

পাতা ফুলের তোড়া বানানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। বীজকে কাম উদ্দীপক হিসাবে চিন্তা করা হয় বলে মেগাস্পোরোফিল বাজারে বিক্রী হয়। ভারতে (আসাম এবং মেঘালয়) কচি কান্ড সবজি হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং বীজও খাওয়া হয় (Sahni. 1990)।আরো পড়ুন

রাম তেজপাতা উষ্ণমণ্ডলীয় চিরহরিৎ অরণ্যের বৃক্ষ

মিশ্র পত্রঝরা ও উষ্ণমণ্ডলীয় চিরহরিৎ অরণ্য, সাধারণত নদীর কিনারা বরাবর। ফুল ও ফল ধারণ সময় জানুয়ারি-জুলাই। বংশ বিস্তার হয় বীজ ও কলমের দ্বারা।আরো পড়ুন

তেজবহুল বা কস্তুরী বাংলাদেশের সংরক্ষিত ঔষধি বৃক্ষ

বীজের চূর্ণ মধু বা চিনির সাথে মিশ্রিত করে শিশুদের আমাশয় ও সর্দি-কাশিতে ব্যবহার করা হয় এবং অন্যান্য উপাদানের সাথে মিশিয়ে জ্বরের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয় (Kirtikar et al.. 1935) । কাষ্ঠ, কড়ি কাঠ ও তক্তা তৈরীতে ব্যবহৃত হয়।আরো পড়ুন

দেশি সাগু পাম বা চাউ গোটা বাংলাদেশর ভেষজ প্রজাতি

একল, ঋজু বেলনাকার পাম, প্রায় ১৬ মিটার উঁচু এবং গোড়ার দিকে ৬০ সেমি পুরু। বর্ণ ধূসর, পত্রাবরণের ক্ষত চিহ্নের জন্য বলয়ী। প্রতি বৃক্ষে পত্র ১০-১৫ টি, দ্বিপক্ষল, প্রশস্ত, প্রায় ৭ মিটার x ৮-১৫ সেমি। আরো পড়ুন

মাস বা মাসজট বাংলাদেশে জন্মানো উপকারী বৃক্ষ

উঁচু বৃক্ষ, শাখাপ্রশাখা ছড়ানো। পত্র ১০-৩০ x ৭২০ সেমি, ডিম্বাকার, সূক্ষ্মাগ্র, গোড়া হৃৎপিন্ডাকার, রোমহীন, নিম্নভাগ সাদা, কখনো ছত্রবদ্ধ, পত্রবৃন্ত ৭.৫১০.০ সেমি বা অধিক লম্বা, শীর্ষ স্থূল।আরো পড়ুন

সিলপাতি বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ গুণসম্পন্ন উদ্ভিদ

গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ, প্রচুর শাখান্বিত, শাখা বক্র, ছোট শাখা সরু, কোণাকৃতি, বিস্তৃত, প্রায় অণুভূমিক, মসৃণ, ধূসর। পত্র দ্বিসারী, ১.৩-২.৮ X ০.৮-১.৬ সেমি, প্রশস্ত উপবৃত্তাকার ঝিল্লি যুক্ত, স্থূলাগ্র, উপরের পৃষ্ঠ হালকা সবুজ, আরো পড়ুন

কুচিলা গাছের বীজ, বাকলের নানাবিধ ভেষজ প্রযোগ

ইহা উষ্ণবীর্য, কটু ও তিক্ত রসযুক্ত। বাত, পক্ষাঘাত রক্তদুষ্টি, আমাশয়, অর্শ, উদরাময়, অজীর্ণ, ব্রণ প্রভৃতি নাশক। কুচিলার ব্যবহার্য অংশ সমগ্র উদ্ভিদ অর্থাৎ মূল, বাকল, পাতা, কাঠ এবং বীজ।আরো পড়ুন

কুচিলা বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

ক্ষুদ্র থেকে মাঝারি আকৃতির বৃক্ষ, পল্লব বায়ুরন্ধ্র বিহীন, মসৃণ, কখনও কখনও কণ্টক বিদ্যমান। পত্র সরল, প্রতিমুখ, সবৃন্তক, পত্রবৃন্ত ০.৫-১.০ সেমি লম্বা, মসৃণ,আরো পড়ুন

পাহাড়ি শিয়াল বুকা অরণ্যে জন্মানো ফলজ ও ভেষজ গুনসম্পন্ন বৃক্ষ

পাহাড়ি শিয়াল বুকা (বৈজ্ঞানিক নাম: Antidesma montanum) হচ্ছে এশিয়ার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশের ভেষজ উদ্ভিদ। বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে এই গাছ জন্মে। ফল যেমন খাওয়া যায় তেমনি গাছের পাতায় আছে ভেষজ গুণ।আরো পড়ুন

দিয়েন্দ লাকরাও বা কলাপাতা চিরহরিৎ বনের বৃক্ষ

এটি ক্ষুদ্র থেকে মাঝারি আকৃতির বৃক্ষ। গাছের বাকল ধূসরাভবাদামি, উপশাখা এবং কচি অংশ তামাটে-রোমশ। পত্র ১৭.৫-৪৫.৫ x ৬.২-১৫.০ সেমি, আকার ও আকৃতিতে অনেক পার্থক্যমণ্ডিত, বিডিম্বাকার অথবা উপবৃত্তাকার-আয়তাকার, সূক্ষ্মাগ্র বা স্থুলাগ্র, আরো পড়ুন 

error: Content is protected !!