ঐতিহাসিকতাবাদ হচ্ছে বৈজ্ঞানিক গবেষণার মৌলিক পদ্ধতি

ঐতিহাসিকতাবাদ (ইংরেজি: Historicism) হচ্ছে ইতিহাসের বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে কোনো বস্তু বা বিষয়ের উদ্ভব এবং বিকাশের অনুধাবন। ঐতিহাসিকতাবাদ বৈজ্ঞানিক গবেষণার একটি মৌলিক পদ্ধতি। আরো পড়ুন

ইতিহাসের অর্থনৈতিক ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে

ইতিহাসের মার্কসবাদী ব্যাখ্যাকে অনেক সময়ে ইতিহাসের অর্থনৈতিক ব্যাখ্যা (ইংরেজি: Economic Interpretation of History) বলে অভিহিত করা হয়। বস্তুত মার্কসবাদের মূল সূত্র তিনটি বলে আরো পড়ুন

ঐতিহাসিক বস্তুবাদ কাকে বলে?

ঐতিহাসিক বস্তুবাদ (ইংরেজি: Historical Materialism) হচ্ছে মার্কসবাদের একটি প্রধান তত্ত্ব। এটিকে ইতিহাসের বস্তুবাদী ব্যাখ্যাও বলা হয়ে থাকে। বিজ্ঞানসম্মতভাবে মার্কস ও তাঁর সহযােগীরা প্রমাণ করতে প্রয়াসী হন যে সমাজের বিবর্তন প্রত্যক্ষ কয়েকটি নিয়ম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং শ্রমশক্তিসম্পন্ন মানুষই ইতিহাসের যথার্থ স্রষ্টা। এই তত্ত্বে দেখানাে হয়েছে যে উৎপাদিকা শক্তি এবং উৎপাদন সম্পর্কের পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ার আরো পড়ুন

ইয়োসেফ ব্লক সমীপে এঙ্গেলস

ইতিহাসের বস্তুবাদী ধারণা অনুসারে বাস্তব জীবনের উৎপাদন ও পুনরুৎপাদনই হচ্ছে ইতিহাসে শেষ পর্যন্ত নির্ধারক বস্তু। এর বেশি কিছু মার্কস বা আমি কখনো বলিনি। অতএব, কেউ যদি তাকে বিকৃত করে এই দাঁড় করায় যে, অর্থনৈতিক ব্যাপারই হচ্ছে একমাত্র নির্ধারক বস্তু, তাহলে সে প্রতিপাদ্যটিকে একটি অর্থহীন, অমূর্ত, নির্বোধ উক্তিতে পরিণত করে। আরো পড়ুন

মার্কসবাদের তিনটি উৎস ও তিনটি উপাদান

সভ্য দুনিয়ার সর্বত্র বুর্জোয়াবিজ্ঞানের (সরকারি এবং উদারনীতিক উভয় প্রকার) পক্ষ থেকে মার্কসের মতবাদের প্রতি চূড়ান্ত শত্রুতা ও আক্রোশ দেখা যায়। মার্কসবাদকে তা দেখে একধরনের ‘বিষাক্ত গোষ্ঠী’ হিসেবে। অবশ্যই অন্য মনোভাব আশা করা বৃথা, কেননা, শ্রেণিসংগ্রামের ওপর গড়ে ওঠা সমাজে ‘নিরপেক্ষ’ সমাজবিজ্ঞানের অস্তিত্ব অসম্ভব। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!