সেগুন গাছ-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ
এর সংস্কৃত নাম শাক, বাংলায় প্রচলিত নাম সেগুন ও তেলেগুতে টেকু নামে পরিচিত। এর বোটানিক্যাল নাম Tectona grandis Linn. T. ও ফ্যামিলি Verbenaceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ– কাঠ।আরো পড়ুন
আগ্রাসী উদ্ভিদ হলো কোনো নির্দিষ্ট অঞ্চলের স্থানীয় বা অ-স্থানীয়; যা পরিবেশ বা মানব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। অনেকে ভিনদেশী বা বিদেশী গাছকে আগ্রাসী বলে থাকে। এটা বলার যথেষ্ট কারণ আছে; বিদেশি বা বহিরাগত বৃক্ষ, গুল্ম, বিরুৎ যা আমাদের দেশে বা স্থানীয় পরিবেশে এসে আক্রমনাত্নক বা ক্ষতিকর প্রজাতিতে পরিণত হয়। এর জন্য স্থানীয় উদ্ভিদ ও প্রাণী জগৎ মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়ে।
বাংলাদেশে গতকয়েক দশকে প্রচুর বহিরাগত বা আগ্রাসী উদ্ভিদ রোপণ করা হয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের উত্তারাঞ্চল, দক্ষিণাঞ্চলে প্রচুর এই ক্ষতিকর উদ্ভিদ রোপণের করা হয়েছে। এইসব গাছের মধ্যে বাংলাদেশে বেশি দেখা যায়- ইউক্যালিপটাস, আকাশমণি, ইপিল ইপিল, শিশু, মেহগনি ইত্যাদি।
এর সংস্কৃত নাম শাক, বাংলায় প্রচলিত নাম সেগুন ও তেলেগুতে টেকু নামে পরিচিত। এর বোটানিক্যাল নাম Tectona grandis Linn. T. ও ফ্যামিলি Verbenaceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ– কাঠ।আরো পড়ুন
ভারতের প্রায় সর্বত্রই অল্পবিস্তর দেখা যায়, তবে স্বাভাবিকভাবে জন্মে হিমালয়ের ৪ হাজার ফুট উচু পর্যন্ত স্থানে, নেপালে, আসামে; এভিন্ন প্রশস্ত রাজপথের ধারেও রোপণ করা হয়। এর সংস্কৃত নাম শিংশপা, বাংলায় বলে শিশু গাছ, হিন্দিতে শিশাই। এর বোটানিক্যাল নাম Dalbergia sissoo Roxb., ফ্যামিলি Papilionaceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ-ছাল ও পাতা।আরো পড়ুন
বাংলাদেশ এবং ভারতে গত দশ বছরে ছড়িয়ে পড়া একটি উদ্ভিদ পার্থেনিয়াম। এটি এক ধরনের বিষাক্ত আগাছা, যা মানুষ ও প্রাণীদের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি করে। এই গাজর ঘাস ক্ষতিকর আগ্রাসি প্রজাতির বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া উদ্ভিদ। গাজর ঘাস পার্থেনিয়াম গণের একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ প্রজাতি। এদের বৈজ্ঞানিক নাম Parthenium Hysterophorus. এই বিষাক্ত উদ্ভিদটি আরো পড়ুন
আকাশমনি বা একাশিয়া হচ্ছে বাংলাদেশে ক্ষতিকর আগ্রাসি প্রজাতির উদ্ভিদ। Acacia auriculiformis-কে আমরা আকাশমনি নামেই বেশি চিনি। এটি হচ্ছে Fabaceae পরিবারের একটি দ্রুত বর্ধনশীল গাছ। এটি অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও পাপুয়া নিউ গিনির স্থানীয় প্রজাতি। এটি ৩০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। আকাশমনির প্রতি কেজিতে ৪৭,০০০ বীজ থাকে। আরো পড়ুন
পাউলোনিয়া বা রাজকুমারী গাছ বা সম্রাজ্ঞী গাছ বা শেয়ালদস্তানা গাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Paulownia tomentosa) হচ্ছে দ্রুত বর্ধনশীল কাঠ উৎপাদনকারী একটি আগ্রাসী গাছ। এটি একটি পর্ণমোচি গাছ, মধ্য এবং পশ্চিম চিনের দেশজ উদ্ভিদ কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানে আগ্রাসি প্রজাতি হিসেবে বিবেচিত। এটি ১০-২৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু, হৃদয়-আকারের বড় পাঁচ-লতিযুক্ত পাতা, আরো পড়ুন
স্বর্ণলতা বা আলোকলতা একটি পরজীবী উদ্ভিদ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কুল (বরই), বাবলা, ইত্যাদি কাঁটাবহুল গাছে জন্মাতে দেখা যায়। রসালো কাণ্ড পত্রবিহীন, সোনার মত রং, আকর্ষণীয় চেহারা। কোন পাতা নেই, লতাই এর দেহ কান্ড মূল সব। লতা হতেই বংশ বিস্তার করে। আরো পড়ুন
বৈজ্ঞানিক নাম: Trianthema portulacastrum L. সমনাম: Trianthema monogyna. ইংরেজি নাম: desert horsepurslane, black pigweed, and giant pigweed স্থানীয় নাম: গাদা-বানি বা লাবুনী, পুনর্ণবা জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ/রাজ্য: Plantae বিভাগ: Angiosperms অবিন্যাসিত: Edicots বর্গ: Caryophyllales পরিবার: Aizoaceae গণ: Trianthema প্রজাতি: Trianthema portulacastrum L. বর্ণনা: গাদা-বানি বা লাবুনী একটি দৃঢ় মূলবিশিষ্ট, মসৃণ, ভূশায়ী বহুবর্ষজীবী বিরুত। এদের কচি পাতা কখনো কখনো সবজি … Read more
এটির পাতা কিছুটা মাংশল বা সরস। লতাটির তিন পাপড়ির ফুল হয়। ফুলের রং লাল। এই উদ্ভিদ ঝুলানো টবে রাখা যায়, ঝুলানো টবে রাখলে এদের পাতার নিচের দিকের সুন্দর মেরুণ বর্ণ দেখা যায়। আরো পড়ুন
বাংলাদেশে বিদেশি প্রজাতির গাছ অহরহ রোপন করা হয়, এবং সাম্প্রতিককালে এসব গাছের প্রজাতিকে ক্ষতিকর গাছ হিসেবে বলা হচ্ছে। বাংলাদেশে যেসব আগ্রাসি, ক্ষতিকর, নিষিদ্ধ, পরিবেশবিধ্বংসি গাছ লাগানো হয় তা দেশের ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনছে। বাংলাদেশের জীববৈচিত্রের অর্ধেক প্রজাতিই আগামী দশকের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। দেশের পরিবেশ ধ্বংস করে পাহাড়ে ও সমভূমিতে এসব আগ্রাসি প্রজাতির বিদেশি … Read more