ঝিল শিংঘি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সুলভ মাছ
সমগ্র বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলংকা, মায়ানমার, থাইল্যান্ড এবং লাউসে স্থির পানির জলাশয়ে ব্যাপকভাবে বিস্তৃত, তবে ইষৎ লবণাক্ত পানিতে বিরল। আরো পড়ুন
সমগ্র বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলংকা, মায়ানমার, থাইল্যান্ড এবং লাউসে স্থির পানির জলাশয়ে ব্যাপকভাবে বিস্তৃত, তবে ইষৎ লবণাক্ত পানিতে বিরল। আরো পড়ুন
দেহ চাপা এবং লম্বা। পৃষ্ঠপাখনার পশ্চাতের পৃষ্ঠদেশ প্রায় সোজা। মাথা নরম ত্বক দ্বারা আবৃত। প্রায় প্রান্তীয় মুখ বিদ্যমান। সম্মুখ নাসারন্ধ্র সুস্পষ্টভাবে তুন্ডশীর্ষে অবস্থান করে। পশ্চাৎ নাসারন্ধ্র একটা সরু প্রান্তযুক্ত। আরো পড়ুন
রুই মাছের দেহ মধ্যম লম্বা। পৃষ্ঠদেশ অংকীয় দেশের তুলনায় অধিক উত্তল । তুন্ড ভোতা ,মুখের সামনে বর্ধিত এবং পার্শ্ব লোববিহীন । চোখ দুইটি ছোট যা মাথার নিচ থেকে দেখা যায়। তুন্ড ছিদ্রযুক্ত নয় । আরো পড়ুন
দেহ শক্তিশালী এবং চাপা; উদর গভীরভাবে চাপা; গলা থেকে পায়ু পর্যন্ত তীক্ষ্ণ খাঁজযুক্ত। মাথা তুলনামূলক ছোট, পশ্চাৎ কানকো বিক্ষিপ্ত সূতাযুক্ত; তুন্ড ভোতা, সম্মুখে স্থলভাবে গোলাকার। আরো পড়ুন
দেহ দৃঢ়ভাবে চাপা; পৃষ্ঠদেশ উঁচু এবং বাঁকা, মাঝে মাঝে পশ্চাৎ কপাল অবতল থাকে। মাথা ছোট; তৃভ সূচালো ও মুখ প্রান্তীয়। স্পর্শী খুব ক্ষুদ্র বা লুপ্তপ্রায়, বিশেষ করে উপরেরটি মাঝে মাঝে সম্পূর্ণ অদৃশ্য থাকে। আরো পড়ুন
দেহ দৃঢ়ভাবে চাপা। পৃষ্ঠদেশ অপেক্ষা অংকীয় দেশ অধিক উত্তল। উর্ধ্বচোয়াল মাঝখানে নির্দিষ্ট খাঁজযুক্ত; মুখ দৃঢ়ভাবে বন্ধ থাকলে নিম্নচোয়াল ভিতরে ঢুকে যায় । ম্যাক্সিলা চোখের পশ্চাতে নিচ পর্যন্ত প্রসারিত, অনাবৃত অংশ মসৃণ ও ত্বকে ঢাকা থাকে। আরো পড়ুন
দেহ দৃঢ়ভাবে চাপা। পৃষ্ঠ এবং অংকীয় দেশ সমান উওল। উর্ধ্বচোয়াল মাঝখানে স্পৃষ্ট খাঁজযুক্ত, মুখ দৃঢ়ভাবে এ বন্ধ থাকা অবস্থায় নিম্নচোয়াল ভিতরে ঢুকে যায়। ম্যাক্সিলা চোখের মধ্য পশ্চাতের নিচ পর্যন্ত প্রসারিত। আরো পড়ুন
কাতলা-এর বর্ণনা: কাতলা মাছের দেহ খাটো এবং চাপা কিন্তু মাথা প্রশস্ত। মুখ প্রশস্ত । উপরের ঠোঁট পাতলা এবং তুন্ডের ন্যায় ত্বক দ্বারা আবৃত থাকে। নিচের ঠোঁট মধ্যম পুরু প্রশস্ত, পশ্চাৎ ওষ্ঠীয় খাজ নিরবচ্ছিন্ন। ঠোঁটের অভ্যন্তরে কোন তরুনাস্থি থাকে না। এদের স্পর্শী অনুপস্থিত। পৃষ্ঠদেশ অংকীয় দেশ অপেক্ষা অধিক উত্তল। ফুলকা বন্ধ বৃত্তাকার, পৃষ্ঠীয় পাখনার গোড়ায় দেহ … Read more
দেহ সম্মুখে প্রায় চোঙাকৃতির এবং পশ্চাতে কিছুটা চাপা। সম্মুখ নাসারন্ধ নালীর ন্যায় প্রসেসে পরিণত হয়। প্রাক-পায়ু অনুপস্থিত। মাথায় অনেক গর্ত থাকে। মাথা প্লেটের ন্যায় বড় বড় আঁইশ দ্বারা আবৃত। আরো পড়ুন
এই প্রজাতির মাছের দেহ Puntius গণের অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় গভীর এবং চ্যাপ্টা। মুখ প্রান্তীয় , উর্ধ্বচোয়াল কিছুটা দীর্ঘতর। ঘাড়ের উপরের অংশ সামান্য অবতল। স্পর্শী অনুপস্থিত। আরো পড়ুন