আগর পাহাড়ি অঞ্চলের চিরসবুজ ঔষধি বৃক্ষ

আগর

আগর (বৈজ্ঞানিক নাম: Aquilaria agallocha, ইংরেজি নাম: Agar) হচ্ছে থাইমেলাসিয়াস পরিবারের অন্তর্ভুক্ত চিরসবুজ প্রজাতি। এই গাছ পাহাড়ি অঞ্চলে জন্মে ও নানা ভেষজ গুণে ভরা। বৃহৎ চিরসবুজ বৃক্ষ। উচ্চতায় ৩০ মিটার পর্যন্ত লম্বা ও খাড়া। গুড়িবিশিষ্ট, বাকল সাদাভ, কচি অংশ রেশমের ন্যায়, লোমযুক্ত।আরো পড়ুন

রয়না বা পিতরাজ দক্ষিণ এশিয়ার চিরহরিৎ ঔষধি বৃক্ষ

পিতরাজ-বা-রয়না

রয়না বা পিতরাজ মাঝারি আকারের চিরহরিৎ বৃক্ষ, ২০ মিটার পর্যন্ত উচু, ঘন, ছড়ানো এবং ছাতার আকৃতির চুড়াবিশিষ্ট, বাকল লালচে-বাদামী, মধুময় গ্রন্থি সম্বলিত, ভেতরের বাকল লালচে, প্রায়শ:ই দুগ্ধবৎ তরুক্ষীরবিশিষ্ট। পল্লব বায়ুরন্ধবিশিষ্ট, প্রায় মসৃণ থেকে হলুদ বর্ণের সূক্ষ্ম রোম সম্বলিত।আরো পড়ুন

সোয়া বা সালফা হচ্ছে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার ঔষধি বিরুৎ

সোয়া বা শুলফা

বসত বাড়ীর বাগানতে চাষ করা হয়। শীতকালে রবিশস্যের সাথে আগাছা হিসাবে জন্মায়। তবে ভারতের উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ এলাকায় এর ব্যাপক চাষ করা হয়। আশ্বিন-কার্তিক মাসে বীজ বপন করে ফাল্গুন-চৈত্রে পাকা ফল সংগ্রহ করা হয়।

লাল পাথরকুচি গাছের বহুবিধ ভেষজ ব্যবহার, গুণাগুণ ও উপকারিতা

পাথরকুচি গাছ

পাথরকুচি বা ( বৈজ্ঞানিক নাম: Bryophyllum pinnatum) হচ্ছে ক্রাসুলাসি পরিবারের ব্রায়োফাইলাম গণের একটি ঋজু, বহুবর্ষজীবী রসালো বিরুত। পাথরকুচি ছাড়াও এটি বিভিন্ন নামে পরিচিত; যেমন – পাষানভেদী, শিলাভেদ, অশ্মঘ্ন, কোপ্পাতা, শ্বেতা, গাত্রচুরি, কফপাতা ইত্যাদি। আরো পড়ুন

মালতী বা মালতী লতার পাঁচটি ভেষজ গুণাগুণ

মালতী লতা

মালতী বা মালতী লতা বনাঞ্চল পরিবেশে জন্মে কিন্তু উপযুক্ত পরিবেশ পেলে বাড়ির বাগানেও বেচে থাকতে পারে। ফুল ও ফল ধারণ মে থেকে জানুয়ারি। মালতীর মূলের ক্বাথ জ্বর উপশমে বলবর্ধক এবং মূত্র সংক্রান্ত অসুবিধা প্রশমনের জন্য ব্যবহার করা হয়আরো পড়ুন

ছায়া উষ্ণমণ্ডলী অঞ্চলে জন্মানো ঔষধি বিরুৎ

ছায়া ঋজু বা অর্ধঋজু, একবর্ষজীবী বা বহুবর্ষজীবী বীরুৎ, কখনও নিম্নাংশ কাষ্ঠল, ১৫-৩০ সেমি উঁচু, কাণ্ড ও শাখা প্রশাখার প্রস্তুদে গোলাকার, সরেখ, শক্ত, কম বা বেশী সাদাটে বা হলুদাভ, ঘন লোমাবৃত, কম বা বেশি খসখসে রোমশ,আরো পডুন

নীল টেংরাকাঁটা গুল্ম-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

নীল টেংরাকাঁটা গুল্ম-এর উদ্ভিতাত্ত্বিক নাম হলো Acanthuas ilicifolius Linn. গোত্র একান্থাসী। চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর উপকূলীয় বৈদ্য সমাজে প্রমেহ রোগের মহৌষধ হিসাবে এর ব্যবহার বেশ প্রাচীন এবং ব্যাপক। আরো পড়ুন

মুক্তাঝুরি বিরুৎ-এর গুরুত্ব ও দশটি ভেষজ গুণাগুণ

মুক্তাঝুরি বিরুৎ মানুষের যত্ন ছাড়াই জন্মাতে পারে; তবে মানুষ পারলে যূথবদ্ধ এ গাছের উপর ঝাপিয়ে পড়ে বংশ নির্মূল করার জন্য। অথচ বাবলা গাছের মতোই এ গাছ মানুষের উপকার করে চলেছে। মুক্তাঝুরি বিরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ হওয়ায় এটি পতিত জমি, পরিত্যক্ত ক্ষেত, রাস্তার ধার, বাগানের কিনারা, জল-ডোবার ধারে যূথবদ্ধ অবস্থায়, আগাছা হিসাবে জন্মে। আরো পড়ুন

গুইয়া বাবলা গাছ-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

গুইয়া-বাবলা

গুইয়া বাবলা গাছ-এর কষে ঠোঁট প্রচুর লাল হয়। তবে মুখ থেকে বিষ্ঠার গন্ধ বের হয়, কেননা এর বাকল থেকে মলের গন্ধ বের হয়। কারণেই হয়তো এমন একটি উপকারী উদ্ভিদকে এমন বর্জ্য-সম্বন্ধীয় নাম দেয়া হয়েছে। এ গাছটির গুণের কদর করেও অনেকেআরো পড়ুন

গুইয়া বাবলা গ্রীষ্মমন্ডলীয় পত্রঝরা বনের ঔষধি বৃক্ষ

গুইয়া-বাবলা

গুইয়া বাবলা (বৈজ্ঞানিক নাম: Acacia farnesiana ইংরেজি: Cassie Flower, Farnesiana, Sponge Tree, Sweet Acacia, Stinking Acacia) ফেবিয়াসি পরিবারের Acacia গণের ঝোপালো গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ। এটি বাড়িতে বা বাগানে লাগানো হয় এবং পত্রঝরা বনেও জন্মে।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!