সটি বা ফইল্লা দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

রাইজোম কফ নির্গমক, পাকস্থলীর শক্তি বর্ধক, শীতলকারক, মূত্রবর্ধক এবং উত্তেজক, বায়ু নিরোধক। মন্ড সেতী এবং অর্শ্বে, ক্কাথ। কাল মরিচ, দারুচিনি এবং মধুর সাথে মিশিয়ে ঠান্ডা, ব্রংকাইটিস এবং হাঁপানিতে উপকারী, অন্যান্য উপকরণের সঙ্গে মিশিয়ে প্রসুতির দুর্বলতা কাটাতে দেওয়া হয়।আরো পড়ুন

হলুদ বাংলাদেশে জন্মানো জনপ্রিয় ও ভেষজ গুণসম্পন্ন মসলা

রাইজোম উত্তেজক, বায়ু নিরোধক, টনিক, রক্ত পরিষ্কারক, জ্বরনাশক এবং কৃমিনাশক। ফুলা, বাত, জন্ডিস এবং ঠান্ডায় বহুল ব্যবহার হয়। তাজা রস অনেক চর্মরোগে জীবাণু নাশক হিসাবে ব্যবহার হয়।আরো পড়ুন

দেশী ছোট এলাচ বা মধুনিক্কন দক্ষিণ এশিয়ার ভেষজ বিরুৎ

ভূমিকা: দেশী ছোট এলাচ (বৈজ্ঞানিক নাম: Alpinia calcarata) দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে জন্মে। এটি বাগান বা টবে লাগানো যায়। বিভিন্ন সুস্বাদু রান্নাতে যেমন ব্যবহৃত হয় তেমনি এতে নানা ভেষজ গুণও আছে। দেশী ছোট এলাচ-এর বর্ণনা: সরু, রাইজোমসমৃদ্ধ বহুবর্ষজীবী বীরুৎ, ১.০-১.৫ . মি মি. লম্বা। পাতা প্রায় অবৃন্তক, বৃন্ত ৬ মিমি পর্যন্ত লম্বা, পত্রফলক, রেখ-ল্যান্সাকার, ৩৭-৪৭ … Read more

পানমৌরি এশিয়া জন্মানো জনপ্রিয় ভেষজ গুণসম্পন্ন মশলা

বাড়ীর বাগান অনেকেই লাগিয়ে থাকে। এটা চাষ করা যায়। ধনিয়ার মতো যত্ন নিয়ে চাষ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়। ফুল ও ফল ধারণ নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস। যদিও মূল বা মুকুট বিভাজনের মাধ্যমে বংশ বিস্তার সম্ভবআরো পড়ুন

গোলমরিচ এর ৩০টি কার্যকরী ভেষজ গুণাগুণ

গোল মরিচ বা কালো গোল মরিচ (বৈজ্ঞানিক নাম: Piper nigrum) একটি লতানো উদ্ভিদ। এটি মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও প্রাচীনকাল থেকেই এদের আয়ুর্বেদিক ব্যবহার দেখা যায়। মরিচ প্রধানত কাজ করে রসবহস্রোতে এবং অগ্ন্যাশয়ে বা পচ্যমানাশয়ে। প্রতিদিনের রান্নায় গোলমরিচ ব্যবহার করা হয়। কাজে কাজেই এর তীক্ষ্ণ স্বাদের কথা সকলেরই জানা আছে। আরো পড়ুন

পিপুল ফলে আছে শরীরের সাধারণ রোগ সারানোর ভেষজ গুণ

পিপুল বা দেশি পিপুল বা পিপলা বা পিপলা-মূল বা পিপুল মরিচ (বৈজ্ঞানিক নাম: piper-longum) হচ্ছে পিপারাসি পরিবারের পিপার গণের একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ। এদের প্রধান গুণ হচ্ছে এরা শ্বাসকষ্ট উপশম করে। পিপুলের ব্যবহার রান্নায় কম হলেও নামটা অনেকেরই জানা। পিপুলকে ঔষধি হিসেবে সেবন করলে অনেক উপকার পাওয়া যাবে। পিপুল দীপন বা উদ্দীপিত করে, তীক্ষ্ণ, উষ্ণ, রুক্ষ, পিত্তকারক ও মলাবেগ করায়। কফ, বায়ু, উদর রোগ, গ্যাস, লিভারের অসুখ, গুল্ম, কৃমি, শ্বাস রোগ উপশম করে। ক্ষয় রোধ করে। মস্তিষ্কের দুর্বলতা, উগ, বাত প্রকোপ, সূতিকা রোগ, ঋতুস্রাব পরিস্কার না হওয়া, নিদ্রাহীনতা কফ, শ্বাস প্রভৃতি শারিরীক অসুবিধেতে প্রাচীন কাল থেকে ঘরোয়া ওষুধ হিসেবে পিপুল ব্যবহার করা হয়ে আসছে। আরো পড়ুন

জাফরান সপুষ্পক উদ্ভিদে আছে নানা ভেষজ গুণ

জাফরানের (বৈজ্ঞানিক নাম: crocus-sativus) আর এক নাম কুঙ্কুম। সংস্কৃত ভাষায় জাফরান বা কেশরের অনেক নাম আছে। জাফরানকে কাশ্মীরক, কুঙ্কুম, বাহ্লিক, শোণিত, পীতক ও সুরভিও বলা হয়। দুমূর্ল্যতার জন্য জাফরানের ব্যবহার প্রায় বন্ধই হয়ে গেছে। ভারতে কাশ্মীরের জাফরান খুব বিখ্যাত, বিখ্যাত স্পেনের জাফরান বা স্প্যানিশ জাফরান। ফ্রান্স, সিসিলি ও ইরানেও জাফরানের চাষ হয়। আরো পড়ুন

জয়ত্রী, জয়িত্রি বা জৈত্রীর খাওয়ার নানা ভেষজ গুণাগুণ

জৈত্রী রং ফর্সা করে। জায়ফলের পাপড়ি বা আবরণটি জৈত্রী নামে পরিচিত। পায়েস, মিষ্টি ইত্যাদি খাবার সুগন্ধযুক্ত করতে জৈত্রী ব্যবহার করা হয়। গরম মশলার মধ্যে এবং মাংস, কালিয়া, বিরিয়ানি, পোলাও ইত্যাদি বিলাসবহুল রান্নাতেও ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ুন

জায়ফল-এর সতেরোটি ভেষজ গুণাগুণ ও প্রয়োগ

জায়ফল খেলে অরুচি দুর হয়। জায়ফল সুগন্ধযুক্ত গরম মশলায় ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও ব্যবহার করা হয় নানা রকম মিষ্টি বা রান্নায়। ঘরোয়া ওষুধ হিসেবেও জায়ফল ব্যবহার করা। চিকিৎসকদের মতে, জায়ফল সুগন্ধি, পাচক (খাবার জুম করায়), উষ্ণ, বায়ুনাশক, খিচুনি বন্ধ করে। অল্প মাত্রায় খেলে খিদে পায়, হজম তাড়াতাড়ি হয়। পেটফাঁপা, পেটের অসুখ, শূল প্রস্রাব কম হওয়া (মূত্রকৃচ্ছতা) ইত্যাদি অস্বঞ্জি বা অসুখ উপশম করে। আরো পড়ুন

দারুচিনি বা দারচিনি খাওয়ার নানা ভেষজ উপকারিতা

দারচিনি বা দারুচিনি (বৈজ্ঞানিক নাম:Cinnamomum verum) কণ্ঠশুদ্ধি করে। সুগন্ধ ও স্বাদ বৃদ্ধি করবার জন্যে গরম মশলায় দারচিনির ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। দারচিনি যেমন মুখশুদ্ধি করে তেমনই কণ্ঠশুদ্ধিও করে। এটা খেলে মুখ সুবাসিতও হয়। শুধু মশলা বা মুখশুদ্ধি হিসেবেই নয় ঔষধি হিসেবেও দারচিনির উপযোগিতা অনেক। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!