রসে তিক্ত, ধারক, বলকারক, হদযন্ত্রের হিতকর, মদবিরেচক, পিত্তপ্রশমক ও মেদোজনক। ঔষধ হিসাবে প্রয়োগ করা হয় ফল। মাথার যন্ত্রণায়, চক্ষুরোগে ও অতিরিক্ত ঘম নিঃসরণে হিতকর। কচি মুকুল ধারক ঔষধ হিসেবে ও শিরঃপীড়ায় বহুল ব্যবহত হয়। অনেকের মতে এটা দেহের অতিরিক্ত সন্তাপ দূরীকরণে সহায়ক। ব্যবহার্য অংশ ফল।আরো পড়ুন
বৃহৎ, চিরহরিৎ পেঁচানো অতিরোমশ গুল্ম। পত্র একান্তর, ৮-১২ x ৪-৭ সেমি, দীর্ঘায়ত থেকে বিডিম্বাকার, মূলীয় অংশ তাম্বুলাকার, শীর্ষ দীর্ঘা, দস্তুর, উভয় পৃষ্ঠ ঘন ক্ষুদ্র কোমল রোমাবৃত, পার্শ্বীয় শিরা প্রতি পার্শ্বে ৪-৬ টি,
দিয়েং জুলকাহ (বৈজ্ঞানিক নাম: Clerodendrum wallichii) এটি লামিয়াসি পরিবারের ক্লেরোডেন্দ্রোম গণের গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। বাংলাদেশের বনাঞ্চলে জন্মে। জংলী প্রজাতি হলেও ফুলের সৌন্দর্যের জন্য বাড়িতে বা বাগানে লাগানো হয়।আরো পড়ুন
হায়ারীবেলী, চন্দন ভাঁট (বৈজ্ঞানিক নাম: Clerodendrum japonicum) এটি লামিয়াসি পরিবারের ক্লেরোডেন্দ্রোম গণের গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। বাংলাদেশের বনাঞ্চলে জন্মে। জংলী প্রজাতি হলেও ফুলের সৌন্দর্যের জন্য বাড়িতে বা বাগানে লাগানো হয়।আরো পড়ুন
বনভাতি, নাপি গাছ (বৈজ্ঞানিক নাম: Clerodendrum colebrookianum) এটি লামিয়াসি পরিবারের ক্লেরোডেন্দ্রোম গণের গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। বাংলাদেশের বনাঞ্চলে জন্মে। জংলী প্রজাতি হলেও ফুলের সৌন্দর্যের জন্য বাড়িতে বা বাগানে লাগানো হয়।আরো পড়ুন
গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ, ৪ মিটার পর্যন্ত উঁচু, শাখাপ্রশাখা বেলনাকার, রোমশ বা রোমহীন। পত্র একান্তর, উপপত্র বল্লমাকার, ৪-৮ মিমি লম্বা, আশুপাতী, আরো পড়ুন
ছোট, ঋজু, প্রচুর শাখা-প্রশাখা যুক্ত গুল্ম, ৩ মিটার পর্যন্ত উঁচু, তরুণ শাখা-প্রশাখা ধূসর রোমশ, পরবর্তীতে রোম বিহীন, ক্ষুদ্র শাখাসমূহ আঁকাবাঁকা সর্পিল এবং কম ছড়ান। আরো পড়ুন
চিরহরিৎ অরণ্য থেকে শুষ্ক পত্রঝরা অরণ্য, সচরাচর বনের প্রান্তে, উপদ্রত মৃত্তিকা, বালিকাময় নদীর তীর এবং সমুদ্র সৈকত, পাহাড়ের চূড়ায়, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত। ফুল ও ফল ধারণ সময়কাল এপ্রিল-জুলাই। বংশ বিস্তার হয় বীজ এবং শাখা কলমের সাহায্যে।আরো পড়ুন
লতাকস্তুরী একটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। তবে এ গাছের পরিপক্ব টাটকা বীজ হাতে নিয়ে একটু ঘষা দিলেই চমৎকার ঘ্রাণ ভেসে আসে। হয়তো সেজন্যই কস্তুরী নামকরণ হয়েছে। দেখতে ঢেঁড়সের চেয়ে অনেক শক্ত এবং ঋজু। তবে ছায়াচ্ছন্ন স্থানে জন্মালে এর এই ঋজু ভাবটা আমূল পাল্টে গিয়ে গাছটি প্রচুর শাখাবিশিষ্ট প্রায় লতানো হয়ে আসে।আরো পড়ুন
বাহারি গাছ রূপে উদ্যানে জন্মে, কখনও পতিত জমি, ডোবার পাশ্ববর্তী ভূখন্ড, ধান ক্ষেতের মধ্যবর্তী স্থান এবং অনাবাদী জমিতে জন্মিতে দেখা যায়। ফুল ও ফল ধারণ সেপ্টেম্বর-জানুয়ারি। বংশ বিস্তার হয় বীজ ও শাখা কলমের মাধ্যমে।আরো পড়ুন