নাগরিক এ্যালবামে একটি প্রেমীদিনের প্রতিচ্ছবি
আমাদের কোনো অভিমানে ভরা চোখ ছিলো না সেদিন/ নিলাম্বর নাম ধরে ডাকতে চেয়েছিলো এশহর/ বাঁক ঘুরানো রাস্তাগুলোতে প্রেমময়রেখা এঁকে দিয়ে/ কোমল মুখ জোড়া উজ্জ্বল হয়েছিলো।আরো পড়ুন
আমাদের কোনো অভিমানে ভরা চোখ ছিলো না সেদিন/ নিলাম্বর নাম ধরে ডাকতে চেয়েছিলো এশহর/ বাঁক ঘুরানো রাস্তাগুলোতে প্রেমময়রেখা এঁকে দিয়ে/ কোমল মুখ জোড়া উজ্জ্বল হয়েছিলো।আরো পড়ুন
কুমোরপাড়ায় চাঁদ ছিলো সেদিন/ মাটির পটগুলোতে নকশার আঁকিবুঁকি চলছিলো,/ আবহাওয়া মোহনীয় ছিলো
আঁধার ছিলো না কোনো গলিতে।/ ময়ূরাক্ষীর মতো কিশোর-কিশোরীদের চোখজোড়া/ খড়কুটো নিয়ে খেলছিলো,আরো পড়ুন
শহর জুড়ে আজ লোডশেডিং/ জানালার কাচ ঠেলে মোমের আলো উঁকি দেয়,/ তাই আমাদের ঘরে ফুলকি হয়ে খেলছে/ একটি মোমবাতি ও হেমাঙ্গের গানে। আরো পড়ুন
জানি মন খারাপ, তোমার আঙুল ছুঁয়ে দেওয়ার কেউ নেই পাশে/ নিজেই খেয়াল রাখো কালো কোঁকড়ানো চুলগুলোর/ আসলে কোথাও কোন অপ্রেমী শহর থাকা উচিৎ নয়/
এই কথা আমি বলে আসছি শত শত বছর ধরেই।আরো পড়ুন
বরুণের মতো প্রান্তরকে ছেয়ে দিব বলে/ আমার অপেক্ষা করেছি এক দশক,/ তাই আজ সীমানা পেড়িয়ে আসা হাওয়ারা-/ ডেকে এনেছে আবির মেশানো ভালোবাসা।আরো পড়ুন
এখন বসন্ত তোমার দুয়ারের কড়া নেড়েই চলে যায়-/ তুমি হকার ভেবে এক ধাপও এগিয়ে আসো না,/ খবরের কাগজে মুখ গুজে বিশ্বের খোঁজ নাও-
শহরের রাস্তাটা খুঁড়ছে, তা দেখতে দেখতে/ স্টেশনের যাচ্ছি তুমি আসবে জেনে।/ আমার কাছে আজকের দিনটি প্রত্যাশিত,/ মনের নানা খাল-খন্দর ভরাট করতে আমরা পাশাপাশি বসব,/ হকারের গুছানো ঝুড়ি, নানা কিছিমের ভিখারি,/ যাত্রীর আসা যাওয়া, মাছিদের উন্মুক্ত পাখা; আরো পড়ুন
আমার কবিতা ক্ষেতের ধান কাটে
তার গায়ে থাকে লুঙ্গি আর মাথায় মাথাল,
আমার কবিতা কাঁধে ভার বহন করে
নগ্ন পায়ে হাটে বহুদূর, আরো পড়ুন
তিরিশ বছর পরে আবার দেখা হলো তোমার সাথে
ডাঙ্গিপাড়ার পথে,ঠিক আগের মতোই আছো
যেমন দেখেছিলাম ধানক্ষেতের মাঝে ছন্দে তোলা ঢেউ।
তোমার বুকে লুটিয়ে পড়তো সময়ের হাজারো আদর আরো পড়ুন