ঝন ঝন ঝন ঝন মঞ্জীর বাজে ওগো, বাজে দূর বনতল ছায়ে শুনি হিয়া মাঝে ওগো

ঝন ঝন ঝন ঝন মঞ্জীর বাজে ওগো হচ্ছে অজয় ভট্টাচার্যের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটির আকার খুব ছোট। গানটি কেবল পাঁচ লাইনের। গানটি সুর করেছিলেন হিমাংশু দত্ত এবং গেয়েছিলেন শচীন দেববর্মণ। গানটি অজয় ভট্টাচার্যের একটি রাগপ্রধান গান। আরো পড়ুন

কাঁদিব না ফাগুন গেলে, বিদায় দিব তারে মণিদীপ জ্বেলে

কাঁদিব না ফাগুন গেলে, বিদায় দিব তারে মণিদীপ জ্বেলে হচ্ছে অজয় ভট্টাচার্যের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটি ১৬ লাইনের মাঝারি আকারের আধুনিক বাংলা প্রেমের গান। গানটি সুরকার ও গায়ক ছিলেন শচীন দেববর্মণ। গানটি অজয় ভট্টাচার্যের একটি রাগপ্রধান গান। আরো পড়ুন

আলোছায়া দোলা উতলা ফাগুনে বনবীণা বাজে, পথচারী কলি চলে যে কাকলি

আলোছায়া দোলা উতলা ফাগুনে বনবীণা বাজে হচ্ছে অজয় ভট্টাচার্যের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটির আকার খুব ছোট। গানটি কেবল নয় লাইনের। গানটি সুর করেছিলেন হিমাংশু দত্ত এবং গেয়েছিলেন শচীন দেববর্মণ। গানটি অজয় ভট্টাচার্যের একটি রাগপ্রধান গান। আরো পড়ুন

সে নিল বিদায় না-বলা ব্যথায় আমি ছিনু অভিমানে, রজনীগন্ধা জানে

সে নিল বিদায় না-বলা ব্যথায় আমি ছিনু অভিমানে হচ্ছে অজয় ভট্টাচার্যের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটির আকার মাঝারি ধরনের এবং গানটি মোট তের লাইনের। গানটি অজয় ভট্টাচার্যের একটি সিনেমার গান। আরো পড়ুন

কথা কও দাও সাড়া; শেষ রাগিণীর বীণ বাজে প্রাণে, ফুটেছে বিদায়-তারা

কথা কও দাও সাড়া; শেষ রাগিণীর বীণ বাজে প্রাণে হচ্ছে অজয় ভট্টাচার্যের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটির আকার মাঝারি ধরনের এবং গানটি মোট সতের লাইনের। গানটি কে সুর করেছিলেন সুবল দাশগুপ্ত এবং গেয়েছিলেন শচীন দেববর্মণ। গানটি অজয় ভট্টাচার্যের একটি গীতিকবিতা বা কাব্যগীতি ধারার গান। আরো পড়ুন

আমার ব্যথার গানে তোমায় আমি ছুঁয়ে গেলাম বারে বারে, কেমন ক’রে ভুলবে তারে

আমার ব্যথার গানে তোমায় আমি ছুঁয়ে গেলাম বারে বারে হচ্ছে অজয় ভট্টাচার্যের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটির আকার মাঝারি ধরনের এবং গানটি মোট পনের লাইনের। গানটি সুরকার ও শিল্পীর নাম জানা যায় না। গানটি অজয় ভট্টাচার্যের একটি গীতিকবিতা বা কাব্যগীতি ধারার গান। আরো পড়ুন

আমি ছিনু একা বাসর জাগায়ে হৃদয়ের ব্যথা ছিল মিশে। প্রদীপে শুধানু, ‘কিছু জান … ’

আমি ছিনু একা বাসর জাগায়ে হৃদয়ের ব্যথা ছিল মিশে হচ্ছে অজয় ভট্টাচার্যের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটি ১২ লাইনের মাঝারি আকারের আধুনিক বাংলা প্রেমের গান। গানটি সুরকার ও গায়ক ছিলেন শচীন দেববর্মণ। গানটি অজয় ভট্টাচার্যের একটি রাগপ্রধান গান। আরো পড়ুন

এ গান তোমার শেষ করে দাও

এ গান তোমার শেষ করে দাও      নূতন সুরে বাঁধো বীণাখানি। আঁধার পথে যাত্রা এবার,            শেষ হয়েছে দিনের জানাজানি।। কান্না হাসির দিনগুলো সব           একে একে হলো নীরব, চির রাতের অজানা সুর              বাজাও তবে কঠিন আঘাত হানি।। ডুবলো যদি একটি রবি               জ্বললো দিনের চিতা নিভলো যদি একটি বাতি,           জ্বালাও দীপান্বিতা। বাঁধলে যারে যায় না বাধা            … Read more

ছিল চাঁদ মেঘের ওপারে, বিরহীর ব্যথা লয়ে বাঁশরীর সুর হয়ে, কে গো আজ ডাকিল তারে

ছিল চাঁদ মেঘের ওপারে, বিরহীর ব্যথা লয়ে বাঁশরীর সুর হয়ে, কে গো আজ ডাকিল তারে।। ছিল চাঁদ… ধরণীর ধুলি থেকে চামেলি এসে কহে ডেকে, এসো প্রিয় আমারই দ্বারে।। ছিল চাঁদ… … চাঁদ কহে, সুদূরে আমি, মোর প্রেম জোছনা সে আরো পড়ুন

চৈত্র দিনের ঝরা পাতার পথে দিনগুলি মোর কোথায় গেল বেলা শেষের শেষ আলোকের রথে

চৈত্র দিনের ঝরা পাতার পথে, দিনগুলি মোর কোথায় গেল, বেলা-শেষের শেষ আলোকের রথে।। নিয়ে গেল কতই আলো কতই ছায়া, নিল কানে-কানে-ডাকা নামের মনে-মনে-রাখা মায়া, নিয়ে গেল বসন্ত সে, আমার ভাঙা কুঞ্জশাখা হতে।। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!