শিশু গাছ-এর নানাবিধ ঔষধি গুণ ও প্রযোগ পদ্ধতি

ভারতের প্রায় সর্বত্রই অল্পবিস্তর দেখা যায়, তবে স্বাভাবিকভাবে জন্মে হিমালয়ের ৪ হাজার ফুট উচু পর্যন্ত স্থানে, নেপালে, আসামে; এভিন্ন প্রশস্ত রাজপথের ধারেও রোপণ করা হয়। এর সংস্কৃত নাম শিংশপা, বাংলায় বলে শিশু গাছ, হিন্দিতে শিশাই। এর বোটানিক্যাল নাম Dalbergia sissoo Roxb., ফ্যামিলি Papilionaceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ-ছাল ও পাতা।আরো পড়ুন

মনিরাজ বাংলাদেশের পাহাড়িঞ্চলে জন্মানো সংকটাপন্ন বৃক্ষ

পাতা ফুলের তোড়া বানানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। বীজকে কাম উদ্দীপক হিসাবে চিন্তা করা হয় বলে মেগাস্পোরোফিল বাজারে বিক্রী হয়। ভারতে (আসাম এবং মেঘালয়) কচি কান্ড সবজি হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং বীজও খাওয়া হয় (Sahni. 1990)।আরো পড়ুন

লাল সোনাইল দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে বিভিন্ন উচ্চতা ও আবহাওয়ায় বিশেষ করে শুষ্ক ভূখন্ডে জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ সময়কাল ফেব্রুয়ারি-নভেম্বর। বীজে বংশ বিস্তার হয়।আরো পড়ুন

দেশি সাগু পাম বা চাউ গোটা বাংলাদেশর ভেষজ প্রজাতি

একল, ঋজু বেলনাকার পাম, প্রায় ১৬ মিটার উঁচু এবং গোড়ার দিকে ৬০ সেমি পুরু। বর্ণ ধূসর, পত্রাবরণের ক্ষত চিহ্নের জন্য বলয়ী। প্রতি বৃক্ষে পত্র ১০-১৫ টি, দ্বিপক্ষল, প্রশস্ত, প্রায় ৭ মিটার x ৮-১৫ সেমি। আরো পড়ুন

পাতা খোঁই বা হরিনহারা বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ উদ্ভিদ

বৃহৎ কাষ্ঠল আরোহী, বাকল সাদা, ক্ষুদ্র শাখা ঘন ক্ষুদ্র কোমল রোমাবৃত, বায়ুর উপবৃত্তাকার। পত্র বৃহৎ, ৫-১২ x ২-৭ সেমি, উপবৃত্তাকার দীর্ঘায়ত বা বিডিম্বাকার, স্থূলগ্র বা গোলাকার, উপরের পৃষ্ঠ রোমশ বিহীন,আরো পড়ুন

কুরিলা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ ছোট বৃক্ষ

ছোট বৃক্ষ, অনূর্ধ্ব ১০ মিটার লম্বা, কচি অংশ গাত্রকণ্টকী, মরিচবর্ণ তারকাকার-ঘন ক্ষুদ্র কোমল রোমাবৃত। বাকল ধূসর বা ধূসর-বাদামি, গাত্রকন্টক স্থূলাগ্র। আরো পড়ুন

কাইনজাল বাংলাদেশের পার্বত্যঞ্চলে জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

ভূমিকা: কাইনজাল (বৈজ্ঞানিক নাম: Bischofia javanica, ইংরেজি: Javanese Bishop Wood) নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের দেশে জন্মে। ভেষজ গুণ থাকায় অনেকে বাগানে চাষ করে থাকে। কাইনজাল-এর বর্ণনা: বৃহৎ পর্ণমোচী বৃক্ষ, দেহকান্ড লম্বা, বেলনাকার, শীর্ষদেশ প্রসারিত, বাকল বহিভাগ গাঢ় বাদামী, অভ্যন্তর লালাভ, কান্ডে লালাভ গদ বিদ্যমান। পত্র একান্তর, ত্রিফলাকাকার, পত্রক ৭.৫-১৫.০ সেমি লম্বা, উপবৃত্তাকার বা ডিম্বাকার-দীর্ঘায়ত, দীর্ঘাগ্র, সাধারণত গোল … Read more

পাহাড়ি শিয়াল বুকা অরণ্যে জন্মানো ফলজ ও ভেষজ গুনসম্পন্ন বৃক্ষ

পাহাড়ি শিয়াল বুকা (বৈজ্ঞানিক নাম: Antidesma montanum) হচ্ছে এশিয়ার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশের ভেষজ উদ্ভিদ। বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে এই গাছ জন্মে। ফল যেমন খাওয়া যায় তেমনি গাছের পাতায় আছে ভেষজ গুণ।আরো পড়ুন

ক্ষুদিজাম বাংলাদেশের বনাঞ্চলে জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

এই প্রজাতি বনাঞ্চলের পরিবেশে ভালো জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ জানুয়ারি-মে মাস। বীজের মাধ্যমে বংশ বিস্তার হয়। বিস্তৃতি: কম্বোডিয়া, মালয় ও ভারত। বাংলাদেশের সর্বত্র জন্মে।আরো পড়ুন

খাসিয়া জাম বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে জন্মানো বৃক্ষ

গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ, দেহকান্ড সরল রোমাবৃত, তরুণ বিপট স্বল্প অণুরোমশ, ছোটশাখা ধূসর সাদা। পত্র একান্তর, দ্বিসারী, ৫.৫-১৫.০ x ২.৫-৬.৫ সেমি। পাতা দেখতে দীর্ঘায়ত উপবৃত্তাকার বা সরু ভল্লাকার, শীর্ষ দীর্ঘাগ্র, মুলীয় অংশ কীলকাকার বা সূক্ষ্মা, অখন্ড, গ্রন্থিযুক্ত, উপরের পৃষ্ঠ, গাঢ় সবুজ।

error: Content is protected !!