কথাটা সম্পূর্ণভাবে মিথ্যে। আমি ইদানীং কিছু কিছু ছবি দেখার অবকাশ পেয়েছি। সেগুলি আমার মনকে প্রচণ্ডভাবে নাড়া দিয়েছে। যেমন ধরুন, একটি মারাঠী ছবি সম্প্রতি আমার দেখার অবকাশ হয়েছিল। ছবিটির নির্মাতা এবং চিত্রকার আমার বহুপরিচিত এবং শিষ্যস্থানীয় ; ছবিটির নাম শান্ততা, কোরট চালু আহে’- সায়লেন্স, দ্য কোট ইজ অন।আরো পড়ুন
Month: October 2020
নগ্নতা এবং চলচ্চিত্র
আমাদের দেশের চলচ্চিত্র জগতে ‘চুম্বনের’ ব্যাপারটা একটি বিরাট প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। এই বিষয়ে নানান ধরনের আলােড়ন-আলােচনা ইত্যাদি চলেছে। যারাই এই প্রসঙ্গটা উত্থাপন করেছে তাদের বিরুদ্ধে যেভাবে একদল বিশেষ ধরনের চিত্রনির্মাতা দল বেঁধেছে,আরো পড়ুন
ফারাক্কা বাঁধ এবং বাংলাদেশের পানি সম্পদের ওপর এই বাঁধের প্রভাব
ফারাক্কা বাঁধ (ইংরেজি: Farakka Barrage) হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও বাংলাদেশের জনগণকে ভূমিদাসত্ব এবং শহুরে শ্রমদাসত্বে বন্দি করে রাখার গুজরাটি-মাড়োয়ারী শিল্পপতিদের ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত। ভারতে বাঁধ নির্মাণের বহুমুখী তোড়জোড়ের ফলে পরিবেশের উপর উপনিবেশবাদ ও আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে শিল্পপতি ও পুঁজিপতিরা। আরো পড়ুন
নায্যতার রাজ্য স্থাপনের দিকে যেতে যেতে
নায্যতার রাজ্য স্থাপনের দিকে যেতে যেতে আমাদের হাতগুলো মেহনতে পুষ্ট হয়। মৃত্যুকে মাথায় নিয়ে পথ চলতে গিয়ে দেখা হয় স্বাধীন ও সাহসী ঘাসেদের সাথে; শিশিরেরা খেলা করে, শিশুরাও যুদ্ধে যুদ্ধে ধান ভানে, জীবনের তর্ককে বুঝে নিতে আবেগের আতিশয্যে যে গেরিলা হেঁটে যায় কমিউনের সিঁড়ি বেয়ে, তার সাথে কথা হয় জয়-পরাজয়ের। আরো পড়ুন
টিপাইমুখ বাঁধ বাংলাদেশ, আসাম ও মেঘালয়ের জনগণের জন্য মরণফাঁদ
টিপাইমুখ বাঁধ (ইংরেজি: Tipaimukh Dam) হচ্ছে ভারতের মণিপুর রাজ্যের বরাক নদীর উপর একটি প্রস্তাবিত বাঁধ বাঁধ, এটি ১৯৮৩ সালে প্রথম পরওয়ানা হয়েছিল। বলা হয়েছে, বাঁধের উদ্দেশ্য হচ্ছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও জলবিদ্যুৎ উত্পাদন। প্রকৃত অর্থে বাঁধটি করা হচ্ছে বাংলাদেশ ও পূর্বদেশসমূহের জনগণকে শোষণ, নিপিড়ন ও গরিব করে রাখার জন্যে। আরো পড়ুন
বাংলাদেশে বন্যা একটি ভয়াবহ দূর্যোগ যা বাংলাদেশে নিয়ত ঘটনা বলে পরিচিত
বাংলাদেশে বন্যা বা বান (ইংরেজি: Flood in Bangladesh) একটি ভয়াবহ দূর্যোগ যা বাংলাদেশে নিয়ত ঘটনা বলে পরিচিত। ইহা পরিবেশগত অবস্থাসহ দেশের সার্বিক আর্থসামাজিক অবস্থা উন্নয়নের প্রধান অন্তরায় রূপে চিহ্নিত। একদিকে যেমন ইহা যাতায়াত ব্যবস্থা, মৎস্যখাত ও মৃত্তিকার উর্বরতা ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। আরো পড়ুন
সুরমা-মেঘনা নদী প্রণালী বাংলাদেশ ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের বৃহত্তম নদী ব্যবস্থা
বাংলাদেশের প্রধান প্রধান নদী প্রণালীর মধ্যে সুরম-মেঘনা নদী প্রণালী বা সুরমা-মেঘনা নদী ব্যবস্থা (ইংরেজি: Surma-Meghna River System) অন্যতম এবং এটি দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলের একটি বৃহত্তম নদী ব্যবস্থা। পৃথিবীর বৃষ্টিবহুল চেরাপুঞ্জির প্রায় কাছাকাছি স্থান এই নদী ব্যবস্থার উৎপত্তি স্থল এবং বাংলাদেশের প্রায় ৯০% পানি এই মেঘনা-সুরমা নদী ব্যবস্থা দিয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়ে। আরো পড়ুন
ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদী প্রণালী বাংলাদেশ, ভারত ও চীনের নদীপ্রণালীগুলোর অন্যতম
ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদী প্রণালী (ইংরেজি: Brahmaputra-Jamuna River System) বা ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদী ব্যবস্থা বাংলাদেশ, ভারত ও চীনের তথা পৃথিবীর নদীপ্রণালীগুলোর অন্যতম। ভূপৃষ্ঠের নিয়ত পরিবর্তন সাধনকারী নিয়ামকসমূহের মধ্যে নদী অন্যতম এবং নদী মাতৃক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে যমুনা-ব্রহ্মপুত্র নদী ব্যবস্থা ও তার অববাহিকা আরো পড়ুন
গঙ্গা-পদ্মা নদী প্রণালী পৃথিবীর বৃহৎ নদীপ্রণালীগুলোর মধ্যে অন্যতম
গঙ্গা-পদ্মা নদী ব্যবস্থা (ইংরেজি: Ganges-Padma River System) পৃথিবীর বৃহৎ নদীপ্রণালীর মধ্যে অন্যতম এবং এ নদী ব্যবস্থা বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গঙ্গা-পদ্মা নদী ব্যবস্থা বাংলাদেশের ভূমি, বসতি, কৃষি, ব্যবসা বাণিজ্য, সাহিত্য-সংস্কৃতি, রাজনীতি ও যাতায়াত ব্যবস্থা অর্থাৎ সর্বক্ষেত্রে অবদান রাখছে। এক কথায় এ নদী ব্যবস্থা বাংলাদেশের জনগণের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। আরো পড়ুন
ভিত্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের নদী ব্যবস্থা প্রসঙ্গ এবং তার বিস্তারিত প্রেক্ষিত আলোচনা
পৃথিবীর বিখ্যাত নদী ব্যবস্থা (ইংরেজি: River System) গঙ্গা-পদ্মা, যমুনা-ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা-বরাক সহ অসংখ্য নদ-নদীর দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশে ১২০০-এর অধিক নদনদী বিরাজমান যাদের সম্মিলিত দৈর্ঘ্য ২৪০০০ কিলোমিটার। পৃথিবীর রাজনৈতিক মানচিত্রে বাংলাদেশ বেশ সুপরিচিত এবং তার মোট ভূভাগের ৮০ ভাগেরও বেশি ভূমি এসব নদ-নদী দ্বারা বাহিত পলল অবক্ষেপনের প্রতিদান। আরো পড়ুন