নাগরিক এ্যালবামে একটি প্রেমীদিনের প্রতিচ্ছবি
আমাদের কোনো অভিমানে ভরা চোখ ছিলো না সেদিন/ নিলাম্বর নাম ধরে ডাকতে চেয়েছিলো এশহর/ বাঁক ঘুরানো রাস্তাগুলোতে প্রেমময়রেখা এঁকে দিয়ে/ কোমল মুখ জোড়া উজ্জ্বল হয়েছিলো।আরো পড়ুন
সাহিত্য হচ্ছে সমাজের দর্পন। সামাজের বিভিন্ন বিষয়কে উপজীব্য করে সাহিত্য রচিত হয়। সাহিত্যের নানা ভাগ আছে। প্রতিটি দেশ, অঞ্চলের ভাষা সংস্কৃতির ভিন্নতার জন্য সাহিত্যে ভিন্নতা আছে। সাহিত্যের ইতিহাস শুধু ইতিহাসও নয়, সাহিত্যের স্বশাসিত এলাকায় সৃষ্টি-প্রেরণার ও সৃষ্টি-ঐতিহ্যেরও প্রকাশ ও বিকাশ, সাহিত্যেরও আপন ক্ষেত্রে স্বরাজ লাভ।
আমাদের কোনো অভিমানে ভরা চোখ ছিলো না সেদিন/ নিলাম্বর নাম ধরে ডাকতে চেয়েছিলো এশহর/ বাঁক ঘুরানো রাস্তাগুলোতে প্রেমময়রেখা এঁকে দিয়ে/ কোমল মুখ জোড়া উজ্জ্বল হয়েছিলো।আরো পড়ুন
কুমোরপাড়ায় চাঁদ ছিলো সেদিন/ মাটির পটগুলোতে নকশার আঁকিবুঁকি চলছিলো,/ আবহাওয়া মোহনীয় ছিলো
আঁধার ছিলো না কোনো গলিতে।/ ময়ূরাক্ষীর মতো কিশোর-কিশোরীদের চোখজোড়া/ খড়কুটো নিয়ে খেলছিলো,আরো পড়ুন
শহর জুড়ে আজ লোডশেডিং/ জানালার কাচ ঠেলে মোমের আলো উঁকি দেয়,/ তাই আমাদের ঘরে ফুলকি হয়ে খেলছে/ একটি মোমবাতি ও হেমাঙ্গের গানে। আরো পড়ুন
জানি মন খারাপ, তোমার আঙুল ছুঁয়ে দেওয়ার কেউ নেই পাশে/ নিজেই খেয়াল রাখো কালো কোঁকড়ানো চুলগুলোর/ আসলে কোথাও কোন অপ্রেমী শহর থাকা উচিৎ নয়/
এই কথা আমি বলে আসছি শত শত বছর ধরেই।আরো পড়ুন
বরুণের মতো প্রান্তরকে ছেয়ে দিব বলে/ আমার অপেক্ষা করেছি এক দশক,/ তাই আজ সীমানা পেড়িয়ে আসা হাওয়ারা-/ ডেকে এনেছে আবির মেশানো ভালোবাসা।আরো পড়ুন
এখন বসন্ত তোমার দুয়ারের কড়া নেড়েই চলে যায়-/ তুমি হকার ভেবে এক ধাপও এগিয়ে আসো না,/ খবরের কাগজে মুখ গুজে বিশ্বের খোঁজ নাও-
নায্যতার রাজ্য স্থাপনের দিকে যেতে যেতে আমাদের হাতগুলো মেহনতে পুষ্ট হয়। মৃত্যুকে মাথায় নিয়ে পথ চলতে গিয়ে দেখা হয় স্বাধীন ও সাহসী ঘাসেদের সাথে; শিশিরেরা খেলা করে, শিশুরাও যুদ্ধে যুদ্ধে ধান ভানে, জীবনের তর্ককে বুঝে নিতে আবেগের আতিশয্যে যে গেরিলা হেঁটে যায় কমিউনের সিঁড়ি বেয়ে, তার সাথে কথা হয় জয়-পরাজয়ের। আরো পড়ুন
সকাল সকাল মমতার মায়ের ফোন।
-হ্যালো..হ্যালো… শুনছিস,কতক্ষণ ধইর্যা ফোন করছি, কোথায় ছিলি?
-এইতো,ওয়াশরুমে ছিলাম …বল মা, তোমার শরীর ভাল আছে তো ?
-আমার জন্য ভাবিসনা ,আমি আছি কোন রকম। শোন, যার লাইগ্যা ফোন করেছি, তুই জানস্ কিছু? অসুরটার ফাঁসির আদেশ হইছে। সকালে খবরে দেখলাম।আরো পড়ুন
যথাযথ শোকাবহ ভাব গাম্ভির্যের মধ্য দিয়ে তাকে সমাহিত করা হলো। সামিয়ানার নিচে কফিনে শায়িত তার দেহ ফুলে ফুলে ঢেকে গেল। সাদা কাল পোশাক পরিহিত মৃতের পরিবার,শুভানুধ্যায়ী,গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ শোকের আবহ বজায় রেখে, তার চলে যা্ওয়ায় কত শুন্যতা ,কত শোক কত অপরিমেয় ক্ষতি হল- স্বল্প ভাষণে তা তুলে ধরলেন। আরো পড়ুন
নায়ক ঈনিয়াসের বিস্তর প্রশংসা। তা তিনি যোগ্য লোক ঠিকই জয়ধ্বনির। ট্রয়ের রাজবংশের শেষ প্রদীপ তিনি। যথার্থ বীর। বীরদের কারো থাকে দৈহিক শক্তি-সাহস, কারো থাকে বুদ্ধি-বিবেচনা। ঈনিয়াস শক্তি-সাহসে খাটো নন, বুদ্ধি-বিবেচনাতেও অনেক বড়ো। সর্বোপরি তার ছিল আনুগত্য—পরিবারের প্রতি ও জাতির প্রতি। নবজাতির স্রষ্টা তিনি, রোম সাম্রাজ্যের স্থপতি। আরো পড়ুন