মাশরুম-এর প্রকারভেদ ও বিবিধ উপকারিতা

বাংলায় আমরা ছাতা, ব্যাঙের ছাতা, ভূঁইছাতা, কোড়ক ছাতা, ছত্রাক, পলছত্রাক, ভূঁইছাতি, ছাতকুড় প্রভৃতি নামে চিনি; হিন্দীতে এটিকে ছাতা, ভূঁইছত্তা, ভূঁইফোড়ছত্তা, ছতোনা, সাপের ছাতা, খুমী, ধরতীফুল প্রভৃতি বলে।আরো পড়ুন

ঢেকিয়া শাক বাংলাদেশের সর্বত্রে জন্মানো জনপ্রিয় শাক

ঢেকিয়া শাক (বৈজ্ঞানিক নাম: Diplazium esculentum) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে সর্বত্রে জন্মে। ভারত, চীন, তাইওয়ান, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন এবং নিউগিনি। বাংলাদেশে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাজশাহী, রংপুর এবং সিলেট জেলাসমূহে এই প্রজাতি পাওয়া যায়। (Mirza and Rahman, 1997)আরো পড়ুন

তিতাপাট উষ্ণমন্ডলীয় দেশে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

পরিত্যক্ত এলাকায় আগাছার মাঝে জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ সময় আগষ্ট-ফেব্রুয়ারি। বীজ থেকে নতুন চারা জন্মে। সমগ্র উপমহাদেশে, কিন্তু সম্ভবত উষ্ণমন্ডলীয় এশিয়ার স্বদেশী। ইহা উষ্ণমন্ডলীয় আফ্রিকা, ভারত, শ্রীলংকা এবং অস্ট্রেলিয়ায়ও পাওয়া যায়। বাংলাদেশের সমগ্র জেলায় বিস্তৃত।আরো পড়ুন

চিত্রপত্রী বাংলাদেশের সর্বত্রে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

বর্ষজীবী বীরুৎ, শাখা প্রশাখা বিস্তৃত, কান্ড লতানো বা আরোহী, প্রায় ৪০ সেমি বা ততোধিক লম্বা, পর্বে মূল জন্মে, পত্র ২.৫-৬.০ x ১.০-২.৫ সেমি, দীর্ঘায়ত বল্লমাকার দীর্ঘাগ্র, পত্রাবরণ লক্ষ্যনীয় রূপে কান্ড আবৃত, মসৃণ, সিলিয়াযুক্ত প্রান্ত পুষ্প পাতার প্রতিমুখ চমসা সদৃশ।আরো পড়ুন

বথুয়া শাক বাংলাদেশে জন্মানো সহজলভ্য ও ভেষজ প্রজাতি

বথুয়া

খাড়া নিগন্ধি বর্ষজীবী বীরুৎ, প্রায় ১ মিটার উঁচু। কান্ড সাদাটে সবুজ বা লাল, কোণাকার, খাজাযুক্ত। সরল, একান্তর, ডিম্বাকার হ্যেকে ভিমাকৃতি হীরককার১.৫-১৫.০ X ০.৫-১৪.০ সেমি, সাধারণত অসম সন্ত যুক্ত,আরো পড়ুন

গিরিশোভন শাক এশিয়ার বর্ষজীবী ভেষজ গুল্ম

ভারত, চীন এবং মায়ানমার। বাংলাদেশে এই প্রজাতিটি পার্বত্য জেলা বান্দরবানের বিভিন্ন অংশে বিশেষ করে চিম্বুক পাহাড়ে পাওয়া যায়। আদিবাসীরা ইহার কচি পাতা শাক হিসেবে এবং কান্ড জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করে থাকে।আরো পড়ুন

মহিচরণ শাক দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ শাক

ইহার জলীয় নির্যাস গ্রাম-নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া Aeromonas hydrophilia এর বিরুদ্ধে কার্যকর। উদ্ভিদটি বলকারক, ক্ষত নিরাময়ক হিসাবে কাজ করে। এছাড়াও, স্কার্ভি নিরাময়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ক্ষত দ্রুত নিরাময়ে ইহার পাতা গরম করে লাগিয়ে দেয়া হয় (Sinha, 1996)।আরো পড়ুন

নটে শাক উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলের ভেষজ শাক

এটি স্নিগ্ধকারক, মূত্রবর্ধক ঔষধ ও সর্প দংশনের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয় (Kirtikar et al., 1935)। জাতিতাত্বিক ব্যবহার: কচি বিটপ ও পাতা সবজি হিসেবে খাওয়া হয়আরো পড়ুন

কাঁটানটে বা কান্টানুটিয়া উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলের ভেষজ বিরুৎ

পাতা মাঝে মাঝে শাক পালং শাকের মত খাওয়া হয়। ইহা অ্যালেক্সিটারিক, বিরেচক, মূত্রবর্ধক, পাকস্থলীর ব্যথানাশক, পচনরোধক, মাতৃদুগ্ধ বৃদ্ধিকারক, ব্রংকাইটিস, জ্বরনাশক ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়।আরো পড়ুন

শাচী শাক-এর পাঁচটি ভেষজ গুণ ও ব্যবহারবিধি

শাচী-শাক

এই শাক আগাছার মতো হলেও; এটি শাক হিসাবে যেমন খাওয়া যায় তেমনি ঔষধ হিসাবেও ব্যবহৃত হয়। প্রয়োগের সঠিক নিয়ম জানা থাকলে আমরা বাড়িতে বসেই কিছু রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা করতে পারব।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!