ঋজু কান্ড, অশাখ বা প্রচুর শাখান্বিত, গুল্মবৎ বা বৃক্ষ সদৃশ, প্রায় ৪ মিটার উঁচু। কান্ড ফাঁপা, মূলীয় অংশ কাষ্ঠল, তরুণ বিটপ মোমসদৃশ পাউডার দ্বারা আবৃত। পত্র সোপপত্রিক, উপপত্র ডিম্বাকার, ১.৫ সেমি লম্বা, আরো পড়ুন
Tag: ঔষধি গুল্ম
নীল টেংরাকাঁটা গুল্ম-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ
নীল টেংরাকাঁটা গুল্ম-এর উদ্ভিতাত্ত্বিক নাম হলো Acanthuas ilicifolius Linn. গোত্র একান্থাসী। চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর উপকূলীয় বৈদ্য সমাজে প্রমেহ রোগের মহৌষধ হিসাবে এর ব্যবহার বেশ প্রাচীন এবং ব্যাপক। আরো পড়ুন
দেশি পেটারি গুল্মের বিবরণ ও দশটি ভেষজ ব্যবহার
বাংলা অভিধানে ‘পেটারি’ বলে কোনো শব্দ নেই। তাই এ নামের উৎস সম্বন্ধে জানা যায় না। কিন্তু এর সংস্কৃত নাম ‘অতিবলা’ রাখার যুক্তিসঙ্গত কারণ খুঁজে পাওয়া যায়। পেটারির আরও কয়েকটি নাম আছে- বালিকা, বল্যা, বিকঙ্কতা, বাট্যপুষ্পিকা, শীতপুষ্প, ভূরিবলা, বৃষ্যগন্ধিকা। আরো পড়ুন
কুঁচ দক্ষিণ এশিয়ার ভেষজ গুণ সম্পন্ন লতানো উদ্ভিদ
কুঁচ পাক খেলানো আরোমশ, আরোহী। কচি শাখা সবুজ, পাতা ৫ থেকে ১৭, জোয়াল ধরনের ডাঁটার দুধারে জোড়া জোড়া পত্রক বিপরীত দিকে সজ্জিত। পত্রক-ডিম্বাকৃতি বিডিম্বাকৃতি বা আয়তাকৃতি।আরো পড়ুন
লতাকস্তুরী গাছের বিবরণ ও এর ছয়টি ঔষধি ব্যবহার
কস্তুরী একটি উদ্ভিদ। তবে এ গাছের পরিপক্ব টাটকা বীজ হাতে নিয়ে একটু ঘষা দিলেই চমৎকার ঘ্রাণ ভেসে আসে। হয়তো সেজন্যই কস্তুরী নামকরণ হয়েছে। দেখতে ঢেঁড়সের চেয়ে অনেক শক্ত এবং ঋজু।আরো পড়ুন
নাগদনা হচ্ছে এশিয়ার জন্মানো সুগন্ধযুক্ত ঔষধি গুণসম্পন্ন গুল্ম
নাগদনা একটি সুগন্ধযুক্ত গুল্ম; যা ৯০-১২০ সেমি পর্যন্ত উঁচু হয়। নাগদনা গাছের গোঁড়ার দিকটায় অনেক শাখা-প্রশাখা হয় এবং পাতাগুলো রোমশ ও মূল কাষ্ঠগর্ভ। এদের পাতা অপেক্ষাকৃত ছোট, ৩ সেমি-এর অধিক বড় হয় না। হলুদ রঙের ফুল হয়। আরো পড়ুন
শিমুল আলু বা কাসাভা হচ্ছে শর্করা জাতীয় কন্দজ গুল্ম
শিমুল আলু বা কসাভা গাছ রেড়া গাছের ন্যায় লম্বা, পাতা শিমূল গাছের পাতার ন্যায়। পাতার উপরিভাগ গাঢ় সবুজবর্ণ, নীচের দিক ফিকে সবুজ বর্ণের। একই ডাঁটায় স্ত্রী ও পুং ফুল জন্মে থাকে। স্ত্রী পুষ্প অপেক্ষা পুরুষ পুষ্প আকারে ক্ষুদ্র আরো পড়ুন
কালমেঘ-এর ভেষজ গুণাগুণ ও ঘরোয়াভাবে প্রয়োগ পদ্ধতির বর্ণনা
কালমেঘের সাধারণ গুণ হলো- এটি তিক্তরস, অগ্নিপীপক, রুচিকর, রেচক, বলকারক, কৃমিনাশক, জ্বরাতিসবার নাশক। ইহা কোষ্ঠ, রক্তদোষ, আমদোষ ও বিষদোষে উপকারী। কালমেঘের ব্যবহার্য অংশ হচ্ছে- সমগ্র গাছ। গাছের প্রায় সব অংশই ব্যবহার করা যায়;আরো পড়ুন
আফিম বা আফিং গুল্মে আছে নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ
আফিম, আফিং (বৈজ্ঞানিক নাম: Papaver somniferum, ইংরেজি: Opium poppy) বর্ষজীবী উদ্ভিদ। এ গাছ লম্বায় সাধারণত ৩ থেকে ৪ ফুট পর্যন্ত হয়। অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসে এর বীজ বপন করা হয় ও জানুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে এর ফুল ও ফল হয়। ফল পাকলে তা থেকে বীজ সংগ্রহ করা হয়। এগুলোই দেখতে পোস্তদানা মতো। পোস্তদানা, ফল, আঠা, ফুল ও ফুলের পাপড়ি সবগুলোই ওষুধরূপে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন
করবী গাছ নানা রোগের ভেষজ চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়
করবী ( বৈজ্ঞানিক নাম: Nerium indicum, ইংরেজি নাম: Flor de Sao Jose, Laurel de jardin, Laurel rosa, Laurier rose, Flourier rose, Olean, Aiwa, Rosa Francesca, Rosa Laurel, and Rose-bay ) এটি সরল বিস্তৃত ডালভুক্ত ছোট আকারের গাছ। উচ্চতায় দশ থেকে পনের ফুট পর্যন্ত বাড়ে। গাছের মূলদেশ থেকে বহু শাখা-প্রশাখা বের হয়। পাতা চার থেকে ছয় ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা। পাতার গঠন বর্শার ফলার মতো সরু, বেশ পুরু ধরনের। পাতার মাঝখানের শিরাটা বেশ শক্ত। বোটা খুবই ছোট। ফুলের ব্যাস দেড় ইঞ্চি এবং সুন্দর গন্ধযুক্ত। ফুলের রং ফিকে গোলাপী। ফল ছয় ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়। আরো পড়ুন: