নিটোল পায়ে রিনিক ঝিনিক পায়েলখানি বাজে, মাদল বাজে সেই সংকেতে

নিটোল পায়ে

নিটোল পায়ে রিনিক ঝিনিক; পায়েলখানি বাজে, মাদল বাজে সেই সংকেতে, শ্যামা মেয়ে নাচে, পাগলপারা চাঁদের আলো, নাচের তালে মেশে, নিটোল পায়ে রিনিক ঝিনিক। চাঁদের আলোয় কালো কাকা, নাচের তালে দোলেরে আহা মরি, ঢলে ঢলে দোলে, যেন সাদা মেঘের কোলে, কালো তড়িৎ খেলেরে খেলে আরো পড়ুন

ঘাটে লাগাইয়া ডিঙ্গা পান খাইয়া যাও, বাঁশী আল্লাহ’র দোহায়

ঘাটে লাগাইয়া ডিঙ্গা

ও…ও বাঁশী, ঘাটে লাগাইয়া ডিঙ্গা পান খাইয়া যাও, বাঁশী আল্লাহ’র দোহায়, এই পরানের বিনিময় তোমার পরান দিও বাশী, আল্লাহ’র দোহায়… ও…ও বাঁশী, বানের টানে টানে আইসো আমার পাণে, মধু লাগাইও মনে মজিও পানের গুনে আসিও।। আরো পড়ুন

ভালবাসা মোরে ভিখারী করেছে তোমারে করেছে রাণী, তোমারই দুয়ারে কুড়াতে

ভালবাসা মোরে ভিখারী করেছে তোমারে করেছে রাণী, তোমারই দুয়ারে কুড়াতে এসেছি ফেলে দেওয়া মালাখানি, নয়নের জলে যে কথা জানাই, সে ব্যথা আমার কেহ বোঝে নাই, মেঘের মরমে যে মিনতি কাঁদে চাঁদ বুঝিবে না জানি, ভালবাসা মোরে ভিখারী করেছে তোমারে করেছে রাণী। আরো পড়ুন

শ্রাবণ রাতি বাদল নামে কোথা তুমি এসো ফিরে— কেতকী ঝরে পথের ’পরে

শ্রাবণরাতি বাদল নামে, কোথা তুমি এসো ফিরে— কেতকী ঝরে পথের ‘পরে বাঁধন ছিঁড়ে।। বেতস বনে বাতাস কাঁদে সে শুধু সুরে বেদন সাধে, অকূল আঁধার জাগিয়ে মম পরাণ ঘিরে।। হে মেঘ, জানো কি তুমি প্রিয়া কোথায় আছে, বিরহ ব্যথা কহিব বলো কাহার কাছে। আরো পড়ুন

শিপ্রা নদীর তীরে সন্ধ্যা নামে গো অন্তর হলো দিশাহারা! আজ কোথা সেদিনের

শিপ্রা নদীর তীরে সন্ধ্যা নামে গো ঐ অন্তর হল দিশাহারা ! আজ কোথা সেদিনের ছলছল কলগান, জ্বলজ্বল দুটি আঁখি তারা।। একটি বাঁশির মীড়ে বেজে ওঠা কাঁকনের ধ্বনি, বালুচরে আর নাহি শুনি! আরো পড়ুন

পিয়াল শাখার ফাঁকে ওঠে

পিয়াল শাখার ফাঁকে ওঠে একফালি চাঁদ বাঁকা ঐ, তুমি আমি দুজনাতে বাসর জেগে রই। তোমার আছে সুর আর আমার আছে ভাষা, মনের কোনে আছে কিছু পাওয়ার আশা, এবার কিছু শুনি আর আমিও কিছু কই আরো পড়ুন

আমি স্বপ্নে তোমায় দেখেছি মোর নিশীথ বাসর শয্যায়, মন বলে ভালবেসেছি,

আমি স্বপ্নে তোমায় দেখেছি মোর নিশীথ বাসর শয্যায়, মন বলে ভালবেসেছি হচ্ছে হচ্ছে গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা একটি আধুনিক বাংলা গান। গানটি মাঝারি আকারের ১৫ লাইনের একটি বাংলা প্রেমের গান। গানটি সুর করেছিলেন রবীন চট্টোপাধ্যায় এবং গানটি প্রথম রেকর্ডিংয়ে ১৯৬১ সালে গেয়েছিলেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। আরো পড়ুন

আমি চেয়ে চেয়ে দেখি সারাদিন

আমি চেয়ে চেয়ে দেখি সারাদিনআজ ওই চোখে সাগরের নীল—আমি তাই কি গান গাই কিবুঝি মনে মনে হয়ে গেল মিল। কবরীতে ওই ঝর ঝর কনকচাঁপা,না- বলা কথায় থর থর অধর কাঁপা—তাই কি আকাশ হল আজআলোয় আলোয় ঝিলমিল।। এই যেন নই গো প্রথম—তোমায় যে কত দেখেছি,স্বপনেরও তুলি দিয়ে তাইতোমার সে ছবি এঁকেছি। মৌমাছি আজ গুন গুন দোলায় … Read more

কালসাপে দংশে আমায়, ওঝা হয়ে সে যেন রে বিষ নামায়। ছোবল খেয়ে

কালসাপে দংশে আমায় ওঝা হয়ে সে যেন রে বিষ নামায়। ছোবল খেয়ে কালো হইলাম, এখন আমার কী হবে উপায়? যার রূপেতে মজেছিলাম হায়, সে কালাচাঁদ আমারে গো কলঙ্কে ডুবায়।। মরণ বাঁচন কালার হাতে, মারিয়া পারে বাঁচাইতে, এমন বৈদ্য পাবে কে কোথায়? কৃষ্ণপ্রেমে মরি যদি হায়, অবশেষে কালা যেন আমারে বাঁচায়।।। কথা : মীরা দেববর্মণ সুর … Read more

তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলা দেশের ঢোল, সব ভুলে যাই, তাও ভুলি না

(আমি) তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলা দেশের ঢোল— সব ভুলে যাই, তাও ভুলি না বাংলামায়ের কোল। বাংলা! জনম দিলা আমারে— তোমার পরান আমার পরান এক নাড়ীতেই বাঁধা রে। মা-পুতের এই বাঁধন ছেড়ার সাধ্য কারো নাই— সব ভুলে যাই, তাও ভুলি না বাংলা-মায়ের কোল।। মা, তোমার মাটির সুরে সুরেতে, আমার জীবন জুড়াইলা বাউল-ভাটিয়ালিতে। পরান খুইল্যা মেঘনা, তিতাস, … Read more

error: Content is protected !!