বাগরাজ বাংলাদেশের পার্বত্যঞ্চলে জন্মানো বৃক্ষ

চিরহরিৎ বৃক্ষ। পত্র প্রায় আবর্তকারে সজ্জিত, ১৫২৫ x ৩-৬ সেমি, উপবৃত্তাকার, দীর্ঘাগ্র বা স্থূলভাবে দীর্ঘা, কীলকাকার বা হীরকাকার-বিডিম্বাকার, গোঁড়ায় অধিক সংকীর্ণ, নিম্নপৃষ্ঠ চকচকে বা চকচকে নয়।আরো পড়ুন

দাদবারি পার্বত্য অঞ্চলে জন্মানো ভেষজ লতা

কাষ্ঠল আরোহী বা খাড়া গুল্ম, শাখাপ্রশাখা রোমহীন বা প্রথমে ধূসর-রোমশ। পত্রক অক্ষ ১২-১৫ সেমি লম্বা, পত্রক মধ্যম আকৃতির দৃঢ়, স্থূলাগ্র, রোমহীন বা প্রথমে নিম্নভাগে আংশিক রোমশ, উপরে সবুজ, নিম্নে প্রায় চকচকে।আরো পড়ুন

চাকেমদিয়া ভেষজ গুণসম্পন্ন ও শোভা বর্ধক বৃক্ষ

বৃহৎ বৃক্ষ, বাকল মসৃণ, ধূসর। পত্র ৭.৫-১৮.০ x ১-২ সেমি, পত্রক ১১-১৭টি, চকচকে, ডিম্বাকার, বিডিম্বাকার বা উপবৃত্তাকার, উপরিভাগ রোমহীন, নিম্নভাগ ফিকে এবং মোটামুটি রোমশ, গোড়া গোলাকার বা প্রায় সূক্ষ্মাগ্র, শীর্ষ স্থূলাগ্র, খাতাগ্র, প্রধান শিরা খুবই তির্যক, অসংখ্য, সমান্তরাল, স্পষ্ট, পত্রবৃন্ত প্রায় ৩.৫ মিমি লম্বা। আরো পড়ুন

রয়না বা পিতরাজ-এর মূল, ফুলের নানা ভেষজ গুণাগুণ

পিতরাজ-বা-রয়না

এর সংস্কৃত নাম রোহিতক, বাংলার প্রচলিত নাম পিতরজ ও তিক্তরাজ, হিন্দীতে হরিণহরা ও মারাঠীতে রোহদা নামে প্রখ্যাত। এর বোটানিক্যাল নাম Aphanamixis polystachya (wall.) parker. পরিবার Meliaceae. ঔষধাথে ব্যবহার্য অংশ— গাছের ছাল ও বীজের তেল।আরো পড়ুন

দুরালভা লতা-র নানাবিধ উপকারিতা ও প্রযোগ

এটিকে সংস্কৃতে দুর্লভা, দুরালভা, সমুদ্রান্ত, গিরিকর্ণিকা যবাস; বাংলায় দুরালভা, হিন্দীতে যবসা, যবাসা বলে। বর্তমানে এর বোটানিক্যাল নাম Alhagi pseudalhagi (Bieb.) Desv., পূর্বে নাম ছিল Alhagi camelorum ও Alhagi maurorum., পরিবার Leguminosae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ—সমগ্র গাছ ও ফুল।আরো পড়ুন

মচকুন্দ গাছের ভেষজ গুণাগুণ ও উপকারিতা

একে সংস্কৃতে মচকুন্দ, মুচুকুন্দ, ক্ষত্রবৃক্ষ, চিত্রক; হিন্দীতে ও বাংলায় মচকুন্দ বলে। মারাঠী ও গজরাটী ভাষাভাষী অঞ্চলেও একে মচকুন্দ বলে। এর বোটানিক্যাল Pterospermum suberifolium Lam., পরিবার: Sterculiaceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ— ফল ও ছাল

সেগুন গাছ-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

এর সংস্কৃত নাম শাক, বাংলায় প্রচলিত নাম সেগুন ও তেলেগুতে টেকু নামে পরিচিত। এর বোটানিক্যাল নাম Tectona grandis Linn. T. ও ফ্যামিলি Verbenaceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ– কাঠ।আরো পড়ুন

কাকডুমুর ফল, ছালের নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

এই গণের (Genus) প্রায় ৬০০ প্রজাতি আছে, তন্মধ্যে ১১২টি প্রজাতি ভারতে বর্তমান। এর সংস্কৃত নাম- কাকডুম্বরিকা, বাংলায় প্রচলিত নাম- কাকডুমুর, ডুমর ও হিন্দীতে- কাটগুলারিয়া বলে। এর বোটানিক্যাল নাম Ficus hispida Linn. ও পরিবার Moraceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ- ছাল, মূলের ছাল, ফল ও ক্ষীর।আরো পড়ুন

স্বর্ণচাঁপা ফুল, ফল, গাছের ছালের নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

এর সংস্কৃত নাম চম্পক, বাংলায় প্রচলিত নাম চাঁপা ও হিন্দীতে চাম্পা নামে পরিচিত। এর বোটানিক্যাল নাম Michelia champaca Linn., ও ফ্যামিলি Magnoliaceae. ঔষধার্থে ব্যবহার্য অংশ- ছাল, বীজ, পাতা ও মূল।আরো পড়ুন

কাঁকরোল লতা-র বিভিন্ন ঔষধি গুণাগুণ

বর্ষজীবী লতানো উদ্ভিদ। পাতা অনেকটা গোলাকার, দুইদিক খসখসে, কিনারা খাঁজকাটা। লতা দেখতে অনেকটা পটোলের লতার মত, লতার গায়ে ৪। ৫টি শির ও গাঁট আকর্ষযুক্ত। গাঁট থেকে নতুন কাণ্ড ও ফুল বের হয়। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!