সোরা আলু দক্ষিণ পাহাড়ি অঞ্চলে জন্মানো বিরুৎ

সোয়া আলু (বৈজ্ঞানিক নাম: Dioscorea glabra) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে পাহাড়ি অঞ্চলে জন্মে। আরো পড়ুন

কাকুর আলু দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

কাকুর আলু (বৈজ্ঞানিক নাম: Dioscorea pubera) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে পাহাড়ি অঞ্চলে জন্মে। আরো পড়ুন

পাহাড়ি পানিতিরা পার্বত্যঞ্চলে জন্মানো ভেষজ উদ্ভিদ

পাহাড়ি পানিতিরা (বৈজ্ঞানিক নাম: Dicliptera bupleuroides) এক প্রকারের ভেষজ উদ্ভিদ। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে পাহাড়ি অঞ্চলে জন্মে।আরো পড়ুন

সাদা শালপানি বা সাদা শালপর্ণী দক্ষিণ এশিয়ার ভেষজ উদ্ভিদ

সাদা শালপানি

সাদা শালপানি বা সাদা শালপর্ণী (বৈজ্ঞানিক নাম: Desmodium laxiflorum) এক প্রকারের সপুষ্পক ভেষজ গুল্ম। এদেরকে শোভা বর্ধনের জন্য লাগানো হয়।আরো পড়ুন

বেগুনি শালপানি বা শালপর্ণী এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ গুল্ম

ছোট গুল্ম, ৬০-১২০ সেমি উঁচু। কাণ্ড কাষ্ঠল, সামান্য কোণাকার, উপরের দিক খর্বকার ধূসর লোম দ্বারা আবৃত। পত্র ১-ফলক, পত্রক আয়তাকার, সাধারণত ৩-৬টি, গোড়া গোলাকার, একটি সূক্ষ্মাগ্র বিন্দুতে ক্রমে চিকন, নিচের পৃষ্ঠ ধূসর রোম দ্বারা হালকাভাবে আবৃত, পত্রবৃন্ত ১.৫-২.৫ সেমি লম্বা।আরো পড়ুন

কালিলতা বা পান লতা পার্বত্য অঞ্চলে জন্মানো ভেষজ লতা

পাহাড়ী বন, ম্যানগ্রোভ বন এবং কর্দমাক্ত সমুদ্র তীরবর্তী এলাকা। ফুল ও ফল ধারণ সময়কাল মার্চ-জুন। বীজ থেকে নতুন চারা জন্মে। মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, চীন, উত্তর অস্ট্রেলিয়া এবং মাদাগাস্কার। বাংলাদেশে ইহা সুন্দরবন এবং চট্টগ্রামে বিস্তৃত।আরো পড়ুন

পাতাহীন ডেনড্রোবিয়াম বা ফাসিয়া মাছ অর্কিড জাতীয় প্রজাতি

পার্বত্য চট্টগ্রামের চাকমা আদিবাসীরা বিকৃত মাথা বিশিষ্ট সদ্যজাত শিশুর চিকিৎসায় এই প্রজাতির পাতা ব্যবহার করে থাকে। প্রথমে তারা সঠিত ভাবে পাতার পেষ্ট তৈরি করে এবং তারপর মাথার অস্বাভাবিক বা বিকৃত অংশে ঐ পেষ্ট ব্যবহার করে। এই চিকিৎসা দীর্ঘদিন ধরে চালাতে হয় (Huda, 2000).আরো পড়ুন

জানগানিয়া দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো উপকারী বৃক্ষ

ভারত, হিমালয়ের পূর্ব দিক, মায়ানমার এবং চীন। বাংলাদেশে ইহা ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে বিস্তৃত।আরো পড়ুন

মাকরিগিলা পার্বত্য অঞ্চলে জন্মানো আরোহী উদ্ভিদ

রোমহীন, সুদৃশ্য আরোহী। পত্র ১৫-২০ সেমি লম্বা, পত্রক ৫টি, মধ্যম দৃঢ়, উপরিভাগ কিছুটা চকচকে, শীর্ষ আংশিক পুচ্ছযুক্ত, শিরা সামান্য প্রকাশিত। পুষ্পবিন্যাস প্যানিকল, পত্রের সমান লম্বা, কিছুসংখ্যক ছড়ানো সরু হালকা পুষ্পের শাখাবিশিষ্ট, প্যানিকল সাধারণত একল। বৃতি প্রসারিত অবস্থায় লম্বার তুলনায়।আরো পড়ুন

বন সাবাইম এশিয়ার চিরহরিৎ বনে জন্মানো ভেষজ বৃক্ষ

পত্রঝরা বৃক্ষ, ২৭ মিটার পর্যন্ত উঁচু, শাখাপ্রশাখা ছড়ানো, ক্ষুদ্র শাখা রোমশ, বাকল গাঢ় বাদামি, পাতলা যা উল্লম্ব সন্ধিযুক্ত, পুরাতন বৃক্ষে একটির উপর অন্যটি স্তরে উন্মুক্ত। পত্র সচূড় পক্ষল, একান্তর, ১৪.৫-৫.৫ x ২-৩ সেমি, আয়তাকার-উপবৃত্তাকার, কদাচিৎ প্রায় বর্তুলাকার,আরো পড়ুন

error: Content is protected !!