কামরাঙা গাছ-এর ফল, পাতা ও মল। কাঁচা ফল স্বাদে অশ্ল, দেহের তাপ বর্ধক ও বক্ষের পীড়াদায়ক। পাকা ফল স্বাদে মধুরাম্লরস, বলকারক ও পিত্তবর্ধক। ঔষধাথ প্রয়োগ কম্বোডিয়ায় এই গাছের পাতা বেদনানাশক ঔষধ হিসেবে ও খোসপাচড়া সারানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।আরো পড়ুন
জাত কাঁঠালের বেশ কিছু জাত এ দেশে রয়েছে। তবে এখনো কোন উচ্চ ফলনশীল আধুনিক কোন জাত উদ্ভাবন করা সম্ভব হয়নি। এ দেশের চাষকৃত জাতসমূহ মোটামুটি দুটি ভাগে ভাগ করা যায়—যথা গালা ও খাজা।আরো পড়ুন
বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্রই সুপারি গাছ কমবেশি দেখা যায়। চট্টগ্রাম, সিলেট ও উপকূলীয় জেলাসমূহে সুপারি ভালো জন্মে। সুপারির কয়েকটি জাত আছে। আরো পড়ুন
ইশ্বরমূল বা রুদ্রজটা লতানে গুল্ম। এরা মাটিতে গড়িয়ে গড়িয়ে বাড়ে। বেড়া বা গাছে যে ওঠে না তা নয়। কাণ্ডের গোড়া খুব শক্ত। পাতার অগ্রভাগ সরু, কিন্তু মাঝখানটায় একটু চাপা। বোঁটা এক তৃতীয়াংশ বা দ্বিতীয়াংশ ইঞ্চি লম্বা ও বাঁকা। পুষ্পনলের গঠন অনেকটা শাবলের মতো, অগ্রভাগ বক্র ও ঈষৎ ধূসর বর্ণ।আরো পড়ুন
উন্মুক্ত বা ছায়াযুক্ত ভূখন্ড, লন, পথপার্শ্ব, পতিত জমি, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১১০০ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত স্থানে জন্মিতে পারে। ফুল ও ফল ধারণ মে থেকে সেপ্টেম্বর মাস। বীজ থেকে বংশ বিস্তার হয়। বিস্তৃতি: বিশ্বের উষ্ণ মন্ডলে বিস্তৃত। বাংলাদেশের সর্বত্র সহজলভ্য।আরো পড়ুন
পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী সম্প্রদায় হাঁপানি রোগ, ফুসকুড়ি, শ্বাসনালীর প্রদাহ, সর্দি-জ্বর, কাশি, যকৃতের সমস্যা, নিউমোনিয়া, যক্ষ্মা ও পাকস্থলীর পীড়ায় এই গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে থাকে (Uddin, 2006)।আরো পড়ুন
এই প্রজাতির পুষ্পমঞ্জরী খুবই সুদৃশ্য। সমগ্র উদ্ভিদটি জোলাপ হিসেবে, বমনোদ্রেককারী, টনিক এবং কর্ণ শূলের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। ইন্দো-চীনে এই উদ্ভিদটি শারীরিকভাবে দুর্বল শিশুদের গোসল করাতে এবং মহিলাদের অনিয়মিত ঋতুস্রাবের চিকিৎসায় এবং অগ্নি দগ্ধ ও ক্ষত চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় আরো পড়ুন
ভারত (আসাম) মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম (দক্ষিনাংশ) এবং ইন্দোনেশিয়া। বাংলাদেশে ইহা বৃহত্তর চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, কক্সবাজার এবং সিলেট জেলায় পাওয়া যায়।আরো পড়ুন
পাতা ফুলের তোড়া বানানোর কাজে ব্যবহৃত হয়। বীজকে কাম উদ্দীপক হিসাবে চিন্তা করা হয় বলে মেগাস্পোরোফিল বাজারে বিক্রী হয়। ভারতে (আসাম এবং মেঘালয়) কচি কান্ড সবজি হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং বীজও খাওয়া হয় (Sahni. 1990)।আরো পড়ুন
লাল চিটচিটা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এশিয়া, আফ্রিকা হতে চান এবং অস্ট্রেলিয়া, মধ্য আমেরিকা এবং মালয়েশিয়ায় সুপরিচিত। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশে এবং পূর্বাঞ্চলে ইহা পাওয়া যায়।আরো পড়ুন