খয়ের গাছ-এর নানাবিধ ভেষজ প্রয়োগ ও গুণাগুণ

খয়ের

খয়ের মধ্যম আকারের পাতাঝরা বৃক্ষ। যার হালকা পালকসদৃশ। পাতার দৃষ্টিনন্দন পল্লব আছে। গাছের উচ্চতা এবং কাণ্ডের বেড় প্রায়ই বাবলা গাছের মতো, কিন্তু বাবলার বিপরীতে এর কাটাগুলো নিচের দিকে নোয়ানো। অগ্রভাগ সুচালো কিন্তু ভিত্তিস্থলে স্ফীত দেখতে শিমুলের কাটার মতো; আরো পড়ুন

দেশি পেটারি গুল্মের বিবরণ ও দশটি ভেষজ ব্যবহার

দেশি পেটারি

বাংলা অভিধানে ‘পেটারি’ বলে কোনো শব্দ নেই। তাই এ নামের উৎস সম্বন্ধে জানা যায় না। কিন্তু এর সংস্কৃত নাম ‘অতিবলা’ রাখার যুক্তিসঙ্গত কারণ খুঁজে পাওয়া যায়। পেটারির আরও কয়েকটি নাম আছে- বালিকা, বল্যা, বিকঙ্কতা, বাট্যপুষ্পিকা, শীতপুষ্প, ভূরিবলা, বৃষ্যগন্ধিকা। আরো পড়ুন

কুঁচ দক্ষিণ এশিয়ার ভেষজ গুণ সম্পন্ন লতানো উদ্ভিদ

কুঁচ

কুঁচ পাক খেলানো আরোমশ, আরোহী। কচি শাখা সবুজ, পাতা ৫ থেকে ১৭, জোয়াল ধরনের ডাঁটার দুধারে জোড়া জোড়া পত্রক বিপরীত দিকে সজ্জিত। পত্রক-ডিম্বাকৃতি বিডিম্বাকৃতি বা আয়তাকৃতি।আরো পড়ুন

কার্পাস গাছ ও তুলার সতেরোটি ভেষজ গুণাগুণ

কার্পাস

কার্পাস একটি তুলার গাছ। এটি একটি ছোট আকারের উদ্ভিদ। আমাদের দেশে ব্যাপক হারে এর কার্পাস চাষ হয়ে থাকে। এই গাছের পাতা, ছাল, তুলা ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়।আরো পড়ুন

জিকা, জিগা বা জিওল গাছের আটটি উপকারিতার বর্ণনা

জিকা

জিকা, জিগা বা জিওল একটি নরম গাছ। এ গাছ ১০ থেকে ৫০ ফুট পর্যন্ত উঁচু হয়। এ কান্ড বা মোটা ডাল খুবই হাল্কা এবং গাছের ছালটা বেশ পুরু। পাতা দেড় ফুটের কিছুটা বেশি লম্বা হয়।আরো পড়ুন

কালমেঘ-এর ভেষজ গুণাগুণ ও ঘরোয়াভাবে প্রয়োগ পদ্ধতির বর্ণনা

কালমেঘ

কালমেঘের সাধারণ গুণ হলো- এটি তিক্তরস, অগ্নিপীপক, রুচিকর, রেচক, বলকারক, কৃমিনাশক, জ্বরাতিসবার নাশক। ইহা কোষ্ঠ, রক্তদোষ, আমদোষ ও বিষদোষে উপকারী। কালমেঘের ব্যবহার্য অংশ হচ্ছে- সমগ্র গাছ। গাছের প্রায় সব অংশই ব্যবহার করা যায়;আরো পড়ুন

খেসারি এশিয়ায় জন্মানো সহজলভ্য ভেষজ উদ্ভিদ

খেসারি ছোট আকৃতির বিরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ। এর পাতা ছোট, সবুজ ও চিকন। এদের ফুল ছোট আকারে হয় ও রং নীল। দেখতে অনেকটা শিম ফুলের মতো। ফুল থেকে প্রথমে শুঁটি আকারে ফল হয়। শুঁটির ভেতরে ডাল হয়। ডালের রং হলুদ। আরো পড়ুন

দুপুরমনি বা বনঢুলি বাগানে চাষযোগ্য আলংকারিক বর্ষজীবী বীরুৎ

দুপুরমনি

দুপুরমনি বর্ষজীবী বীরুৎ। এর উচ্চতা ১-২ মিটার পর্যন্ত হয়। এই প্রজাতির বাকল মসৃণ, সবুজাভ-বাদামী, সামান্য ছড়ানো তারকাকার লোমযুক্ত। পাতা সরল, একান্তর, দৈর্ঘ্য ৩-১৪ সেমি ও প্রস্থ ০.৫-১.৫ সেমি। পাতা দেখতে রৈখিক-বল্লমাকার, শীর্ষ সূক্ষ্মা, গোড়া স্থুলাগ্র অথবা কীলকাকার, কিনারা করাত দন্তযুক্ত, আরো পড়ুন

ব্রাহ্মী বা ব্রাক্ষ্মী লতা-এর আটটি ভেষজ গুণ ও প্রয়োগ পদ্ধতি

ব্রাহ্মী

ব্রাহ্মী (বৈজ্ঞানিক নাম: Bacopa monnieri, ইংরেজি: waterhyssop, thyme-leafed gratiola, water hyssop, herb of grace, Indian pennywor) এক ধরণের লতা জাতীয় উদ্ভিদ। ভিজা মাটিতে লতিয়ে লতিয়েই এ লতার বৃদ্ধি ঘটে। লতার প্রত্যেকটি গাঁট থেকে শিকড় বের হয়। কাণ্ড খুবই নরম এবং রসযুক্ত। গায়ে খুব সরু লোম থাকে, পাতা আধা ইঞ্চি বা আরও একটু বড় হতে পারে। কাণ্ডের বিপরীত দিক থেকে যুগপত্র জন্মায়। পাতার বোটা কাণ্ডের সাথে প্রায় লেগে থাকে। পাতার কিনারায় কোনো খাজ থাকে না। সামনের দিকটা গোলাকার এবং বৃন্তদেশ ডিমের মতো। পাতার শিরাগুলো অস্পষ্ট। আরো পড়ুন

বার সাঙ্গা দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার সপুষ্পক ঔষধি বৃক্ষ

বার সাঙ্গা, গন্ধাল, করিয়াফুলি, ছোটকামিনী, গিরিনিম (বৈজ্ঞানিক নাম: Murraya koenigii, ইংরেজি নাম: Curry Leaf, Curry Tree) হচ্ছে রুটেসি পরিবারের মুরায়া গণের সপুষ্পক উদ্ভিদ। এই প্রজাতি সাদা রঙের সুগন্ধি ফুল বিশিষ্ট ছোট বৃক্ষ এটি। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!