কেও বা কেঁউ মূলের সাতটি ঔষধি ব্যবহার ও প্রয়োগ

কেও বা কেঁউ (বৈজ্ঞানিক নাম: Cheilocostus speciosus) বহুবর্ষজীবী গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। কিছু এলাকায় এটি চাষাবাদ করা হয়েছে এবং অনেক জায়গায় একটি আগ্রাসী প্রজাতি হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। কেও গাছ ঝোপালো। শিকড় থেকেই অনেক ডালপালা বেরিয়ে ঘন ঝোপ সৃষ্টি করে। কেঁউ ঝোপ ৫-৬ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। বোটানিক্যাল নাম Costus speciosus (Koen:) Sm. ও ফ্যামিলি Zingiberaceae. ব্যবহার্য অংশ- মাটির নীচের কাণ্ড।আরো পড়ুন

কেও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার কন্দজাতীয় ঔষধি ফুল গাছ

বৈজ্ঞানিক নাম: Cheilocostus speciosus সমনাম: Banksea speciosa, Hellenia speciosa বাংলা নাম: কেও, কেওমূল, কেঁউ, কুস্তা, বন্দুই, শটি, হিন্দি নাম: কেওকন্ড, কুষ্ট সংস্কৃত নাম: কুষ্ঠা ইংরেজি নাম: crêpe ginger, ‘Malay ginger’ এবং ‘White costus’ জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ/রাজ্য: Plantae – Plants অবিন্যসিত: Angiosperms অবিন্যসিত: Monocots অবিন্যসিত: Commelinids বর্গ: Zingiberales পরিবার: Costaceae গণ: Cheilocostus প্রজাতি: Cheilocostus speciosus C.Specht … Read more

মুলা বা মুলোর সবজির পনেরটি ভেষজ উপকারিতা

শীতের শেষে মূলা গাছে ফুল, তারপর সরষের মতো শুঁটি ও বীজ হয়। এই বীজ পুনরায় চাষ হয়ে থাকে। মুলার ব্যবহারোপযোগী অংশ পাতা, মূল, ফুল ও বীজ। আরো পড়ুন

ওল বা ওলকচু খাওয়ার ষোলটি ভেষজ গুণাগুণ ও উপকারিতা

ওল বা ওলকচু কন্দোদ্ভব গুল্ম, বর্ষজীবী, কন্দ; পূর্বেই বলেছি এর সংস্কৃত নাম শূরণ, বন্য ওলের নামই শূরণ আর যেটা চাষে জন্মে তার নাম ভূকন্দ। অবশ্য হিন্দি নামের সঙ্গে এই নামের সাদৃশ্য আছে, ওসব অঞ্চলে বলে থাকেন ‘জমিন কন্দ’। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!