কুলিক নদী বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

কুলিক নদী (ইংরেজি: Kulik River) বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এই নদীটি বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও জেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদীটির দৈর্ঘ্য ৫৮ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৬০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা পাউবো কর্তৃক কুলিক নদীর আরো পড়ুন

মহানন্দা নদী বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও বিহারের আন্তঃসীমান্ত নদী

মহানন্দা নদী

মহানন্দা নদী (ইংরেজি: Mahananda River) বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও বিহারের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। উত্তরবঙ্গে গঙ্গার গুরুত্বপূর্ণ উপনদী হলো মহানন্দা। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৬০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪৬০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। নদীটিতে জোয়ার ভাঁটার প্রভাব থাকে না। মহানন্দা নদী মূলত পদ্মা নদীর উপনদী যা পদ্মা নদীর বাম তীরে এসে পতিত হয়েছে। আরো পড়ুন

ধরলা নদী বাংলাদেশ, ভারত ও ভুটানের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

ধরলা নদী (ইংরেজি: Dharla River) বাংলাদেশ, ভারত ও ভুটানেরএকটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম জেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলা, ভুটান এবং সিকিমের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। নদীটির মোট দৈর্ঘ্য ২০৯ কিলোমিটার, বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৫ কিলোমিটার, গড় প্রশস্ততা ১.২ কিলোমিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা পাউবো কর্তৃক ধরলা … Read more

মাথাভাঙ্গা নদী বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

মাথাভাঙ্গা নদী (ইংরেজি: Mathavanga River) বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এই নদীটির দৈর্ঘ্য ১২১ কিলোমিটার, প্রস্থ ২৯ মিটার এবং দর্শনার নিকট গভীরতা ১০ মিটার। নদী অববাহিকার আয়তন ৫০০ বর্গকিলোমিটার। সাধারণত এই নদীর তীর উপচে পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে বন্যা হয় না। … Read more

দেওনাই চাড়ালকাটা যমুনেশ্বরী নদী বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

দেওনাই-চাড়ালকাটা-যমুনেশ্বরী নদী (ইংরেজি: Jamuneshwari River) বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটির মোট দৈর্ঘ্য ১১৬ কিলোমিটার, গড় প্রশস্ততা ৫০ মিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা পাউবো কর্তৃক যমুনেশ্বরী নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর হচ্ছে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী নং ৫৮।[১] প্রবাহ: দেওনাই-চাড়ালকাটা-যমুনেশ্বরী নদীটির উৎপত্তি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার মেখলীগঞ্জ মহকুমার হলদিবাড়ি সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের হেমকুমারি … Read more

গিদারী নদী বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

গিদারী নদী (ইংরেজি: Gidari River) বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। তবে নদীটি বাংলাদেশ ভারত যৌথ নদী কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত আন্তঃসীমান্ত নদী নয়। নদীটি বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী ও লালমনিরহাট সদর উপজেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার একটি নদী। নদীটির বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য প্রায় ১০ কিলোমিটার, গড় প্রশস্ততা ৫৮ মিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন … Read more

ভেরসা নদী বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের আন্তঃসীমান্ত নদী

ভেরসা নদী (ইংরেজি: Versa River) বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। তবে নদীটি বাংলাদেশ ভারত যৌথ নদী কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত আন্তঃসীমান্ত নদী নয়। নদীটি বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার তেতুলিয়া উপজেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলার একটি নদী। নদীটির বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য প্রায়১১ কিলোমিটার, গড় প্রশস্ততা ১৫ মিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা পাউবো … Read more

ডাহুক নদী বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও বিহারের আন্তঃসীমান্ত নদী

ডাহুক নদী (ইংরেজি: Dahuk River) বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও বিহারের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের পঞ্চগড়, পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও উত্তর দিনাজপুর এবং বিহারের কিষণগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য ১৪ কিলোমিটার, গড় প্রশস্ততা ৮০ মিতার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা পাউবো কর্তৃক ডাহুক নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৪৯। … Read more

নোনা নদী বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও জেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের আন্তঃসীমান্ত নদী

নোনা নদী বা লোনা নদী বা নুনা নদী (ইংরেজি: Nona River) বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। তবে নদীটি বাংলাদেশ ভারত যৌথ নদী কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত আন্তঃসীমান্ত নদী নয়। নদীটি বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল ও হরিপুর উপজেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ মহকুমার একটি নদী। আরো পড়ুন

হাড়ভাঙ্গা খাড়ি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের আন্তঃসীমান্ত নদী

হাড়ভাঙ্গা খাড়ি বা হাড়ভাঙ্গা নদী বা হাড়িয়া নদী বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের আন্তঃসীমান্ত নদী।[১] নদীটির সর্বমোট দৈর্ঘ্য ৭০-৮০ কিলোমিটার।[২] নদীটি নওগাঁ জেলার পোরসা উপজেলার নীথপুর অঞ্চলে বাংলাদেশ ভারতের সীমানা নির্দেশক এবং এটি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের সীমানা হিসেবে আছে প্রায় ৩ কিলোমিটার।[৩] প্রবাহ:  নদীটি পোরশা উপজেলার উত্তরস্থ শোলডাঙ্গা ও খলসিডাঙ্গার মাঝ দিয়ে বেরিয়ে কাকনা, আকিলার পশ্চিম হয়ে … Read more

error: Content is protected !!