গণঅধিকারবাদ বা চার্টিস্ট আন্দোলন হচ্ছে উনিশ শতকের ইংল্যাণ্ডের আন্দোলন

উনিশ শতকের ইংল্যাণ্ডের গণঅধিকার অর্জনের ঐতিহাসিক একটি আন্দোলনের নাম ‘চার্টিস্ট আন্দেলন’ বা চার্টার আন্দোলন বা গণঅধিকারবাদ (ইংরেজি: Chartism)। রাজনৈতিক অধিকারসহ ১৮৩৮ এর গণঅধিকার অর্জন এই আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল। জনসাধারণের দাবির অন্যতম ছিল প্রাপ্তবয়স্কদের সর্বজনীন ভোটাধিকার, পার্লামেন্টের নিয়মিত বার্ষিক অধিবেশন আহবান, আরো পড়ুন

ইংল্যান্ড মানব ইতিহাসের বর্বরতম গণহত্যাকারী পরপীড়ক সাম্রাজ্যবাদী সামরিক দেশ

যুক্তরাজ্য একটি প্রধান সাম্রাজ্যবাদী দেশ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ এখনো একটি প্রবল অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামরিক শক্তি। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ব্রিটেন তার প্রাক্তন অবস্থানগুলি সহ প্রাক্তন ক্ষমতার অনেকটাই হারিয়েছে। ব্রিটেন পুঁজিবাদী বিকাশের পথবতী প্রথম ইউরোপীয় দেশ। উনিশ শতকের মাঝামাঝি বহুবিধ কারণে সে ‘বিশ্বের কারখানা ও পৃথিবীর প্রধান বাণিজ্যিক শক্তির দাবিদার হয়ে ওঠে। বিশ শতকের গোড়ার দিকে বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ ভূমি ও জনসংখ্যা তার উপনিবেশভুক্ত হয়। উপনিবেশ দখল ও লুণ্ঠন ছিল তার সম্পদ ও শক্তির একটি প্রধান উৎস। এক্ষেত্রে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকরা অবশ্যই তুলনাহীন। আরো পড়ুন

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, তার ইতিহাস ও ফলাফল

লন্ডন, শুক্রবার ২৪শে জুন, ১৮৫৩; ভারত বিষয়ে বিধান প্রণয়ন স্থগিত রাখার জন্য লর্ড স্ট্যানলির মোশনের উপর বিতর্ক আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত মুলতুবী রাখা হয়েছে। ১৭৮৩ সালের পরে ইংলন্ডে এই প্রথম ভারত প্রশ্ন মন্ত্রিসভা-টেকা-না-টেকার প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেন হল? ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সত্যকার সূত্রপাত হিসাবে ১৭০২ সালের অতি পূর্ববর্তী কোনো যুগকে নির্দিষ্ট করা চলে না, ওই সময়টায় পূর্ব ভারতীয় বাণিজ্যের একচেটিয়া দাবি করে বিভিন্ন সংঘ একটি একক কোম্পানিতে মিলিত হয়। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!