গুড় বাংলাদেশের সহজলভ্য ও প্রচলিত মিষ্টান যাতে আছে নানা গুণ

গুড় আখ কিংবা খেজুরের রস হতে তৈরি করা এক প্রকারের মিষ্ট দ্রব্য। যদিও কোথাও কোথাও তালের রস হতেও গুড় তৈরি করা হয়। এই তিন গাছের অধিকাংশ জলীয় রস ঘন করে পাক দিয়ে গুড় তৈরি করা হয়। আমরা এই নিবন্ধে মূলত আখের গুড়ের বিষয়ে আলোচনা করছি। গুড়ে আখের রসের সব খনিজ ও ক্ষারক পদার্থ সুরক্ষিত থাকে। … Read more

মাখন ও ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও এগুলোর ব্যবহার ও প্রয়োগবিধি

মাখন ও ঘি হলো দুধের তৈরি দ্রব্য। এটি সাধারণ দুধ প্রক্রিয়াজাতের মধ্য দিয়ে ক্রীম থেকে তৈরি করা হয়ে থাকে। মাখন কোনো খাবারে মেখে খাওয়া হয়। এছাড়া সুস্বাদু রান্না করতে, কোনো ভাঁজা খাবার তৈরি, সস অথবা খাবারে সুন্দর সুঘ্রাণ আনতে মাখন ব্যবহার করা হয়। মাখনে চর্বি, পানি এবং দুগ্ধ প্রটিন থাকে। মাখন ও ঘি সাধারণ গরুর … Read more

ক্ষীর, মালাই ও ছানা দুগ্ধজাত খাবারে আছে হরেক রকমের গুনাগুণ

দুধ থেকে ক্ষীর, ঘি, মাখন, ছানা, ঘোল ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের সুস্বাদু খাদ্যবস্তু তৈরি হয়। সুস্থ থাকার জন্যে এগুলোরও অনেক উপকারিতা আছে। এই সব দিয়ে সুস্বাদু, পুষ্টিকর ও শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যোপাদান সমৃদ্ধ খাবার তৈরি করা হয়। মাছ, মাংসে তুলনায় এই সব দিয়ে তৈরিকৃত খাবার থেকে শরীর আমিষ পায় বেশি। দুধের সর বা মালাই: আয়ুর্বেদ মতে, … Read more

ঘোল বাংলার একটি পরিচিত উপকারি পানীয়

ঘোল বা মাঠা ছাছ বা ছচ্ছিকা (ইংরেজি: Whey) বাংলার একটি পরিচিত  শব্দ।  মানুষ গরম থেকে তৃষ্ণা মেটানোর জন্য এই পানীয় খেয়ে থাকে। দই এর কথা এলেই ঘোলের কথা মনে আসে। দুধ হতে ছানা অপসারণ করার পরে যে অবশিষ্ট থাকে তাকে ঘোল বলা হয়। এটি শরীরে নানা রোগ প্রতিরোধের জন্য উপকারি। দুধ পান করতে যাদের সমস্যা … Read more

দই খাওয়ার ১৫টি গুরুত্বপুর্ণ উপকারিতা

চরকের মতে,  এটি রুচিকর, দীপক বা উদ্দীপিত করে, বীর্য বৃদ্ধি করে বা বৃষ্য, স্নিগ্ধ, বলবর্ধক, বিপাকে অন্ন, গরম, পুষ্টিদায়ক, সর্দি, পেটের অসুখ, শীত, ম্যালেরিয়া, অরুচি, মূত্রকৃচ্ছ্র বা প্রস্রাব কম হওয়া এবং কৃশতায় রোগ হয়ে যাওয়া প্রতিরোধ উপকারী। আরো পড়ুন

দুধ খাওয়ার ১৬টি উপকারিতা ও দুগ্ধজাত খাদ্য প্রস্তুত পদ্ধতি

যদিও দুধ বেশি ফোটালে দুধের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায় এবং দুধ হজম করা শক্ত হয়ে দাঁড়ায় তবুও দুধের বায়ুপ্রকৃতি কম করবার জন্যে এবং জীবাণুশুন্য করবার জন্যে দুধ কাচা না খেয়ে ফুটিয়েই খাওয়া উচিত। ছোট বাচ্চাদের এবং যাঁদের হজমশক্তি দুর্বল তাদের তিন ভাগ দুধে একভাগ জল মিশিয়ে দেওয়া উচিত। আরো পড়ুন

এশিয়ার উপকারি উদ্ভিদ বাঁশ এবং বাঁশের বহুমুখী অর্থনৈতিক ও নান্দনিক ব্যবহার

বাঁশের ব্যবহার

বাঁশ হলো পোয়াসি পরিবারের (লাতিন: Poaceae) অধীনে একটি ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ মাত্র। বাংলাদেশসহ এশিয়ার মানুষ বাঁশকে বহুবিধ কাজে লাগিয়ে থাকে। বাঁশ গ্রামীণ গৃহের একটি প্রয়োজনীয় উপাদান। এছাড়াও বাঁশের বহুমুখী অর্থনৈতিক ও নান্দনিক ব্যবহার রয়েছে। আরো পড়ুন

মহুয়া সাপোটাসি পরিবারের মধুকা গণের ভারতবর্ষ ও এশিয়ার চিরসবুজ বৃক্ষ

বিবরণ: ধারনা করা হয় মহুয়ার আদিবাস ভারতবর্ষে। মহুয়া প্রায় ২০ মিটার উচ্চতাবিশিষ্ট এভারগ্রীন বা সেমিএভারগ্রীন খরা প্রতিরোধী ট্রপিকাল/গ্রীষ্মমন্ডলীয় বৃক্ষ। এর পাতা মোটা এবং লেদারি। ফুল ছোট, সুগন্ধযুক্ত এবং শাখার মাথায় গুচ্ছাকারে ফোটে, রঙ ঈষৎ হলুদ বা ডাল হোয়াইট। সুস্বাদু ও পুষ্টিকর বলে মহুয়া ফুল আদিবাসীদের কাছে খুব প্রিয়। মহুয়া গাছের কালচারাল এবং ইকোনোমিক মূল্যও যথেষ্ট। Antheraea paphia নামীয় মথ মহুয়ার পাতা খেয়ে তসর সিল্ক tassar silk তৈরী করে যার বাণিজ্যিক মূল্য প্রচুর। মহুয়া একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এগ্রোফরেস্ট্রি স্পিসিস। মহুয়ার শিকড় বিস্তৃত বিধায় সহজেই ভূমিক্ষয় রোধ করতে পারে। মহুয়া তীব্রগন্ধী ফুল এবং ফেব্রুয়ারী-এপ্রিলে ফুটে থাকে। মহুয়ার ফল জুলাই–অগাস্টে পাওয়া যায় । ফলের পাল্প মিষ্টি এবং কার্বোহাইড্রেটের একটি ভালো উৎস। কাঁচা মহুয়া সবুজ এবং পাকলে কমলা বা লালচে হলুদ হয়। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!