ধনঞ্জয় রায় উত্তরবঙ্গ বিশ্লেষক একজন জনপ্রিয় লেখক

লেখক ধনঞ্জয় রায় ১৯৫৩ সালের ১ জানুয়ারি বর্তমান বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার বড়বন্দরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দিনাজপুরের গিরিজানাথ হাইস্কুল, সুন্দরী হাইস্কুল ও নৈহাটীর ঋষি বঙ্কিম কলেজে শিক্ষালাভ করেন। পেশাগত জীবনে তিনি একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। জমিদার-তালুকদার-জোতদার পরম্পরা-পীড়িত বঙ্গে প্রজা ও কৃষকদের ধুমায়িত ক্রোধের কিছু কিছু বিচ্ছিন্ন ইতস্তত বিস্ফোরণ উনিশ শতকের শেষার্ধ থেকেই দৃষ্টিগােচর হচ্ছিল। আরো পড়ুন

বের্টোল্ট ব্রেশট আধুনিক বিশ্বসাহিত্যের এক অবিস্মরণীয় কবি

বের্টোল্ট ব্রেশট (১০ ফেব্রুয়ারী ১৮৯৮ – ১৪ আগস্ট ১৯৫৬) একজন বিখ্যাত জার্মান কবি, নাট্যকার ও মঞ্চ পরিচালক। বিগত উনিশ শতাব্দীর একেবারে শেষের দিকে আধুনিক বিশ্বসাহিত্যের অন্যতম বিতর্কিত কবি বের্টোল্ট ব্রেশটের জন্ম আগসবুর্গের একটি শহর বেভেরিয়ানের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে। কৈশোের থেকেই পারিবারিক সুখ স্বাচ্ছন্দ্য তার মনে গভীর বিতৃষ্ণা জাগায়, তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করেন অহেতুক অতিরেক অথবা কোলাহল থেকে নিজেকে দুর্লভ নির্জনতায় সরিয়ে রাখতে। আরো পড়ুন

হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন বাংলাদেশে বিরাজিত লুটপাটের অর্থনীতির লাঠিয়াল

হুমায়ূন আহমেদ

১৯৭১ পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের পাঁচ প্রতিক্রিয়াশীল জনপ্রিয় লেখকের একজন হুমায়ূন আহমেদ (১৯৪৮-২০১২)। হিমু, মিসির আলীর মতো দায়িত্ব ও কাণ্ডজ্ঞানহীন চরিত্র সৃষ্টি করে তিনি লক্ষ লক্ষ তারুণ্যকে পথভ্রষ্ট করেছিলেন। বাংলাদেশের এক বিশাল সংখ্যার তারুণ্যকে অরাজনৈতিক, দায়িত্বহীন, কাণ্ডজ্ঞানহীন, অবৈজ্ঞানিক, যৌনতাগ্রস্ত, হতাশাগ্রস্ত, অবসাদগ্রস্ত, উন্নাসিক, আত্মভোলা, নিস্ক্রিয়, ব্যধিগ্রস্ত, কর্মবিমুখ ও প্রতিক্রিয়াশীল করতে হুমায়ুন আহমেদের সৃষ্ট চরিত্রগুলো গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে গত চার দশকে। আরো পড়ুন

সাম্যবাদী নেতা ভাষাসংগ্রামী আবদুল মতিন জীবন ও যুদ্ধে ছিলেন জনগণের প্রেরণা

কমরেড আবদুল মতিন (৩ ডিসেম্বর, ১৯২৬ – ৮ অক্টোবর, ২০১৪) যিনি ভাষা মতিন নামে সমধিক পরিচিত, ছিলেন শ্রেণিসংগ্রামের রাজনীতির মানুষ। পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির সভাপতি শহীদ কমরেড সিরাজ সিকদার আবদুল মতিনকে বলেছিলেন চে পন্থি। চে যোদ্ধা ছিলেন, রাজনীতিবিদও ছিলেন, ভাষা মতিনও সেরকমই ছিলেন। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!