তেলেঙ্গামাই দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ সবজি
তেলেঙ্গামাই (মিজোরাম) (বৈজ্ঞানিক নাম: Actephila excelse) হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার ভেষজ বৃক্ষ। তবে বনাঞ্চলের পরিবেশ এদের জন্য উপযুক্ত। সবজি হিসেবে বাংলাদেশে এর চাহিদা আছে।আরো পড়ুন
তেলেঙ্গামাই (মিজোরাম) (বৈজ্ঞানিক নাম: Actephila excelse) হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার ভেষজ বৃক্ষ। তবে বনাঞ্চলের পরিবেশ এদের জন্য উপযুক্ত। সবজি হিসেবে বাংলাদেশে এর চাহিদা আছে।আরো পড়ুন
এটি ক্ষুদ্র থেকে মাঝারি আকৃতির বৃক্ষ। গাছের বাকল ধূসরাভবাদামি, উপশাখা এবং কচি অংশ তামাটে-রোমশ। পত্র ১৭.৫-৪৫.৫ x ৬.২-১৫.০ সেমি, আকার ও আকৃতিতে অনেক পার্থক্যমণ্ডিত, বিডিম্বাকার অথবা উপবৃত্তাকার-আয়তাকার, সূক্ষ্মাগ্র বা স্থুলাগ্র, আরো পড়ুন
আদি নিবাস ভারতের কেন্দ্রীয় অঞ্চল, মায়ানমার, ভূটান, নেপাল, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, নিউগিনি, ইন্দো-চীন, চীন (দক্ষিণাংশ), ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইনসহ ও মালয় পেনিনসুলা ব্যতিত সমগ্র গ্রীষ্ম প্রধান এশিয়ায় বিস্তৃত।আরো পড়ুন
কেন্দ্রীয় হিমালয়ের পাদদেশ থেকে শ্রীলংকা, আসাম, মায়ানমার, সিকিম, মালাক্কা এবং গ্রীষ্ম প্রধান ও অর্ধ গ্রীষ্ম প্রধান দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে বিস্তৃত। বাংলাদেশে উদ্ভিদটি প্রবর্তিত এবং সিলেট জেলা ও অন্যান্য অঞ্চলের চা-বাগানে ছায়া প্রদানকারী হিসেবে লাগানো হয়।আরো পড়ুন
শিল কড়ই অর্ধচিরহরিৎ বৃক্ষ, ৮-১৮ মিটার উঁচু, ছড়ানো চূড়াবিশিষ্ট। বাকল প্রায় মসৃণ, ধূসরাভ থেকে গাঢ় বাদামী, আনুভূমিকভাবে কুঞ্চিত এবং কর্ক সদৃশ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ফুসকুড়ি দ্বারা আবৃত। কচি বিটপ এবং পুষ্পমঞ্জরী রেশমী ও বাদামী রোমে আবৃত।আরো পড়ুন
মাঝারি আকারের পত্রঝরা বৃক্ষ। গাছটি ১৫ মিটার উঁচু ও ছড়ানো চূড়াবিশিষ্ট। বাকল রুক্ষ, গাঢ় বাদামী অথবা প্রায় কালো, ফাটলবিশিষ্ট, ক্ষুদ্র ও অনিয়তাকার কাষ্ঠল খন্ডে উঠে যায়। কচি বিটপ এবং পুষ্পমঞ্জরী হলুদাভ রোমে আবৃত।আরো পড়ুন
দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। বাংলাদেশে প্রজাতিটি চা-বাগানিদের কর্তৃক ছায়া প্রদানকারী বৃক্ষ হিসেবে প্রবর্তিত হয়েছে। বনাঞ্চলে ইহা ছড়িয়ে পড়েছে এবং বর্তমানে অনেক জেলাতেই লাগানো হয়, বিশেষ করে। ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, দিনাজপুর এবং ঠাকুরগাঁতে।আরো পড়ুন
সব ধরনের মাটিতেই জন্মে কিন্তু পলিমাটিতে ভাল জন্মে, পরিত্যক্ত জায়গা, রাস্তার ধার, ক্ষেতের আইল, এমনকি রেল পথের পাশে, শুষ্ক পাহাড়ী ঢালেও ভাল জন্মে, বালুময় নদীর পাড়ে Dalbergia siss০০-র সাথে জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ মার্চ-ডিসেম্বর।আরো পড়ুন
বাগান যেখানে ইহা দেশের সর্বত্র ভালভাবে জন্মে। উদ্ভিদটি গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়া পছন্দ করে। ফুল ও ফল ধারণ জুন-ডিসেম্বর। বংশ বিস্তার হয় বীজ, শাখা কলম অথবা পাশ্বীয় মূল হতে। উদ্ভূত উধ্বধাবক দ্বারা।আরো পড়ুন
সাধারণত শুষ্ক অঞ্চলের জমিতে জন্মে। তবে এই গাছ কখনো চাষ করা হয় না। জঙ্গলে নিজে থেকেই বীজ পড়ে গিয়ে চারা জন্মে। ফুল ও ফল ধারণ জানুয়ারি-মে মাস। বংশ বিস্তার হয় বীজ দ্বারা।আরো পড়ুন