শিয়ালমুঠা বাংলাদেশে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

উদ্ভিদটি বমোন্দ্রেককর, বলকারক এবং ঘর্মকারক, এর কাণ্ড এবং পাতা স্কাভিনাশক, শেকড় পেট ফাপায় আভ্যন্তরীণভাবে এবং বহির্ভাগে ঘা ও ব্রনে ব্যবহৃত হয়। এর বীজে শতকরা ২১.৯ ভাগ চর্বিযুক্ত তেল আছে। আরো পড়ুন

চোরকাঁটা বা প্রেমকাঁটা গ্রীষ্ম প্রধান দেশে জন্মানো বিরুৎ

সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩০০ মিটার উঁচু পর্যন্ত। পথিপার্শ্ব, পদদলিত তৃণভূমি ও চারণভূমি। ফুল ও ফল ধারণ ও সারা বর্ষব্যাপী। বংশ বিস্তার হয় বীজ ও মূলায়িত পাশ্ববিটপ দ্বারা।আরো পড়ুন

কালা ডাঁটি ঢেকিয়া গ্রীষ্মমন্ডলী দেশের ভেষজ প্রজাতি

ভারত, শ্রীলঙ্কা, মায়ানমার, মালয় উপদ্বীপ, ফিলিপাইন, গ্রীষ্মমন্ডলীয় আমেরিকা, জাভা, পূর্ব আফ্রিকা এবং ফিজি। বাংলাদেশে সিলেট জেলা থেকে এই প্রজাতি সংগ্রহ করা হয়েছে (Mirza and Rahman, 1997)।আরো পড়ুন

মিচুতা গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

বহু ছটাকার শাখা বিশিষ্ট ভূশায়ী একবর্ষজীবী। বীরুৎ, কাণ্ড অনূর্ধ্ব ২৫ সেমি লম্বা, মসৃণ বা উপরের অংশ। হালকা অণুরোমশ বা রোমশ, প্রস্থচ্ছেদ গোলাকার। আরো পড়ুন

গাঁদা গুল্ম-এর পাতা ও ফুলের নানাবিধি ভেষজ ব্যবহার

গাঁদা

গাঁদা (Tagetes erecta) গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। এটি ১.০ সে.মি. পর্যন্ত উঁচু হয়। পাতা বহু খণ্ডে বিভক্ত, পত্রকের ধার করাতের মতো খাঁজকাটা। গাছে ও পাতায় সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম রোম ও একটি ঝাজানো গন্ধ আছে। আরো পড়ুন

সুপারি গাছের ফল, পাতা ও শেকড়ের নানাবিধ ঔষধি প্রয়োগ

গাছে-সুপারি

সুপারি গাছ (Areca catechu) বেশ শক্ত, সরু ও লম্বা; নারিকেল গাছের মতো শাখা-প্রশাখাহীন গাছি। তবে বাঁশের মতো মোটা হয়। লম্বায় সচরাচর ৮ বা ১০ মিটার হলেও অনেক ক্ষেত্রে ১৫ মিটার পর্যন্ত হতে দেখা যায়। আরো পড়ুন

কুকুরশোঁকা দক্ষিণ এশিয়ায় জন্মানো ভেষজ বিরুৎ

খাড়া, একবর্ষজীবী বীরুৎ, কাণ্ড সরল, শাখা বিন্যাসিত, প্রস্থচ্ছেদ গোলাকার, সরেখ, স্বল্পসংখ্যক কোমল দীর্ঘ রোমযুক্ত ও খর্ব বৃন্তক-গ্রন্থিল। আরো পড়ুন

কাকরনডা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশে জন্মানো ভেষজ গুল্ম

সুগন্ধিময় গুল, ঘন ক্ষুদ্র কোমল রোমাবৃত-ঘন দীর্ঘ কোমল রোমাবৃত বা কৌশিক-পশমতুল্য, লম্বা, কাণ্ড শাখা বিন্যাসিত। পত্র সবৃন্তক, পত্রবৃন্ত অনূর্ধর্ব ১.৫ সেমি লম্বা, কর্ণ সদৃশ অভিক্ষেপবিশিষ্ট বা পক্ষল, আরো পড়ুন

চিতা লিলি উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের ভেষজ বিরুৎ

রোমশ বিহীন বহুবর্ষজীবী বীরুৎ, মূলাকার কান্ড লতানো। কান্ড ১.০-১.৫ মিটার উঁচু, ঋজু পত্রবহুল। পত্র ৩০-৬০ x ২-৪ সেমি, অসি ফলাকাকার, দ্বিসারী, প্রশস্ত রৈখিক, চকচকে।আরো পড়ুন

সিলেটি কাঞ্চন বাংলাদেশ, ভারতে জন্মানো বিরুৎ

নিষ্কান্ড বীরুৎ, মূলাকার কান্ড পুরু ও খাটো, সাধারণত তন্তুময়, কদাচিৎ কাল। পত্র প্রায় ১৫ সেমি লম্বা, প্রশস্ত ডিম্বাকার, সূক্ষ্ম দপ্তর, কখনও শক্ত দন্তযুক্ত বা খন্ডিত, উভয় পৃষ্ঠ অমসৃণ, বৃন্ত ১২ – ৪৫ সেমি লম্বা, মোটামুটি রোমশ বা কুর্চযুক্ত। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!