বচ বিরুৎ-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ ও প্রয়োগ পদ্ধতি

বচ

বচ বিরুৎ-এর আবির্ভাব সম্পর্কে উদ্ভিদতাত্ত্বিকগণের মত, প্রায় আড়াইশো বছর পূর্বে এদেশে এটি এসেছে বলে মনে করা হয়। বর্ষার শুরুতে ফুল এবং শেষে ফল হয়। বচ ছাড়াও এর আরও কয়েকটি বাংলা নাম রয়েছে যথা বচা, উগ্রগন্ধা, ষড়গ্রন্থা, গোলোমী, শত পর্বিকা, ক্ষুদ্রপত্রী, মঙ্গল্যা, জটিলা, উগ্রা, লোমশা।আরো পড়ুন

উত্তরবঙ্গের নদী হচ্ছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলের নদনদীর বিশাল সমাহার

Rivers of North Bengal

উত্তরবঙ্গের নদী বা উত্তরবাংলার নদী (ইংরেজি: Rivers of North Bengal) হচ্ছে হিমালয়ের ঢালে সৃষ্টি হওয়া বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের প্রায় হাজারখানেক নদনদীর এক বিশাল সমাহার। গঙ্গা নদী মালদহ-মুর্শিদাবাদের সীমান্ত ধরে প্রবাহিত হয়ে পশ্চিমবঙ্গকে দুই ভাগে বিভক্ত করেছে। উত্তরবঙ্গের ছয়টি জেলার ২১,৭৬৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে পাঁচটি নদী-অববাহিকা। আরো পড়ুন

বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার নদনদী এবং জলাশয়ের নামসমূহের তালিকা

মহানন্দা নদী

বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার নদনদী এবং জলাশয়ের নামসমূহের তালিকা এখানে প্রদান করা হচ্ছে। উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক যে বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের ও বৃহৎ বঙ্গভুমির উত্তরের একটি প্রশাসনিক জেলা পঞ্চগড়। এই জেলার জল প্রবাহের ভেতরে রয়েছে নদী বিল ও অন্যান্য জলাশয়সমূহ। আরো পড়ুন

নীল টেংরাকাঁটা গুল্ম-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

নীল টেংরাকাঁটা গুল্ম-এর উদ্ভিতাত্ত্বিক নাম হলো Acanthuas ilicifolius Linn. গোত্র একান্থাসী। চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীর উপকূলীয় বৈদ্য সমাজে প্রমেহ রোগের মহৌষধ হিসাবে এর ব্যবহার বেশ প্রাচীন এবং ব্যাপক। আরো পড়ুন

চিলকা নদী বাংলাদেশের পঞ্চগড় সদর ও তেতুলিয়া উপজেলার একটি নদী

Chilka River

চিলকা নদী (ইংরেজি: Chilka River) বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পঞ্চগড় জেলার পঞ্চগড় সদর ও তেতুলিয়া উপজেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২০ কিলোমিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। চিলকা নদীটিতে জোয়ার ভাঁটার প্রভাব থাকে না। চিলকা নদী মূলত চাওয়াই নদীর উপনদী যা চাওয়াই নদীর ডান তীরে এসে মিলিত হয়েছে। প্রবাহ: চিলকা নদীটি পঞ্চগড় জেলার তেতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নের নিম্নভূমি … Read more

বোরকা নদী বাংলাদেশের পঞ্চগড় সদর ও তেতুলিয়া উপজেলার একটি নদী

Borka river

বোরকা নদী (ইংরেজি: Borka River) বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পঞ্চগড় জেলার পঞ্চগড় সদর ও তেতুলিয়া উপজেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৬ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৩০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বোরকা নদীর গড় গভীরতা ২.৫ মিটার এবং অববাহিকা এলাকার পরিমাণ ৩০ বর্গকিলোমিটার। নদীটিতে জোয়ার ভাঁটার প্রভাব থাকে না। বোরকা নদী মূলত চাওয়াই নদীর উপনদী যা চাওয়াই নদীর … Read more

মুক্তাঝুরি বিরুৎ-এর গুরুত্ব ও দশটি ভেষজ গুণাগুণ

মুক্তাঝুরি বিরুৎ মানুষের যত্ন ছাড়াই জন্মাতে পারে; তবে মানুষ পারলে যূথবদ্ধ এ গাছের উপর ঝাপিয়ে পড়ে বংশ নির্মূল করার জন্য। অথচ বাবলা গাছের মতোই এ গাছ মানুষের উপকার করে চলেছে। মুক্তাঝুরি বিরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ হওয়ায় এটি পতিত জমি, পরিত্যক্ত ক্ষেত, রাস্তার ধার, বাগানের কিনারা, জল-ডোবার ধারে যূথবদ্ধ অবস্থায়, আগাছা হিসাবে জন্মে। আরো পড়ুন

গুইয়া বাবলা গাছ-এর নানাবিধ ভেষজ গুণাগুণ

গুইয়া-বাবলা

গুইয়া বাবলা গাছ-এর কষে ঠোঁট প্রচুর লাল হয়। তবে মুখ থেকে বিষ্ঠার গন্ধ বের হয়, কেননা এর বাকল থেকে মলের গন্ধ বের হয়। কারণেই হয়তো এমন একটি উপকারী উদ্ভিদকে এমন বর্জ্য-সম্বন্ধীয় নাম দেয়া হয়েছে। এ গাছটির গুণের কদর করেও অনেকেআরো পড়ুন

চাউলি নদী বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী

চাউলি নদী

চাউলি নদী বা চাউলী নদী (ইংরেজি: Chauli River) বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পঞ্চগড় জেলার পঞ্চগড় সদর উপজেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার সদর মহকুমার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৫ কিলোমিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। নদীটিতে জোয়ার ভাঁটার প্রভাব থাকে না। চাউলী নদী মূলত চাওয়াই নদীর উপনদী যা চাওয়াই নদীর বাম তীরে এসে মিলিত হয়েছে। প্রবাহ: চাউলী নদীটি … Read more

গুইয়া বাবলা গ্রীষ্মমন্ডলীয় পত্রঝরা বনের ঔষধি বৃক্ষ

গুইয়া-বাবলা

গুইয়া বাবলা (বৈজ্ঞানিক নাম: Acacia farnesiana ইংরেজি: Cassie Flower, Farnesiana, Sponge Tree, Sweet Acacia, Stinking Acacia) ফেবিয়াসি পরিবারের Acacia গণের ঝোপালো গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ। এটি বাড়িতে বা বাগানে লাগানো হয় এবং পত্রঝরা বনেও জন্মে।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!