করম বা হলদু হচ্ছে দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার পত্রঝরা সপুষ্পক বৃক্ষ

করম বা হলদু বা দাকরুম (বৈজ্ঞানিক নাম: Haldina cordifolia) রুবিয়াসি পরিবারের হালদিনা গণের পত্রমোচী সপুষ্পক বৃক্ষ। এটিই এই গণের একমাত্র বৃক্ষ। এই গাছ দক্ষিণ এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় জন্মে। ঐতিহ্যগতভাবে ভাদই বা কারাম পূজার বেদিতে এই গাছ কাজে লাগে। আরো পড়ুন

সাদা রঙ্গন দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ার আলংকারিক গুল্ম

সাদা রঙ্গন (বৈজ্ঞানিক নাম: Ixora finlaysoniana) হচ্ছে রুবিয়াসি পরিবারের আইক্সোরা গণের  একটি সপুষ্পক গুল্ম। এটিকে বাংলাদেশে আলংকারিক উদ্ভিদ হিসেবে বাগানে বা গৃহে চাষাবাদ করা হয়। এই গুল্মটি বাড়ির টব বা বাগানের শোভাবর্ধন করে। আরো পড়ুন

শিখা রঙ্গন দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ার আলংকারিক গুল্ম

শিখা রঙ্গন (বৈজ্ঞানিক নাম: Ixora coccinea) হচ্ছে রুবিয়াসিস পরিবারের আইক্সোরা গণের একটি সপুষ্পক গুল্ম। এটিকে বাংলাদেশে আলংকারিক উদ্ভিদ হিসেবে বাগানে বা গৃহে চাষাবাদ করা হয়। আরো পড়ুন

কেসুয়া রঙ্গন দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ার আলংকারিক গুল্ম

কেসুয়া রঙ্গন

কেসুয়া রঙ্গন মসৃণ গুল্ম বিশিষ্ট্য। উদ্ভিদটি যখন অপরিণত অবস্থায় থাকে তখন এদের সূক্ষ্মভাবে রোমাবৃত থাকে। পাতা মসৃণ অনুরোমশ উপপত্রযুক্ত থাকে, উপপত্র সূত্রাকার, পত্রবৃন্ত ১০ মিমি পর্যন্ত লম্বা হয়, পত্রফলক আয়তাকার, আয়তাকার-বল্লমাকার বা বিবল্লমাকার দৈর্ঘ্য ৮-১৩ ও প্রস্থ ৪ থেকে ৪.৫ সেমি, সামান্য দীর্ঘাগ্র ও গোড়া গোলাকার বা স্থূলাগ্র। আরো পড়ুন

গন্ধরাজ রুবিয়াসি পরিবারের গার্ডেনিয়া গণের উষ্ণাঞ্চলের একটি সুগন্ধি ফুল

গন্ধরাজ

ভূমিকা: গন্ধরাজ (বৈজ্ঞানিক নাম: Gardenia jasminoides ইংরেজি: gardenia, cape jasmine, cape jessamine, danh-danh, বা jasmin) হচ্ছে রুবিয়াসি পরিবারের গার্ডেনিয়া গণের বৃহৎ গুল্ম। সুগন্ধের কারণে গন্ধরাজ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বর্ণনা: গন্ধরাজ সুগন্ধি ফুল বিশিষ্ট্য বৃহৎ গুল্ম। এটাকে বাড়তে দিলে প্রায় ২ থেকে ৩ মিটার উঁচু হয়। পাতা তির্যক বা হঠাৎ ৩ আবর্ত, পাতার উপরের ত্বক চকচকে, উপরের পত্রবৃন্তের সন্নিবেশের উপরিভাগে পাতলা আবরণ দ্বারা আবৃত, পত্রবৃন্ত ১.৫ সেমি লম্বা। আরো পড়ুন

কদম এশিয়ার মধ্যম বা বৃহৎ আকৃতির সপুষ্পক নান্দনিক ভেষজ বৃক্ষ

কদম বা বুল কদম (বৈজ্ঞানিক নাম: Neolamarckia cadamba, ইংরেজি নাম: burflower tree, laran, Leichhardt pine) রুবিয়াসি পরিবারের এন্থোসেফালুস গণের একটি মধ্যম বা বৃহৎ-আকৃতির সপুষ্পক বৃক্ষ। এরা প্রায় ৪০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়। আরো পড়ুন

কদম গাছের এগারটি বহুমুখী ঔষধি ব্যবহার ও গুণাগুণ

কদম বা বুল কদম বা বুল কদম্ব হচ্ছে রুবিয়াসি পরিবারের এন্থোসেফালুস গণের একটি মধ্যম বা বৃহৎ-আকৃতির সপুষ্পক বৃক্ষ। কদম গাছের পাতা, ফুল ও বাকলের এগারটি বহুমুখী ঔষধি ব্যবহার ও গুণাগুণ বিভিন্ন গ্রন্থে উল্লেখিত হয়েছে। উল্লেখ্য কদম গাছ (বৈজ্ঞানিক নাম Neolamarckia cadamba) (ইংরেজি নাম burflowertree, laran, Leichhardt pine) প্রায় ৪০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়।[১] কদমের আছে অনেক আয়ুর্বেদিক ভেষজ গুনাগুণ যা নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আরো পড়ুন

কন্যারি বাংলাদেশ, ভারত মায়ানমারের বিপন্ন বৃক্ষ

পরিচিতি: কন্যারি ছোট থেকে মধ্যম আকৃতির পাতাঝরা বৃক্ষ, উচ্চতায় ৭-৯ মিটার পর্যন্ত হয়। গাছের গুঁড়ি কান্ড সরল সোজা এবং বাকল মসৃণ ও ধূসর বর্ণের। এদের পাতা আয়তাকার, লম্বায় ১০-২৫ সেন্টিমিটার, কিনারা মসৃণ ও আগা সূচালো। পাতার শিরাবিন্যাস স্পষ্টরূপে প্রতীয়মান।  মার্চ-এপ্রিল মাসে পাতার কক্ষে একক বড় আকারের গন্ধরাজ ফুলের মতো সুগন্ধিযুক্ত সাদা বর্ণের ফুল ফোটে। শুকিয়ে যাওয়ার … Read more

গন্ধভাদালি লতা উৎকট গন্ধযুক্ত ভেষজ গুণ সম্পন্ন

এই গাছের প্রচলিত নাম গাঁদাল বা গন্ধভাদালি বা গন্ধভাদুলি বা গন্ধভাদাল। এটি ভারতের প্রায় সব প্রদেশেই কম বেশি পাওয়া যায়। এটি দেখতে লতানো গাছ। সচরাচর দেখা যায় অপর গাছ অথবা বাগানের বেড়ায় বেয়ে উঠতে। আরো পড়ুন

কেলি কদম এশিয়া ও আফ্রিকার সপুষ্পক ভেষজ গুণ সম্পন্ন বৃক্ষ

কেলি কদম রুবিয়েসি পরিবারের মিত্রজিনা গণের একটি উদ্ভিদ। এটি বহুশাখা বিশিষ্ট পত্রমোচী গাছ। এ গাছের প্রচলিত আরও কয়েকটি নাম ‘গিরিকদম্ব’, ‘হরিদ্রু’, ‘গৌরকদম্ব’, ‘ছোট হলদু’ প্রভৃতি।আরো পড়ুন

error: Content is protected !!