মেহেদি বা মেহেন্দি পাতার ২০টি ঔষধি গুণাগুণ এবং ভেষজ উপকারিতা

মেহেদি বা মেহেন্দি গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে Lawsonia inermis এবং এই গাছের পরিবারের নাম লিথ্রাসি (ইংরেজি: Lythraceae)। সর্বজন পরিচিত এই মেহেন্দি গাছটিকে সাধারণত বেড়ার ধারে লাগানো হয়। ঔষধার্থে ব্যবহার করা হয় এদের ফুল, ফল, পাতা ও মূল। আরো পড়ুন

তেঁতুল গাছের পাতা, ফল, বীজের বারোটি ঔষধি ব্যবহার

তেঁতুল ( বৈজ্ঞানিক নাম: Tamarindus indica, ইংরেজি নাম: Melanesian papeda) হচ্ছে ফিবাসি পরিবারের টামারিন্ডাস গণের একটি ফলদ উদ্ভিদ। টক জাতীয় এই ফলের গাছটির আদি নিবাস আফ্রিকা এবং গোটা দুনিয়ায় চাষ করা হয়। আরো পড়ুন

রক্তচন্দন কাঠের ১৫টি বহুবিধ ব্যবহার ও ঔষধি গুণাগুণ

অকৃত্রিম রক্তচন্দনের গুড়া বা চেলি ১০ থেকে ১২ গ্রাম এক পোয়া আন্দাজ গরম জলে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা ভিজিয়ে সেই জল অল্প মাত্রায় সমস্ত দিন খেলে দাহ ভাল হয়; গুঁড়ার অভাবে রক্তচন্দন ঘষে গরম জলে গুলে নিলেও হবে। আরো পড়ুন

নিম এশিয়া ও আফ্রিকার চিরহরিৎ ঔষধি বৃক্ষ

নিম গাছ ৩০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়।  অল্প বয়স্ক বাকল মসৃণ, বয়ষ্ক কান্ডের বাকল বিদীর্ণ এবং স্তরে স্তরে সজ্জিত, পাটল বর্ণ বাদামী বা ধূসর, ভেতরের বাকল কমলা থেকে লাল, চটচটে এবং গন্ধময় রসযুক্ত। আরো পড়ুন

কদম গাছের এগারটি বহুমুখী ঔষধি ব্যবহার ও গুণাগুণ

কদম বা বুল কদম বা বুল কদম্ব হচ্ছে রুবিয়াসি পরিবারের এন্থোসেফালুস গণের একটি মধ্যম বা বৃহৎ-আকৃতির সপুষ্পক বৃক্ষ। কদম গাছের পাতা, ফুল ও বাকলের এগারটি বহুমুখী ঔষধি ব্যবহার ও গুণাগুণ বিভিন্ন গ্রন্থে উল্লেখিত হয়েছে। উল্লেখ্য কদম গাছ (বৈজ্ঞানিক নাম Neolamarckia cadamba) (ইংরেজি নাম burflowertree, laran, Leichhardt pine) প্রায় ৪০ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়।[১] কদমের আছে অনেক আয়ুর্বেদিক ভেষজ গুনাগুণ যা নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আরো পড়ুন

কামরাঙা বাংলাদেশের মানুষের কাছে এক জনপ্রিয় ফল

কামরাঙা

ভূমিকা: কামরাঙা (বৈজ্ঞানিক নাম:Averrhoa carambola) ইংরেজি নাম: Carambola, Star Fruit) অক্সিলাডাসি পরিবারের এভারোয়া গণের একটি সপুষ্পক ফলদ উদ্ভিদ। বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ফল। এদের স্বাদ টক-মিষ্টি। কামরাঙা ও এর ঘনিষ্ঠ বিলিম্বি (বৈজ্ঞানিক নাম: Averrhoa bilimbi) সম্ভবত দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ার মালয় উপদ্বীপ হতে ইন্দোনেশিয়ায় উৎপন্ন। এটি চীন, থাইল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশসহ দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ায় অন্যতম জনপ্রিয় ফল। এরা চিরসবুজ, … Read more

অশোক দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঔষধি গুনে ভরা বৃহৎ বৃক্ষ

অশোক বহু শাখাবিশিষ্ট ছায়াতরু। এই গাছ দেখতে মাঝারি আকারের। ৬ থেকে ৮ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়। অশোক চিরসবুজ ও মাথা ছড়ান গাছ। এর কচি ডাল ও পাতা ঝুলন্ত এবং হালকা তামাটে রঙের হয় । এটি যৌগপত্র ও জোড়পক্ষ বিশিষ্ট্য। পাতা ২৫ থেকে ৩০ সেমি লম্বা হয়, পত্রিকা ৩ থেকে ৬ জোড়া থাকে এবং ১০ থেকে ২০ সেমি লম্বা ও ৫ থেকে ৭ সেমি চওড়া হয়। পাতা দেখতে মসৃণ। হলুদ ও কমলা রঙের ১০ থেকে ১৫ সেমি চওড়া হালকা সুগন্ধি ফুলের থোকা গাছের কাণ্ড ও ডাল ফুটে থাকে। এই ফুল বসন্ত থেকে গ্রীষ্মকাল পর্যন্ত ভরে থাকে। বৃতিনল ১ সেমি লম্বা হয়, মুখে থাকে ৪ থেকে ৬টি লতি, প্রথমে কমলা, পরে লাল রং ধারন করে। পাপড়ি নেই। বহির্গত পুংকেশর ৬ থেকে ৮টি। ফল চ্যাপ্টা হয়। ফলের আকার ১০ থেকে ২০ সেমি লম্বা ও ৫ থেকে ৭ সেমি প্রস্থ। আরো পড়ুন

অশ্বত্থ এশিয়ায় জন্মানো বৃহৎ ঔষধি উপকারি বৃক্ষ

অশ্বথ হচ্ছে তুঁত বা মোরাসি পরিবারের ফাইকাস গণের একটি বৃহদাকার বৃক্ষ। বট ও অশ্বথ পরস্পরের সঙ্গে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত। অশ্বথ বটের মতো বড় আকারে বৃক্ষ। অশ্বত্থ গাছ ৩০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। আরো পড়ুন

শ্যাওড়া গাছের নয়টি ভেষজ গুণাগুণ এবং অন্যান্য উপকারিতা

শ্যাওড়া বা শেওড়া বা শাহাড়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Streblus asper) হচ্ছে মোরাসি পরিবারের স্ট্রেবলাস গণের একটি সপুষ্পক চিরসবুজ উদ্ভিদ। চলতি কথায় আমরা একে শাঁড়া গাছ বলে থাকি। এই গাছ আকারে ছোট ঝোপ জাতীয় ঘন পত্রপল্লব বিশিষ্ট চিরসবুজ গাছ। পাতা ডিম্বাকার, খসখসে ও গাঢ় সবুজ। এর ফল হলুদ। সারাদেশে এই গাছ দেখতে পাওয়া যায়। ভেষজ চিকিৎসায় গাছের ও মূলের ছাল, পাতা ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। আরো পড়ুন

নিম গাছের ফুল, ফল, পাতা ভেষজ ঔষধি গুণ সম্পন্ন

নিম এশিয়ার একটি ঔষধি বৃক্ষ। এর  দ্বিপদ নাম Azadirachta indica. এটি বাংলাদেশ ভারতের সর্বত্র জন্মে এবং এই গাছের ফুল, ফল, পাতা ভেষজ কাজে ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন

error: Content is protected !!