কালোজিরা প্রয়োগের ১০টি রোগের ভেষজ চিকিৎসা

পুরনো পেটের অসুখে কালোজিরে আয়ুর্বেদ মতে কালোজিরে উষ্ণবীর্য বা গরম-কড়া, কটু-তিক্ত রস (তেল), রুচি ও বল বৃদ্ধি করে, মেধা বৃদ্ধি করে, অগ্নিদীপক (খিদে বাড়িয়ে দেয়), পাচক (খাবার হজম করায়), ধারক (মল রোধ করে), গর্ভাশয় বিশোধক অর্থাৎ মেয়েদের গভাশয়ের পক্ষে ভাল। কালোজিরে বদহজম, পেটের অসুখ, বাতের জন্যে পেট ফাঁপা, গুম, রক্তপিত্ত বা পিত্তের জন্য রক্তাধিক্য-অবমন), কৃমি, কফ, বায়ু, আমদোষ, পুরনো পেটের অসুখ, বাত, ব্রণ ও শূল রোগে ব্যবহার করা হয়। আরও পড়ুন

জিরা খাওয়ার উপকারিতা ও ১২টি রোগের ভেষজ চিকিৎসা

শরীর ঠাণ্ডা করতে জিরা (বৈজ্ঞানিক নাম: Cuminum cyminum) ব্যবহার করা হয়। জিরা অর্থাৎ শুকনা জিরে আমাদের প্রতিদিন ব্যবহারের একটি রুচিকর ও সুস্বাদু মশলা। ওষুধেও জিরার খুব ব্যবহার হয়। জিরা শীতল তাই শরীরে যদি কোনো কারণে গরম বা উষ্ণভাবে বেড়ে যায় তাহলে জিরা খেলে গরম কমে। আরও পড়ুন

কাঁচা মরিচ বা কাঁচা লঙ্কার খাওয়ার গুণাগুণ ও অপকারিতা

কাঁচা মরিচ

সব মশলার মধ্যে নুনের পরই দ্বিতীয় স্থান হলো মরিচ বা লঙ্কার। বাংলাদেশ ও ভারতে ২ প্রজাতির মরিচ চাষ হয়ে থাকে যাদের নাম হচ্ছে আকাশি মরিচকাঁচা মরিচ। বলা হয়ে থাকে ব্যঞ্জনে বা তরকারিতে যদি নুন-লঙ্কা না থাকে তাহলে তা বিস্বাদ হয়ে যায়। আমাদের দেশে শুকনা লাল লঙ্কার সঙ্গে সঙ্গে তরকারিতে, ডালে বা যে কোনো নোনতা খাবারে কাঁচালঙ্কাও ব্যবহার করা হয়। কাঁচালঙ্কার ঝালের জন্যে ব্যবহার হয়ে থাকে। তাই খাওয়ার সময় কাঁচা মরিচ খেলে মুখ থেকে যে লালা বেরোয় তা খাবার হজম করবার পক্ষে ভাল। আরও পড়ুন

দেশি পিপুল বা পিপলা দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ভেষজ বীরুত

দেশি পিপিল বা পিপলা বা পিপুল পিপারাসি পরিবারের পিপার গণের বহুবর্ষজীবী বীরুৎ। এদের শাখাসমূহ স্ফীত পর্ববিশিষ্ট, বিটপ সরু, শয়ান বা উধ্বগ, পর্ব থেকে মূল গজায়। এদের পাতা সরল, একান্তর, ভল্লাকার থেকে ডিম্বাকার-ভল্লাকার, পাদদেশ হৃৎপিণ্ডাকার, শীর্ষ তীক্ষাগ্র থেকে দীর্ঘাগ্র, পত্রবৃন্ত ১.২ সেমি পর্যন্ত লম্বা। আরো পড়ুন

হলুদের ২২টি ভেষজ গুণাগুণ, উপকারিতা ও ব্যবহার পদ্ধতি

হলুদের বোটানিক্যাল নাম Curcuma longa Linn, একে বর্তমানে Curcuma domestica Valeton বলাও হয়, ফ্যামিলি zingiberaceae. প্রাচীনকাল থেকেই ঘরোয়া ওষুধ হিসেবে হলুদ বা হরিদ্রা ব্যবহার করা হয়ে আসছে। প্রতিদিনের ডাল-তরকারি-ছেঁচকি-শাকে হলুদ রং আনতে রান্নায় হলুদ ব্যবহার করা হয়। হলুদ দিলে শুধু রং নয় খাবারের স্বাদও একটু বাড়ে। আরো পড়ুন

আদা হচ্ছে জিঞ্জিবার গণের ছোট কন্দজ ঔষধি বীরুৎ

আদা জিঞ্জিবারাসি পরিবারের জিঞ্জিবার গণের ছোট রাইজোমসমৃদ্ধ বীরুৎ। এদের রাইজোম সুগন্ধী, ঝাঁঝালো স্বাদ, ভিতরের রং ফিকে হলুদ। পত্রল-কান্ড প্রায় ০.৫- ১.০ মিটার লম্বা। পাতা অবৃন্তক, রেখ-ল্যান্সাকার, দ্বীর্ঘাগ্র, মসৃণ বা অতি রোমশ, নিচে মধ্যশিরা বরাবর, লিগিউল ২৪ মিমি লম্বা, ঝিল্লিবৎ, অগভীরভাবে দ্বিখন্ড। আরো পড়ুন

আদার বহুবিধ উপকারিতা, গুণাগুণ ও ব্যবহার

আদা বা আর্দ্রক (বৈজ্ঞানিক নাম: Zingiber officinale Rosc.) হচ্ছে জিঞ্জিবারাসি পরিবারের জিঞ্জিবার গণের কন্দজাতীয় উদ্ভিদ। ভারতের সর্বত্র আদা হলুদের (বৈজ্ঞানিক নাম: Curcuma longa) মতো চাষ হয়, তবে কম-বেশি গাছ ২ থেকে ৩ ফুট উচু হতে দেখা যায়; সুবিন্যস্ত পত্র ১ থেকে ১১/২ ইঞ্চি চওড়া, ১২।১৩ ইঞ্চি লম্বা। এর পাতাগুলি সুন্দর ভাবে সাজানো দেখেই বৈদিক যুগে তার নাম সৌপর্ণ; এতে একটি সুমিষ্ট-গন্ধেরও অস্তিত্ব থাকে। আরো পড়ুন

ধনে বা ধনিয়া এশিয়ার একটি সুগন্ধি ঔষধি উদ্ভিদ

শুধু বাংলায় নয়, ভারতের সব প্রদেশের লোকেই ধনিয়া বা ধনে বললেই চিনতে পারে। এটি একটি বর্ষজীবী ছোট ক্ষুপ বা গুল্ম উদ্ভিদ। আরো পড়ুন

ধনিয়া বা ধনে পাতার দশটি কার্যকরী ঔষধি ব্যবহার

ধনে বা ধনিয়া হচ্ছে এক ধরনের মসলা জাতীয় সবজি। এদের ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। নিম্নে সেগুলোর কয়েকটি উল্লেখ করা হলো। এটির প্রধান কাজ রসবহ ও রক্তবহ স্রোতে, পিত্তবিকারজনিত রোগগুলির উপর প্রধানভাবে কাজ করে। আরো পড়ুন

গোল মরিচ একটি ঔষধি গুণসম্পন্ন লতা জাতীয় উদ্ভিদ

গোল মরিচ পিপারাসি পরিবারের পিপার গণের বহুবর্ষজীবী আরোহী। এরা ১০ মিটার পর্যন্ত লম্বা, শাখাসমূহ স্ফীত পর্ববিশিষ্ট, বীরুৎ, শাখাসমূহ স্ফীত পর্ববিশিষ্ট, আরোহী সহায়কের সহিত দৃঢ় সংলগ্ন হওয়ার জন্য পর্ব থেকে অস্থানিক মূল গজায়। পাতা সরল, একান্তর আরো পড়ুন

error: Content is protected !!